ব্যাট করছেন এবি ডে ভিলিয়ার্স। ছবি: পিটিআই।
বেঙ্গালুরু ১৪৮/৪ (২০ ওভার)
পঞ্জাব ১৫০/২ (১৪.২)
ছক্কা হাঁকিয়ে কিংস একাদশ পঞ্জাবকে জেতালেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। ৩৩ বল বাকি থাকতেই আট উইকেটে দ্বিতীয় ম্যাচ জিতে নিল পঞ্জাব। ৫৮ রানে হাশিম আমলা ও ৪৩ রানে ম্যাক্সওয়েল অপরাজিত থাকলেন। মাত্র ২২ বলে ৪৩ রান করলেন অধিনায়ক। ব্যাটের পর বল হাতেও চূড়ান্ত ব্যর্থ বেঙ্গালুরু। একমাত্র ভরসা দিলেন ডে’ভিলিয়ার্স।
আরও খবর: মাঠে খারাপ অঙ্গভঙ্গি, ম্যাচ রেফারির সতর্কবার্তা রোহিত শর্মাকে
পিঠের চোটে কাবু ছিলেন। খেলতে পারেননি প্রথম দুই ম্যাচেও। কিন্তু যখন ফিরলেন তখন রাজার মতো। বোঝাই যাচ্ছিল তিনি নেই দলে। নেই বিরাট কোহালির মতো সেরা ব্যাটিং হ্যান্ডসও। তাই হয়তো প্রথম ম্যাচে হারের মুখ দেখতে হয়েছিল। দ্বিতীয় ম্যাচে অবশ্য ঘুরে দাঁড়িয়েছিল দল। এদিন, দলের দুই সেরারা ব্যাটসম্যানের মধ্যে ফিরলেন একজন। তিনি এবি ডে’ভিলিয়ার্স। ফিরলেন, সঙ্গে রেখে গেলেন ফেরার চিহ্নও। যখন দলের সবাই ফ্লপ তখন একাহাতে এগিয়ে নিয়ে গেলেন বেঙ্গালুরু রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্সের ইনিংসকে। যদিও আগেই জানিয়ে দিয়েছিলেন তিনি আর উইকেট কিপিং করবেন না। যে কারণে এদিন বেঙ্গালুরুর হয়ে কিপিং করলেন বিষ্ণু বিনোদ। যদিও দলে রয়েছেন কেদার যাদবের মতো উইকেট কিপারও।
উইকেটের পর বরুণ অ্যারনের উচ্ছ্বাস।
টস জিতে এদিন ঘরের মাঠে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন শেন ওয়াটসন। কিন্তু ওপেন করতে নেমে স্বয়ং ওয়াটসন ও আর এক ওপেনার বিষ্ণু বিনোদ ফিরে যান এক ও সাত রান করে। এর পর তিন নম্বরে নেমে হাল ধরেন ডে’ভিলিয়ার্স। তাঁর ব্যাট থেকে আসে অপরাজিত ৮৯ রানের ইনিংস। যার ফলে কোনও রকমে বেঙ্গালুরুর ইনিংস পৌঁছয় ১৪৮এ। উল্টোদিকে কখনও কেদার যাদব (১) কখনও মনদীপ সিংহ (২৮), আবাহর কখনও স্টুয়ার্ট বিনি (১৮)। নির্ধারিত ওভারে চার উইকেটে বেঙ্গালুরু এই রানে পৌঁছয়। ডে ’ভিলিয়ার্সের ৮৯ অপরাজিতর ইনিংস সাজানো ছিল ন’টি ওভার বাউন্ডারি ও তিনটি বাউন্ডারিতে। ৪৬ বলে এই রান করেন তিনি। কিংস একাদশের হয়ে জোড়া উইকেট নেন বরুণ অ্যারন। একটি করে উইকেট অক্ষর পটেল ও সন্দীপ শর্মার।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy