চেন্নাই সুপার কিংসের করা ১৬৯ রান তাড়া করতে নেমে পর পর উইকেট হারিয়ে চাপে গুজরাত টাইটান্স। দেখে মনে হচ্ছিল এ বারের আইপিএলে গুজরাতের দ্বিতীয় হার সময়ের অপেক্ষা। কিন্তু সেখান থেকে খেলার গতি বদলে দিলেন মিলার। একের পর এক বড় শটে দলকে জয়ের পথে নিয়ে গেলেন।
ম্যাচের সেরা মিলার ছবি: আইপিএল
তিনি যখন ব্যাট করতে নামেন তখন দলের অবস্থা খারাপ। চেন্নাই সুপার কিংসের করা ১৬৯ রান তাড়া করতে নেমে পর পর উইকেট হারিয়ে চাপে গুজরাত টাইটান্স। দেখে মনে হচ্ছিল এ বারের আইপিএলে গুজরাতের দ্বিতীয় হার সময়ের অপেক্ষা। কিন্তু সেখান থেকে খেলার গতি বদলে দিলেন মিলার। একের পর এক বড় শটে দলকে জয়ের পথে নিয়ে গেলেন। তাই আম্পায়ার ও ম্যাচ রেফারিদের বিচারে ম্যাচের সেরা মিলার।
গুজরাতের টপ ও মিডল অর্ডারের সাহায্য় পাননি মিলার। তাতেও তাঁকে আটকানো যায়নি। যখনই খারাপ বল পেয়েছেন বড় শট খেলেছেন। কোনও বোলারকে রেয়াত করেননি তিনি। শেষ দিকে একের পর এক বড় শট খেলেছেন। দেখে মনে হচ্ছিল অন্য পিচে খেলছেন মিলার। তাঁকে সঙ্গ দিলেন রশিদ খান। তবে রশিদ আউট হওয়ার পরেও শেষ পর্যন্ত টিকে থেকে দলকে জয়ে নিয়ে যান মিলার।
শেষ পর্যন্ত ৫১ বলে ৯৪ রান করে অপরাজিত থাকেন মিলার। মারেন আটটি চার ও ছ’টি বিশাল ছক্কা। শেষ ওভারে ক্রিস জর্ডনের বলে মিলার আউট হলেও কোমরের উপরে ফুলটস হওয়ায় বলের উচ্চতার জন্য ‘নো-বল’ ডাকেন আম্পায়ার। পরের দুই বলে ছয় রান নিয়ে দলকে জিতিয়ে দেন মিলার।
ম্যাচের সেরার পুরস্কার নিয়ে মিলার বলেন, ‘‘নিজের স্বাভাবিক খেলা খেলার চেষ্টা করেছি। বল দেখে সেই মতো শট খেলেছি। ইতিবাচক মানসিকতা নিয়ে নেমেছিলেন। চার নম্বরে নামায় হাতে বেশি সময় পেয়েছি। রশিদ থাকায় কাজটা অনেক সহজ হয়েছে। জর্ডনের ওই এক ওভারেই খেলা বদলে যায়। এ ভাবেই পরের ম্যাচগুলোতেও জিততে চাই।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy