Advertisement
০২ মে ২০২৪
Big Bash League

বিপজ্জনক পিচ! ৭ ওভারেই ম্যাচ বন্ধ করে দিলেন আম্পায়ারেরা, কোথায় ঘটল এমন ঘটনা?

পিচে পড়ে কোনও বল আসছে গড়িয়ে গড়িয়ে। কোনও বল আচমকাই লাফিয়ে উঠছে। তাই সপ্তম ওভার শেষ হওয়ার আগেই ম্যাচ বন্ধ করে দিলেন আম্পায়ারেরা। কোথায় হল এই ঘটনা?

cricket

— প্রতিনিধিত্বমূলক চিত্র।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
কলকাতা শেষ আপডেট: ১০ ডিসেম্বর ২০২৩ ১৮:১৯
Share: Save:

পিচে পড়ে কোনও বল আসছে গড়িয়ে গড়িয়ে। কোনও বল আচমকাই লাফিয়ে উঠছে। প্রবল সমস্যায় পড়ছেন ব্যাটারেরা। পরিস্থিতি বুঝে সপ্তম ওভার শেষ হওয়ার আগেই ম্যাচ বন্ধ করে দিলেন আম্পায়ারেরা। রবিবার বিগ ব্যাশ লিগে ঘটেছে এমন ঘটনা। মেলবোর্ন রেনেগেডস বনাম পার্‌থ স্কর্চার্স ম্যাচে এই ঘটনা ঘটেছে। গোটা ঘটনায় খলনায়ক আয়োজকেরা। আম্পায়ারেরা সিদ্ধান্ত নেন, এই পিচ খেলার পক্ষে উপযুক্ত নয়।

পিচের একটি স্যাঁতসেঁতে এলাকা নিয়ে সমস্যা বাধে। সেখানে বল পড়লেই আচমকা লাফিয়ে উঠছিল। তাতেই সমস্যায় পড়েন ব্যাটারেরা। কেউ সেই বল খেলতেই পারছিলেন না। মাঠে বেশ কিছু ক্ষতস্থান তৈরি হয়েছিল। সেটিও সমস্যায় ফেলছিল। গিলং স্টেডিয়ামে ছিল এই ম্যাচটি। আগের দিন রাতেই বৃষ্টি হওয়ায় পিচের একটি অংশ স্যাঁতসেঁতে থেকে গিয়েছে বলে জানা গিয়েছে। পিচের উপরে কভার দেওয়া থাকলেও ফাঁকফোকর দিয়ে জল ঢুকে গিয়েছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

ধারাভাষ্যকারেরাও এমন পিচে খেলা চালানো নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছিলেন। মাইকেল ভন বলেন, “সত্যি করেই কি এই পিচে খেলা বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে নাকি ব্যাটারেরা ব্যাট করতে পারছে না বলে এমন করছে?” পাশে থাকা অ্যাডাম গিলক্রিস্ট উত্তর দেন, “আমার মনে হয় পিচটা বিপজ্জনক। এখানে খেলা নিরাপদ নয়।”

পিচের অবস্থা ভাল ছিল না বলে এমনিতেই খেলা শুরু হতে দেরি হয়। পিচের অবস্থা দেখার পর খেলা চালানো ঝুঁকির বলে মনে করেন আম্পায়ারেরা। অস্ট্রেলিয়ার প্রাক্তন অধিনায়ক অ্যারন ফিঞ্চ বলেন, “আম্পায়ারদের কোনও আলোচনা আমি শুনিনি। কিন্তু যে ভাবে বল লাফিয়ে উঠছিল সেটা দেখে ওঁরা চিন্তিত বলে মনে হচ্ছিল।”

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Big Bash League Melbourne Renegades Perth
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE