দু’টি হাতির দেহ উদ্ধার
নিজস্ব সংবাদদাতা • গুয়াহাটি
জঙ্গলে উদ্ধার হল দু’টি হাতির মৃতদেহ। পুলিশ ও বনকর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছনোর আগেই হাতির শুঁড়, মাংস কেটে নিয়ে গেলেন গ্রামবাসীরা। পুলিশ জানিয়েছে, আজ সকালে নুমালিগড়ের আলুখুন্দা বাঘজান এলাকায় দু’টি হাতির ক্ষতবিক্ষত দেহ মিলেছে। গোলাঘাটের রেঞ্জার সঞ্জীব বরদলৈ জানান, নুমালিগড়ের কয়লামাটি এলাকা থেকে উদ্ধার হাতি দু’টির দেহের ময়না তদন্তে জানা গিয়েছে, উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন বিদ্যুৎবাহী তারের সংস্পর্শেই তাদের মৃত্যু হয়েছে। অন্য দিকে, শোণিতপুরের বিহালিতে সেলিম আলি নামে এক শিকারিকে গ্রেফতার করে একটি গন্ডারের খড়্গ উদ্ধার করে পুলিশ। গতকাল কাজিরাঙার বাগরি রেঞ্জের কাঞ্চনজুড়িতে বনরক্ষী ও শিকারিদের মধ্যে সংঘর্ষে বালি মিলি নামে এক শিকারির মৃত্যু হয়। উদ্ধার হয় একটি .৩০৩ রাইফেল, গুলি।
হাতির হানায় মৃত্যু
নিজস্ব সংবাদদাতা • শিলিগুড়ি
দাঁতাল হাতির হামলায় এক ব্যক্তির মৃত্যু হল। বৃহস্পতিবার চম্পাসারি পঞ্চায়েতের কলাবাড়ি মোড় এলাকায় ঘটনাটি ঘটে। মৃতের নাম পিট্টু ওরাওঁ (৪৫)। বাড়ি শিশাবাড়িতে। ভোর ৬টা নাগাদ সিলিন্ডার নিয়ে তিনি গুদামে যাচ্ছিলেন। কলাবাড়ি মোড়ের কাছে তিনি দাঁতালের সামনে পড়ে যান।
হাতিকে ফেরাতে ব্যর্থ বন দফতর
দাঁতালকে অজয় পেরিয়ে সুনিশ্চিত গন্তব্য বাঁকুড়ার জঙ্গলে বুধবার রাতে ফেরাতে পারল না বীরভূম জেলা বন দফতর। বুধবার সন্ধ্যায় বাঁকুড়া থেকে হুলাপার্টি এসেছিল। কিন্তু ওই দাঁতাল ফের ইলামবাজারের চৌপাহাড়ি জঙ্গলের গভীরে অদৃশ্য হয়ে যায়। বোলপুরের রেঞ্জার স্বপন বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “হুলাপার্টির সহায়তায় ওই দাঁতালকে বাঁকুড়ায় ফেরানোর চেষ্টা করা হয়েছিল। কিন্তু বনলক্ষ্মীর রাস্তা ধরে শালডাঙা হয়ে ইলামবাজারের জঙ্গলে ঢুকে পড়ে হাতিটি। ওই দাঁতালকে উষারডিহি হয়ে সাহেববাঁধ এলাকায় নিয়ে অজয় নদের রাস্তা ধরিয়ে বর্ধমান ফেরানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। তার গতিবিধির উপরে নজরও রাখা হয়েছে।” মঙ্গলবার ইলামবাজারের চৌপাহাড়ি জঙ্গলে পাতা কুড়োতে গিয়ে স্থানীয় বাসিন্দারা কেউ কেউ ওই দাঁতালকে দেখতে পেয়েছিলেন। ওই দিন সকালে খবর গিয়েছিল স্থানীয় ইলামবাজার রেঞ্জ-সহ বোলপুরের বন দফতরে। বুধবার সকাল সাতটা থেকে লাভপুর থানা এলাকায় হানা দেয় ওই দাঁতাল। ওই থানার উত্তরপাড়া গ্রামে এক বৃদ্ধাকে পিষে মারে এবং আর এক ব্যক্তিকে আছড়ে ফেলে দেয়। ওই ব্যক্তির দুই মোষের তাড়া খেয়ে হাতিটি পালিয়ে যেতে তিনি বেঁচে যান। বিষয়টি জানাজানি হতেই ওই দাঁতালকে ফেরানোর তোড়জোড় শুরু হয়। জেলা বনাধিকারিক সন্তোষা জি আর-এর নির্দেশে বাঁকুড়া থেকে আসা হুলাপার্টি।
এক মনে।—নিজস্ব চিত্র।
গাছ থেকে পড়ে গিয়েছিল কাঠঠোকরার ছানাটি। অনেক চেষ্টা করেও ডানা মেলতে পারেনি।
শেষমেশ তাকে তুলে দেওয়া হয় বন দফতরের হাতে। সিউড়িতে তাপস বন্দ্যোপাধ্যায়ের তোলা ছবি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy