কোহলি বনাম আল আমিন
মীরপুরের উইকেট থেকে সাহায্য পাচ্ছে পেসাররা। রবিবারও উইকেটে ঘাস থাকবে ধরে নিয়ে বলছি, বল মুভ করলে অনবরত অফ স্টাম্পের একটু বাইরে ফোর্থ স্টাম্পে ব্যাটসম্যানের পায়ের সামনে বল রাখার চেষ্টা নিশ্চয়ই করবে আল আমিন। যাতে ব্যাটসম্যান ড্রাইভ করে। প্রথম উইকেট তাড়াতাড়ি পড়ে গেলে আল আমিনকে খেলতে হবে কোহলির। বা শুরুতে এক ওভার করিয়ে মাশরাফি ওকে কোহলির জন্য রেখে দিতে পারে। শুরু থেকেই চালিয়ে খেলতে গেলে মুভিং বলে এজ হয়ে যেতে পারে। অযথা ঝুঁকি নিয়ে শট না নেওয়াই ভাল। আমার ধারণা, প্রথম দশটা বল কোহলি দেখে খেলবে। তার পর চালাতে শুরু করবে।
আল আমিন ম্যাচ ৪ উইকেট ১০ ইকনমি ৭.৪২।
কোহলি ম্যাচ ৪ রান ১১২ স্ট্রাইক রেট ১০১.৮১।
মাহমুদউল্লাহ বনাম বুমরাহ
বাংলাদেশের এই ব্যাটসম্যান ভাল ফিনিশার। আবার উল্টো দিকে বুমরাহের নিখুঁত ইয়র্কার। তাই ডেথ ওভারে এদের মধ্যে লড়াই জমে উঠবে। বুমরাহর এই ইয়র্কারের জবাব দিতে গেলে মাহমুদউল্লাহকে আগে থেকে প্ল্যান করে রাখতে হবে। আমার মনে হয় বুমরাহের বিরুদ্ধে ও ক্রিজ থেকে না বেরিয়ে এসে একটু পিছিয়ে ব্যাট করবে। যাতে ইয়র্কার ল্যান্ড করার সময় ব্যাটটা ঠিক জায়গায় নিয়ে আসতে সুবিধা হয়। এর পাল্টা হওয়া উচিত বুমরাহের স্লোয়ার।
মাহমুদউল্লাহ ম্যাচ ৪ রান ৮৮ স্ট্রাইক রেট ১৪৬.৬৬।
বুমরাহ ম্যাচ ৪ উইকেট ৫ ইকনমি ৫.৪০।
সাব্বির রহমান বনাম অশ্বিন
মিড ওভারে এই দু’জনের লড়াইয়ের উপর নির্ভর করছে অনেক কিছু। অশ্বিনের বলে যেমন ভ্যারিয়েশন আছে, তেমনই সাব্বিরের ব্যাটে বিভিন্ন রকম শট আছে। অশ্বিনের চারটে ওভারের জন্য নিশ্চয়ই আলাদা করে প্ল্যান করে নামবে সাব্বির। আমার মনে হয়, অশ্বিনকে সেট হতে না দেওয়ার গেমপ্ল্যান থাকবে বাংলাদেশের। এবং সেই প্ল্যানটা কাজে লাগানোর জন্য ওরা সাব্বিরকে আলাদা করে দায়িত্ব দেবে।
সাব্বির ম্যাচ ৪ রান ১৪৪ স্ট্রাইক রেট ১২৭.৪৩।
অশ্বিন ম্যাচ ৩ উইকেট ৩ ইকনমি ৬.৩৬।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy