E-Paper

সচিনের পরামর্শ নিয়ে ভুগেছিলেন দ্রাবিড়

নন-স্ট্রাইকার প্রান্তে তখন সচিন তেন্ডুলকর। তাঁর দিকে হেঁটে গিয়ে আলোচনা করেন দ্রাবিড়। এবং

নিজস্ব প্রতিবেদন

শেষ আপডেট: ২৪ অগস্ট ২০২৫ ০৮:৩৮
রাহুল দ্রাবিড়।

রাহুল দ্রাবিড়।

সচিন তেন্ডুলকরের পরামর্শ নিয়ে কী রকম ভুগতে হয়েছিল, সেই অজানা কাহিনি ফাঁস করলেন রাহুল দ্রাবিড়। ভারতের প্রাক্তন স্পিনার অশ্বিনের ইউটিউব চ্যানেলে সম্প্রতি এসেছিলেন দ্রাবিড়। সেখানেই জানিয়েছেন এই ঘটনার কথা। ২০১১-র ইংল্যান্ড সফরে যা ঘটেছিল। অভিশপ্ত সেই সিরিজ়ে দ্রাবিড়কে উইকেটের পিছনে ক্যাচ আউটের বিধান দেন আম্পায়ার। সচিনের পরামর্শেই ডিআরএস না নিয়ে আম্পায়ারের সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে ফিরে যান তিনি। পরে দেখা যায়, তিনি আউট ছিলেন না। বল তাঁরব্যাটে লাগেনি।

‘‘ওই ম্যাচে ডিআরএস না নিয়ে পরে আক্ষেপ হয়েঠিল। ম্যাচটা ছিল ২০১১ সালের ইংল্যান্ডের সফরে এজবাস্টনে,’’ বলেছেন দ্রাবিড়। তাঁর কথায়, ‘‘জিমি অ্যান্ডারসনকে আমি ড্রাইভ মেরেছিলাম। একটা শব্দ শুনতে পাই। কিন্তু খুব নিশ্চিত হতে পারছিলাম না, বল ব্যাটে লেগেছে বলে ওই আওয়াজটা হয়েছে কি না। সাধারণত ব্যাটে বল লাগলে ব্যাটসম্যান বুঝতে পারে, অনুভূতিটা পায়। সে দিন কিন্তু সেই অনুভূতিটা আমার হয়নি।’’ অস্ট্রেলীয় আম্পায়ার সাইমন টফেল আউট দিয়ে দেন। টফেল পাঁচ বারের আইসিসি বর্ষসেরা আম্পায়ার। তাই তাঁর প্রতি অন্যরকম একটা আস্থা ছিল ক্রিকেটারদের।

নন-স্ট্রাইকার প্রান্তে তখন সচিন তেন্ডুলকর। তাঁর দিকে হেঁটে গিয়ে আলোচনা করেন দ্রাবিড়। এবং, সচিনও তাঁকে জানান, তাঁর মনে হয়েছে বল ব্যাটে লেগেছে বলেই আওয়াজটা হয়েছে। কিন্তু পরে দেখা যায়, টফেলের মতো নামী আম্পায়ার ভুল সিদ্ধান্ত দিয়েছিলেন। দ্রাবিড়ের ব্যাটে বল লাগেনি এবং তিনি আউট ছিলেন না। সচিনও যা ধরতে পারেননি এবং ভুল পরামর্শ দেন সতীর্থকে। ‘‘শব্দটা হয়েছিল ঠিকই,’’ অশ্বিনকে বলেছেন দ্রাবিড়, ‘‘কিন্তু সাইমন টফেল খুবই ভাল আম্পায়ার ছিলেন। সেই সময়ে তাঁর সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করতে চাইতনা খুব একটা কেউ।’’

(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)

Sachin Tendulkar Ravichandran Ashwin

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy