Advertisement
E-Paper

জোফ্রাই দ্রুততম, বলছেন মইন

জোফ্রা আর্চারের বয়স ২৪। জন্ম ব্রিজটাউনের বার্বেডোজে। কাউন্টি খেলেন সাসেক্সে। আইপিএলে রাজস্থান রয়্যালসের ক্রিকেটার।

নিজস্ব প্রতিবেদন

শেষ আপডেট: ০২ জুন ২০১৯ ০৫:২২
নজরে: ইংল্যান্ডকে খেতাবের স্বপ্ন দেখাচ্ছেন জোফ্রা আর্চার। ফাইল চিত্র

নজরে: ইংল্যান্ডকে খেতাবের স্বপ্ন দেখাচ্ছেন জোফ্রা আর্চার। ফাইল চিত্র

ইংল্যান্ডের অফস্পিনার মইন আলি জাতীয় দলে তাঁর সতীর্থ ফাস্ট বোলার জোফ্রা আর্চারের প্রশংসায় পঞ্চমুখ। পরিষ্কার জানিয়ে দিলেন, এত দ্রুত গতির বোলারের বিরুদ্ধে কখনও তিনি ব্যাট করেননি। না নেটে, না কোনও ম্যাচে।

জোফ্রা আর্চারের বয়স ২৪। জন্ম ব্রিজটাউনের বার্বেডোজে। কাউন্টি খেলেন সাসেক্সে। আইপিএলে রাজস্থান রয়্যালসের ক্রিকেটার। এ’বছরের এপ্রিলেই ইংল্যান্ড দলে সুযোগ পেয়েছেন এবং শুরু থেকেই নজর কেড়েছেন। এটাই আর্চারের প্রথম বিশ্বকাপ। বলের গতি ঘণ্টায় প্রায় ৯০ মাইল। বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে প্রথম ম্যাচে ৭ ওভার বল করে ২৭ রানে ৩ উইকেট নেন। ম্যাচে তাঁর বলের গতি ছিল ঘণ্টায় প্রায় ৯৫ মাইল। তাঁর তিন শিকার এডেন মার্করাম, দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ক ফ্যাফ ডুপ্লেসি এবং র‌্যাসি ফান ডার ডুসেন। তাঁর বাউন্সারে আহত হয়ে মাঠ ছাড়তে বাধ্য হন হাসিম আমলা।

এ হেন ক্রিকেটারকে নিয়ে উচ্ছ্বসিত মইনের মন্তব্য, ‘‘জোফ্রা এক কথায় অবিশ্বাস্য। ওর বিরুদ্ধে একজন ভাল ব্যাটসম্যান কী করবে ভেবে পায় না। বলের গতি তো অভাবনীয়। আমি যাদের বিরুদ্ধে ব্যাট করেছি তাদের মধ্যে ও-ই দ্রুততম। ও এসে আমাদের দলটাকে একেবারে অন্য উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছে। কখনও কখনও বেশি রান দিয়ে ফেললেও জোফ্রা যে কোনও ম্যাচ জিতিয়ে দিতে পারে।’’ সঙ্গে যোগ করেছেন, ‘‘আসলে এই রকম ক্রিকেটারেরাই ম্যাচে বড় ফারাক গড়ে দেয়। বাড়িয়ে দেয় অন্যদের আত্মবিশ্বাসও।’’

দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ওভালের প্রথম ম্যাচে লেগস্পিনার ইমরান তাহিরের বলে উইকেটের পিছনে ক্যাচ দিয়ে জনি বেয়ারস্টো শুরুতেই ফিরে গেলেও ইংল্যান্ড তুলে ফেলে ৮ উইকেটে ৩১১। বেন স্টোকস করেন ৮৯। জবাবে মূলত আর্চারের সৌজন্যে দক্ষিণ আফ্রিকার ইনিংস শেষ হয়ে যায় ২০৭ রানে। অবশ্য আর্চার ছাড়াও ভাল বল করেন মইন, আদিল রশিদ। ট্রেন্ট ব্রিজে ইংল্যান্ড সোমবার দ্বিতীয় ম্যাচ খেলবে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে। মইন জানিয়েছেন, দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে তাঁদের রণনীতি ছিল রান তাড়া করার। সেখানে টস হেরে প্রথমে ব্যাট করতে হওয়ায় গোটা দলটা চাপে পড়ে যায়। মইনের ব্যাখ্যা, চাপটা তৈরি হয় ওয়ান ডে-তে বিশ্বের এক নম্বর দল হওয়ার কারণে। ‘‘আমরা যে ভাবে ব্যাট করেছি, তাতে মনে হয়েছে, পিচের সঙ্গে সবাই ভাল মানিয়ে নিয়েছে। শুরুতে চাপ থাকলেও প্রথম ম্যাচের জয় আরও আত্মবিশ্বাসী করে তুলেছে দলকে। টুর্নামেন্ট যত এগোবে তত ভাল

খেলবে ইংল্যান্ড।’’

Cricket ICC World Cup 2019 England Jofra Archer Moeen Ali
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy