Advertisement
E-Paper

অদ্ভুত রোগে আক্রান্ত হন অভিনব

অলিম্পিক্সে ব্যক্তিগত ইভেন্টে ভারতের একমাত্র সোনাজয়ী শ্যুটার তিনি। অথচ, জটিল স্নায়ুরোগে আক্রান্ত হয়ে বছর তিনেক আগে তাঁর রাইফেল ধরাই কার্যত অসম্ভব হয়ে পড়েছিল। তিনি, অভিনব বিন্দ্রা!

নিজস্ব প্রতিবেদন

শেষ আপডেট: ১৮ মার্চ ২০১৭ ০৩:২৮
লড়াকু: অসুস্থতার বাধা কাটিয়েই সাফল্য বিন্দ্রার। —ফাইল চিত্র।

লড়াকু: অসুস্থতার বাধা কাটিয়েই সাফল্য বিন্দ্রার। —ফাইল চিত্র।

অলিম্পিক্সে ব্যক্তিগত ইভেন্টে ভারতের একমাত্র সোনাজয়ী শ্যুটার তিনি। অথচ, জটিল স্নায়ুরোগে আক্রান্ত হয়ে বছর তিনেক আগে তাঁর রাইফেল ধরাই কার্যত অসম্ভব হয়ে পড়েছিল। তিনি, অভিনব বিন্দ্রা!

২০০৮ বেজিং অলিম্পিক্সে ১০ মিটার এয়ার রাইফেলে সোনাজয়ী শ্যুটার শুক্রবার বলেছেন, ‘‘আমার হাত এতটাই কাঁপত যে, বন্দুক ধরাই কঠিন ছিল। অথচ শ্যুটিংয়ের প্রধান শর্তই হচ্ছে রাইফেল ধরার পর হাত সামান্যতম কাঁপলেও চলবে না।’’ সঙ্গে যোগ করেন, ‘‘২০১৪ সালে ডাক্তারি পরীক্ষায় ধরা পড়ে, স্নায়ুর জটিল রোগে আমি আক্রান্ত। এই কারণেই হাত কাঁপত।’’ অসুস্থতা নিয়েই সেই বছর গ্লাসগো কমনওয়েথ গেমসে সোনা জিতেছিলেন অভিনব।

তবে ২০১৬-তে রিও অলিম্পিক্সের ব্যর্থতার জন্য অসুস্থতার অজুহাত দিতে নারাজ অভিনব। তিনি বলেছেন, ‘‘রিও-তে আমি চতুর্থ স্থানে শেষ করেছিলাম। আমি কখনওই দাবি করব না যে, অসুস্থতার জন্য এই ফল হয়েছে। বাস্তবটা হচ্ছে, তৃতীয় হওয়ার মতো খেলতেই পারিনি আমি।’’

রিও-তে ব্যর্থতার পরেই অবসর নিয়েছেন অভিনব। এই মুহূর্তে তিনি ‘টার্গেট অলিম্পিক্স পোডিয়াম কমিটি’-র প্রধান। যদিও অভিনব খোলাখুলিই জানিয়ে দিয়েছেন, টোকিও নিয়ে বেশি আশা না করাই ভাল। তিনি বলেছেন, ‘‘টোকিও অলিম্পিক্সের প্রস্তুতির জন্য মাত্র বছর দু’য়েক হাতে আছে। এত কম সময়ে তাৎপর্যপূর্ণ পরিবর্তন আনা কঠিন। তাই আমার মনে হয়, ২০২৪ ও ২০২৮ অলিম্পিক্সের জন্য প্রস্তুতি শুরু করে দেওয়া উচিত।’’

Abhinav Bindra Chronic Neurotic Disease
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy