সিন্ধুর সামনে রিয়ো অলিম্পিক্স ফাইনালে হারের বদলা নেওয়ার সুযোগ। —ফাইল চিত্র।
পিভি সিন্ধু বনাম ক্যারোলিনা মারিন। আক্ষরিক সেয়ানে-সেয়ানে। মোট বারো সাক্ষাতে দু’জনই জিতেছেন সমান সমান। রবিবার চিনে বিশ্বচ্যাম্পিয়নশিপে যে কোনও এক জনের এগিয়ে যাওয়ার পালা। সঙ্গে বড় আসরে সিন্ধুর সামনে রিয়ো অলিম্পিক্স ফাইনালে হারের বদলা নেওয়ার সুযোগ।
জাপানের আকানে ইয়ামাগুচিকে হারিয়ে পুল্লেলা গোপীচন্দের ছাত্রী কিন্তু ‘জিতবই’ এমন আশ্বাস দেননি। শুধু বলেছেন, ‘‘ক্যারোলিনের সঙ্গে খেলাটা মুখের কথা নয়। প্রচুর লড়তে হবে। প্রতিটি পয়েন্টের জন্য খাটতে হবে। ও কিন্তু মারাত্মক আক্রমণাত্মক। এ বারও সে রকমই খেলছে।’’
প্রচুর লড়াই এবং প্রতিটি পয়েন্টের জন্য প্রাণপাত করেই সিন্ধু এ বার চিনে খেলছেন। শনিবার ছাত্রীর খেলা দেখে মুগ্ধ গোপীচন্দও, ‘‘দারুণ লড়েছে মেয়েটা। আর সঠিক সময়ে আক্রমণ করেছে। দারুণ পারফরম্যান্স। আমি ভীষণ খুশি।’’
ইয়ামাগুচিকে ৫৫ মিনিটে স্ট্রেট গেমে হারিয়ে তৃপ্ত সিন্ধুও। ‘‘ম্যাচ শুরুর আগেই মনে হয়েছিল শেষ বারের থেকে ভাল ফল হবে। হয়েছেও। আমি মনে করি এটা একটা ভাল জয়,’’ বলেছেন বিশ্বের তিন নম্বর ভারতীয় তারকা। যোগ করেছেন, ‘‘এ বার ফাইনাল নিয়েই ভাবতে হবে। বেশি সময় নেই। নিজেকে ঠিকঠাক তৈরি করে কাল খেলতে হবে।’’ সঙ্গে বলেছেন, ‘‘আজ নতুন কোনও রণনীতি নিইনি। দু’জনই জানতাম কে কেমন খেলে। তাই ধৈর্য নিয়ে অপেক্ষা করেছি।’’ ম্যাচ নিয়ে তাঁর মন্তব্য, ‘‘দ্বিতীয় গেমে ১২-১৯ পিছিয়েও কিন্তু লড়াই ছাড়িনি।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy