Advertisement
E-Paper

রোনাল্ডোহীন এল ক্লাসিকোয় জয় মেসির

ম্যাচের ফলই বলে দিচ্ছে ম্যাচ ছিল হাড্ডাহাড্ডি। ৩-২ গোলে সেই ম্যাচ যদিও জিতে নিয়েছে মেসির বার্সেলোনা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত হাল ছাড়েনি ক্রিস্টিয়ানো রোনাল্ডোহীন রিয়েল। গোলের মুখ খুলেছিলেন লিওনেল মেসিই। ম্যাচ শুরুর তিন মিনিটের মধ্যেই।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ৩০ জুলাই ২০১৭ ১৫:৪৪
গোলে শট নিচ্ছেন লিওনেল মেসি। ছবি: এএফপি।

গোলে শট নিচ্ছেন লিওনেল মেসি। ছবি: এএফপি।

মরসুমের প্রথম এল ক্লাসিকো। যদিও সেই পর্যায়ের প্রতিযোগিতা নয়। কিন্তু তবুও তো রিয়েল মাদ্রিদ বনাম বার্সেলোনা। ইন্টারন্যাশনাল চ্যাম্পিয়ন্স কাপের আগে দুই শিবিরে ছিল প্লেয়ার নিয়ে নানা অস্বস্তি। সেই তালিকার শীর্ষে অবশ্যই নেইমার। তিনি বার্সেলোনায় থাকবেন কি না সেটা নিয়ে জলঘোলা চলছেই। তার মধ্যেই সতীর্থদের সঙ্গে হাতাহাতিতে জড়িয়ে অনুশীলন ছেড়ে বেরিয়ে যাওয়ায় আরও সমস্যায় নেইমার। এমনও শোনা গিয়েছিল বার্সার জার্সিতে এটাই ছিল নেইমারের শেষ ম্যাচ। কিন্তু এত্ত সব সমস্যার মধ্যেও বিশ্ব ফুটবলের সেরা ম্যাচ ঘিরে উত্তেজনার অভাব ছিল না।

আরও খবর: হেরে ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বিগ্ন চেলসি বস‌

ম্যাচের ফলই বলে দিচ্ছে ম্যাচ ছিল হাড্ডাহাড্ডি। ৩-২ গোলে সেই ম্যাচ যদিও জিতে নিয়েছে মেসির বার্সেলোনা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত হাল ছাড়েনি ক্রিস্টিয়ানো রোনাল্ডোহীন রিয়েল। গোলের মুখ খুলেছিলেন লিওনেল মেসিই। ম্যাচ শুরুর তিন মিনিটের মধ্যেই। বুস্কেটসের থেকে পাস পেয়ে মেসির বাঁ পায়ের শট ভারানের গায়ে ধাক্কা খেয়েচলে যায় গোলে। নাভাসের কিছুই করার ছি না। শুরুতেই গোল তুলে নিয়ে বার্সেলোনার আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দিয়েছিলেন মেসি। তার চার মিনিটের মধ্যে ব্যবধান বাড়িয়ে যান রাকিটিচ। সাত মিনিটের মাথায় চোখের পলকেই গোল করে যান রাকিটিচ। এর পিছনে ভূমিকা রেখে যান নেইমার। যাঁকে নিয়ে দলের মধ্যেই রয়েছে নানা সমস্যা। কিন্তু মাঠে নেমে ফুটবলটাই খেললেন তিনি।

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নিয়ে বার্সেলোনা। ছবি: এএফপি।

১৪ মিনিটে রিয়েলের হয়ে ব্যবধান কমান মাতেও কোভাসিস। এখান থেকেই মাদ্রিদের ম্যাচে ফেরার শুরু। প্রথমার্ধেই সমতায় ফেরে দল। কোভাসিসের পর উইলেমসেনের গোলে সমতায় ফেরে রিয়েল মাদ্রিদ। তাঁর পা থেকে গোল আসে ৩৬ মিনিটে। রিয়েলের হয়ে প্রথম গোল করার পর দ্বিতীয় গোলের পিছনে ভূমিকা রেখে গেলেন মাতেও কোভাসিস। প্রথমার্ধ শেষ হয় ২-২ গোলে। দ্বিতীয়ার্ধে পুরো দলই বদলে ফেলল দুই দল। তার মধ্যেই ৫০ মিনিটে বার্সেলোনাকে আবার এগিয়ে দেন জেরার্ড পিকে। এ বারও গোলের পিছনে ভূমিকা রেখে গেলেন সেই নেইমারই। তার মধ্যেই পুরো ম্যাচে দু’পক্ষই একাধিক গোলের সুযোগ তৈরি করল। কিছু সেভ হল কিছু গেল বাইরে।

অন্য ম্যাচে একই দিনে টটেনহ্যাম হটস্পারকে ০-৩ গোলে হারিয়ে দিল ম্যানচেস্টার সিটি। সিটির হয়ে গোল গুলি করেন স্টোনস, স্টারলিং ও ব্রাহিম দিয়াজ।

Football Footballer International Champions Cup Real Madrid Barcelona Leonel Messi Neymar লিওনেল মেসি নেইমার
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy