এই মুহূর্তে ইন্ডিয়া ‘এ’ ও অনূর্ধ্ব-১৯ দলের দায়িত্বে রাহুল দ্রাবিড়। পাশাপাশি মেন্টর হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন আইপিএল-এর দিল্লি ফ্র্যাঞ্চাইজিরও। বিসিসিআই-এর সঙ্গে দ্রাবিড়ের চুক্তি ছিল ১০ মাসের যে কারণে তিনি অন্য কোচিংয়ের দিকেও মন দিয়েছিলেন। কিন্তু বিসিসিআই-এর নিয়মে আটকাচ্ছেন তিনি। শুধু দ্রাবিড় নন এই তালিকায় রয়েছেন আরও অনেকেই। ভারতের ফিল্ডিং কোচ আর শ্রীধর, ফিজিও প্যাট্রিক ফারহাত ও জাতীয় অ্যাকাডেমির চিফ ফিজিও অ্যান্ড্রু লিপাস। শ্রীধর ও ফারহাত যুক্ত ছিলেন কিংস একাদশ পঞ্জাবের সঙ্গে। অ্যান্ড্রু লিপাস ছিলেন কলকাতা নাইট রাইডার্সের সঙ্গে। কমিটি অফ অ্যাডমিনিস্ট্রেটর্সের সদস্য রামচন্দ্র গুহ অভিযোগ এনেছিলেন এঁরা নিয়ম বহির্ভূত কাজ করছেন। বিসিসিআই-এর পক্ষ থেকে দ্রাবিড়ের কাছে এই বিষয়ে জানতে চাওয়া হয়েছে। দ্রাবির জানিয়েছেন, তিনি সিওএ (কমিটি অফ অ্যাডমিনিস্ট্রেটর্স)কে আমার অবস্থান জানিয়েছি। কনফ্লিক্ট অফ ইন্টারেস্ট মনে হওয়ার পিছনের কারণের ব্যাখ্যা দিয়েছি।
আরও খবর: সাম্পাওলির হাত ধরে ব্রাজিলের বিরুদ্ধে জয়ে ফিরল আর্জেন্তিনা
যদিও দ্রাবিড়ের ব্যাখ্যা অনুযায়ী, ওটা শুধুই মনে হওয়া। তিনি বিসিসিআই-এর কনফ্লিক্ট অফ ইন্টারেস্টের আওতায় পড়ছেন না। বরং বিসিসিআইকেই একহাত নিয়েছেন ভারতীয় যুব দলের কোচ। তিনি বলেন, ‘‘বিসিসিআই-এর যে কনফ্লিক্ট অফ ইন্টারেস্টের নিয়ম ছিল তার মধ্যে আমি পড়ছি না। যদি মাঝখানে নিয়মের পরিবর্তন হয়ে থাকে তা হলে সেটা আমার দোষ নয়। সে কারণে নিয়ম ভেঙেছি বলে আমার সমালোচনা করাটাও অন্যায়।’’ এর সঙ্গে আরও বেশ কিছু পয়েন্ট তুলেছেন তিনি। যেখানে তিনি বলেছেন, ‘‘এরকম আমার মতো আরও পাঁচ, ছ’জন রয়েছেন। পুরো বিষয়টি পরিষ্কার হওয়া প্রয়োজন। তা হলে আমরা একটা সিদ্ধান্ত সঠিকভাবে নিতে পারব।’’ পুরো ঘটনায় চূড়ান্ত বিরক্ত তিনি। বিসিসিআইও চাইছে এই সমস্যার সমাধান দ্রুত করে ফেলতে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy