বিসিসিআই-এর মার্কেটিং কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন চেতন দেশাই। সঙ্গে গোয়া ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনেরও প্রেসিডেন্ট ছিলেন তিনি। এই সপ্তাহের শুরুতেই দুর্নীতির অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। সঙ্গে একই কারণে গ্রেফতার করা হয় জিসিএ সচিব ভিনোদ ফারকেকে। তাকেও বিসিসিআই-এর ইনফর্মেশন অ্যান্ড টেকনোলজি কমিটি থেকে নির্বাসিত করা হয়েছে। পাশাপাশি এই দু’জনকেই শো-কজ করেছে বিসিসিআই। ১৫ দিনের মধ্যে জবাব চাওয়া হয়েছে।
গোয়া পুলিশ এই দু’জনের বিরুদ্ধে মোট ন’টি ধারায় অভিযোগ এনেছে। গোয়া ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট, সচিবের সঙ্গে একই তালিকায় রয়েছেন ট্রেজারার আকবর মুল্লাও। বিসিসিআই-এর টিভি স্বত্ত্ব নিয়ে এই তিন প্রচুর দুর্নীতি করেছিলেন। এফআইআর –এ বলা হয়েছে, ভুয়ো ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট রাখা ও ব্যালান্সশিটে তাঁর উল্লেখ না থাকা সঙ্গে গোয়া ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের অ্যাকাউন্ট থেকে এই তিনজন২৬ লাখ টাকা তুলে নিয়েছিলেন। যেটা দেখানো হয়েছিল কোনও এক সংস্থাকে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু পরে জানা যায় তেমনটা হয়নি। ২০১২ সালের অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ ও ২০১৫ সালের দক্ষিণ আফ্রিকায় একদিনের সিরিজে ভারতীয় দলের ম্যানেজার ছিলেন ফারকে।
আরও খবর
ভারতের সামনে ১৭১ রানের টার্গেট রাখল জিম্বাবোয়ে, লাইভ…