সম্মান: ঋদ্ধি, কল্যাণের নামে ডাকটিকিট। উপস্থিত সম্বরণও। — নিজস্ব চিত্র।
রাহুল দ্রাবিড়ের প্রশিক্ষণে ভারতীয় দলের যাত্রা শুরু হওয়ার পরে বাদ পড়েছেন তিনি। কিন্তু তরুণ উঠতি উইকেটকিপার ধ্রুব জুরেলের খেলা মুগ্ধ হয়ে দেখেছেন। তিনি ঋদ্ধিমান সাহা। জানিয়ে দিলেন, তাঁর ব্যাটিং মুগ্ধ করেছে।
কলকাতা ক্রীড়া সাংবাদিকদের ক্লাবে ডাকটিকিট উদ্বোধন হয় ঋদ্ধিমান ও কল্যাণ চৌবের। কলকাতার দুই প্রধানেই গোলরক্ষক হিসেবে দীর্ঘদিন খেলেছেন কল্যাণ। বর্তমানে সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট এবং ভারতীয় অলিম্পিক সংস্থারও শীর্ষকর্তা তিনি। অনুষ্ঠান শেষে ঋদ্ধি বলছিলেন, ‘‘ঘরোয়া ক্রিকেটে আগে আমি ধ্রুবর খেলা দেখিনি। তবে ম্যাচের হাইলাইটস দেখে যা বুঝেছি, অসাধারণ ব্যাট করে। টেকনিকের দিক থেকে নিখুঁত।’’ আরও বলেন, ‘‘সরফরাজ় খানও ভাল ক্রিকেটার। এত বছর ধরে রান করেছে ঘরোয়া ক্রিকেটে। তার প্রভাব তো থাকবেই। যেই স্তরেই রান করুক, আত্মবিশ্বাস বাড়ে। সেটাই কাজে লাগিয়েছে সরফরাজ়।’’
তরুণ ক্রিকেটারদের সুযোগ দেওয়ার পক্ষেই কথা বললেন ঋদ্ধি। তাঁর কথায়, ‘‘তরুণ ক্রিকেটারদের মধ্যে সকলেই রান করছে। উইকেট পাচ্ছে। যাকে যখন দরকার, সে খেলে দিচ্ছে। আমাদের রিজ়ার্ভ বেঞ্চ তৈরি। ধ্রুবও সুযোগ পেয়ে কিন্তু খেলে দিল।’’
ঈশান কিষনের প্রসঙ্গে সরাসরি মন্তব্য করতে না চাইলেও কথার মাধ্যমেই বুঝিয়ে দিলেন, দল থেকে অকারণে ছুটি চেয়ে ঠিক করেননি। প্রাক্তন কিপারের প্রতিক্রিয়া, ‘‘অনেকেই সুযোগ পেয়ে খেলতে চাইছে না দলে জায়গা নেই ভেবে। এটা একেবারেই উচিত না। যে কোনও ক্রিকেটে দেশের জার্সিতে খেলার সুযোগ ছাড়তে নেই।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘ফিট থাকলে সব ম্যাচ খেলা উচিত। আমি তো সময় পেলে ক্লাব ম্যাচও খেলতাম। অফিস ম্যাচও খেলতাম। সব ম্যাচই গুরুত্বপূর্ণ। কোন স্তরে খেলছি সেটা বিষয় নয়।’’
ধর্মশালায় শেষ টেস্টে ভারতকেই এগিয়ে রাখছেন ঋদ্ধি। গত বারের উদাহরণ টেনে তিনি বলেন, ‘‘ভারত খুব ভাল খেলছে। আগের বারও প্রথম ম্যাচ হারার পরে বাকিগুলো জিতেছি। এ বারও আশা করি সিরিজ় ৪-১ জিতবে ভারত।’’
ঋদ্ধির কথা কি মিলবে?
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy