খেলা নিয়ে খুশি হলেও ম্যাচের ফল নিয়ে হতাশ ফেরান্দো। তিনি বলেন, “আমি খুবই হতাশ ও বিধ্বস্ত। আগে আমরা লিগের শীর্ষ স্থানটা হারিয়েছি, এ বার সেমিফাইনালেও হারলাম। ফল নিয়ে একে বারেই খুশি নই। ব্যক্তিগত ভাবে আমি খুব হতাশ। সমর্থকদের মুখে হাসি ফোটাতে পারলাম না। আমার কাছে এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ ছিল।”
ম্যাচের ফল নিয়ে হতাশ ফেরান্দো। —ফাইল চিত্র
সেমিফাইনালের দ্বিতীয় পর্বে জিতেও শেষ এটিকে মোহনবাগানের আইএসএল সফর। কোচ জুয়ান ফেরান্দো হতাশ হলেও খুশি দলের খেলায়। এএফসি কাপের ভাবনা শুরু হয়ে গিয়েছে তাঁর মাথায়।
বুধবার হায়দরাবাদ এফসি-র বিরুদ্ধে ১-০ গোলে জিতলেও দুই পর্ব মিলিয়ে ২-৩ গোলে হেরে যায় মোহনবাগান। আইএসএলের ফাইনালে খেলার সুযোগ পায়নি সবুজ-মেরুন। তবে এই মরসুমে রয় কৃষ্ণদের খেলা নিয়ে খুশি কোচ। ফেরান্দো বলেন, “দলের জন্য আমি খুবই খুশি। খুব কঠিন সময়ে আমাদের দলের ছেলেরা প্রচুর পরিশ্রম করেছে। নিভৃতবাস, কোচ ও খেলার ধরন বদল, সব কিছুর সঙ্গে ওরা মানিয়ে নিয়ে সেরাটা দিয়েছে।”
খেলা নিয়ে খুশি হলেও ম্যাচের ফল নিয়ে হতাশ ফেরান্দো। তিনি বলেন, “আমি খুবই হতাশ ও বিধ্বস্ত। আগে আমরা লিগের শীর্ষ স্থানটা হারিয়েছি, এ বার সেমিফাইনালেও হারলাম। ফল নিয়ে একে বারেই খুশি নই। ব্যক্তিগত ভাবে আমি খুব হতাশ। সমর্থকদের মুখে হাসি ফোটাতে পারলাম না। আমার কাছে এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ ছিল।”
এএফসি কাপ শুরু হতে এক মাসও দেরি নেই। ফেরান্দো বলেন, “প্রতিযোগিতা শুরুর আগে ভাল প্রস্তুতি প্রয়োজন। এই ব্যাপারে ক্লাব কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলব। তার আগে অবশ্যই খেলোয়াড়দের যথেষ্ট বিশ্রাম দিতে হবে। অনেক দিন পরিবারের থেকে দূরে রয়েছে তারা। ঘরে ফিরুক সবাই। ৫-৬ দিন পর থেকে ফের দলের সঙ্গে কাজ শুরু করব। সামনে আরও কঠিন পরীক্ষা। আন্তর্জাতিক মানের প্রতিযোগিতায় নামতে হবে। ওই উচ্চতায় গিয়ে নিজেদের প্রমাণ করতে হবে। এখন নতুন পরীক্ষায় মনোনিবেশ করতে হবে আমাদের।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy