আই লিগের ট্রফি। — ফাইল চিত্র।
গোটা বছরে লাভ হয়েছে মাত্র ৩০ লাখ টাকা। তার আগের বছরে ক্ষতি হয়েছিল ২ লাখ টাকা। ফলে বিভিন্ন খাতে বরাদ্দ অনেকটাই কমিয়ে দিতে চলেছে সর্বভারতীয় ফুটবল সংস্থা (এআইএফএফ)। কারণ, যত টাকা আয় করার সুযোগ ছিল, তার থেকে ১১ কোটি টাকা কম আয় হয়েছে। রবিবার এআইএফএফের বার্ষিক সাধারণ সভায় এই প্রস্তাব পাশও হয়ে গিয়েছে।
পরের মরসুমে বিভিন্ন খাতে ২০ কোটি টাকা বরাদ্দ কমছে। তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি টাকা কমছে আই লিগে। প্রায় চার কোটি টাকা বরাদ্দ কমানো হচ্ছে। আই লিগের দ্বিতীয় ডিভিশনে দেড় কোটি টাকা কমছে। আন্তর্জাতিক ফ্রেন্ডলি আয়োজনের ক্ষেত্রেও অনেক বরাদ্দ কমেছে। ৪.৫০ কোটি থেকে কমে হয়েছে ১ কোটি।
পুরুষ জাতীয় দলের বরাদ্দ (২১.৫০ কোটি) একই থাকছে। তবে প্রস্তুতি শিবির এবং প্রতিযোগিতার থেকে ১.৩৩ কোটি বরাদ্দ বেড়েছে। কিছু বলা হয়নি অনূর্ধ্ব-২৩ দল নিয়ে। অনূর্ধ্ব-২০ এবং অনূর্ধ্ব-১৭ দলের বরাদ্দও কমেছে। বয়স ভিত্তিক দলগুলির বরাদ্দ কমেছে ২.৩২ কোটি।
তবে জোর দেওয়া হয়েছে মহিলাদের ফুটবল। ৫.২৭ কোটি টাকা বরাদ্দ বেড়েছে। এখানেও অবশ্য বয়সভিত্তিক দলগুলির বরাদ্দ কমানো হয়েছে। পুরুষ দলের কোচিং স্টাফেদের বেতন বরাদ্দ বাড়লেও মহিলা দলের ক্ষেত্রে কমে গিয়েছে।
প্রসঙ্গত, ফিফা এবং এএফসি থেকে অর্থ পায় এআইএফএফ। তা সত্ত্বেও প্রত্যাশিত লাভ হয়নি তাদের। সে কারণেই বরাদ্দ কমানো হয়েছে বলে খবর।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy