Advertisement
১৯ এপ্রিল ২০২৪
ATK Mohun Bagan

ATK Mohun Bagan: কলকাতা লিগে দল না নামিয়ে বিপাকে এটিকে মোহনবাগান, কড়া পদক্ষেপ নিতে পারে আইএফএ

সবুজ-মেরুন কর্তাদের দাবি, আগেই আইএফএ-কে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করে দিয়েছিল এটিকে মোহনবাগান।

মোহনবাগান ক্লাব

মোহনবাগান ক্লাব নিজস্ব চিত্র

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ২৯ অগস্ট ২০২১ ২০:৪৮
Share: Save:

কলকাতা লিগে জর্জ টেলিগ্রাফের বিরুদ্ধে প্রথম ম্যাচে দল না নামিয়ে বিপাকে এটিকে মোহনবাগান। রবিবার কল্যাণী স্টেডিয়ামে খেলতে নামার কথা ছিল এটিকে মোহনবাগানের। সবুজ-মেরুন কর্তাদের দাবি, আগেই আইএফএ-কে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করে দিয়েছিলেন তাঁরা। শনিবার চিঠিও দেওয়া হয়েছিল এটিকে মোহনবাগানের তরফ থেকে। আইএফএ-র দাবি শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত কোনও চিঠি পায়নি তারা। কড়া পদক্ষেপ নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে আইএফএ।

এটিকে মোহনবাগান সিইও রঘু আইয়ার আনন্দবাজার অনলাইনকে বললেন, ‘‘ফুটবলার না থাকায় আমরা খেলতে পারছি না। সেটা আমরা আগেই আইএফএ-কে জানিয়ে দিয়েছিলাম। শনিবার রাতেও আমরা চিঠি পাঠিয়েছি। ফুটবলারদের মধ্যে অনেকেই জাতীয় দলের শিবিরে রয়েছে। এএফসি কাপের পরের রাউন্ডেও খেলতে যাবে দল। তাই আমরা যোগ দিতে পারছি না।’’

তবে এত সহজে গোটা ব্যাপারটা মেনে নিতে পারছে না আইএফএ। এটিকে মোহনবাগান কর্তাদের আচরণে ক্ষুব্ধ আইএফএ সচিব জয়দীপ মুখোপাধ্যায়। তিনি বললেন, ‘‘এ ভাবে চলতে থাকলে বাংলার ফুটবলের ক্ষতি হবে। এটা বুঝতে হবে দুই প্রধানকেই।’’

এখানেই থেমে না থেকে দুই প্রধানকে স্পষ্ট হুঁশিয়ারি দেন সচিব। তিনি বলেন, ‘‘ভবিষ্যতে দুই প্রধানকে আইএফএ-র দ্বারস্থ হতে হবে। তখন সমস্যায় পড়তে হতে পারে দুই ক্লাবকে।’’

এ মরসুমে খেলতে না পারলেও আগামী মরসুমে কলকাতা লিগে অংশ নিতে চায় এটিকে মোহনবাগান। রঘু বলেন, ‘‘আমরা সমস্ত প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হতেই নামি। এ বার খেলতে না পারলেও পরের মরসুমে আমরা অবশ্যই খেলব।’’

রবিবার ম্যাচ শুরু হওয়ার নির্ধারিত সময়ের পর ১৫ মিনিট অপেক্ষা করেন রেফারিরা। তারপর মাঠ ছাড়েন সকলেই। ম্যাচ কমিশনারের রিপোর্ট দেখে সিদ্ধান্ত নেবে লিগ কমিটি।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE