জনি বেয়ারস্টো। ছবি: সংগৃহীত।
অ্যাসেজ মানেই একের পর এক ঐতিহাসিক ঘটনার স্মৃতি। এ বার ব্যক্তিগত স্মৃতির তালিকায় ঢুকে পড়লেন ইংল্যান্ডের উইকেটরক্ষক জনি বেয়ারস্টো।
অ্যাডিলেডে দ্বিতীয় টেস্টের তৃতীয় দিনে জনিকে ‘অমূল্য’ কিপিং গ্লাভস উপহার দিলেন এক অস্ট্রেলিয়ান সমর্থক। তবে, এই গ্লাভস বাজারে কিনতে পাওয়া আর পাঁচটা গ্লাভসের মতো নয়! এর সঙ্গে নিবিঢ় ভাবে জড়িয়ে আছে জনির পারিবারিক স্পর্শ। গ্লাভসটি জনির বাবা ডেভিড বেয়ারস্টোর। ইংল্যান্ডের হয়ে ১৯৭৯ থেকে ১৯৮১ সালের মধ্যে মোট চারটি টেস্ট খেলেছিলেন ডেভিড।
জনির হাতে তাঁর বাবার গ্লাভস তুলে দেওয়া ওই অজি সমর্থক এবিসি রেডিওকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেন, “গত ৩৯ বছর ধরে ওই গ্লাভস জোড়া আমি নিজের কাছে রেখেছিলাম। ছোটবেলায় এক বার আমার বাবা-মা অ্যাডিলেডের একটি শপিং মলে আমায় নিয়ে গিয়েছিলেন। সেখানে উপস্থিত ছিল সেই সময় অস্ট্রেলিয়া সফরে থাকা ইংল্যান্ড দল। আর সেখানেই ওই গ্লাভস আমায় উপহার দেন ডেভিড।”
আরও পড়ুন: নিয়ম ভেঙে এয়ারপোর্টেই আটকে গেলেন শ্রীলঙ্কার ৯ ক্রিকেটার
আরও পড়ুন: দিল্লি দূষণের জের, মাঠের মধ্যেই বমি করলেন লাকমল
ডেভিডের হাত থেকে তাঁর সই করা গ্লাভস নেওয়ার নেপথ্যের কাহিনিও এ দিন জানান ওই সমর্থক। তিনি বলেন, “ওখানে একটা কুইজ করছিল ইংল্যান্ড দল। আমিও সেই প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিলাম। ওরা প্রশ্ন করে ওই সফরে ইংল্যান্ডের রিজার্ভ উইকেটরক্ষকের নাম কী? জবাবে আমি ডেভিড বেয়ারস্টোরের নাম বলি। সঠিক উত্তর দেওয়ায় বেয়ারস্টোরের সই করা গ্লাভস আমার হাতে তুলে দেন ওঁরা।”
৩৯ বছর পর বাবার গ্লাভস হাতে পেয়ে এ দিন আবেগ আপ্লুত হয়ে পড়েন জনি। তিনি বলেন, “বাবাকে অনেক ছোটবেলাতে হারিয়েছি। ওই গ্লাভস জোড়া আমার কাছে খুবই মূল্যবান। যেখানে গিয়েছি সেখানেই বাবা সম্পর্কে কোনও না কোনও গল্প শুনেছি।”
১৯৭৯ থেকে ১৯৮৪ পর্যন্ত ইংল্যান্ড দলের সদস্য ছিলেন ডেভিড। ইংল্যান্ডের জার্সি পরে ৪টি টেস্ট এবং ২১টি ওডিআই ম্যাচ খেলেছেন তিনি। ১৯৯৮ সালে মানসিক অবসাদের কারণে আত্মহত্যা করেছিলেন এই ক্রিকেটার।অ্যাসেজ মানেই একের পর এক ঐতিহাসিক ঘটনার স্মৃতি। এ বার ব্যক্তিগত স্মৃতির তালিকায় ঢুকে পড়লেন ইংল্যান্ডের উইকেটরক্ষক জনি বেয়ারস্টো।
অ্যাডিলেডে দ্বিতীয় টেস্টের তৃতীয় দিনে জনিকে ‘অমূল্য’ কিপিং গ্লাভস উপহার দিলেন এক অস্ট্রেলিয়ান সমর্থক। তবে, এই গ্লাভস বাজারে কিনতে পাওয়া আর পাঁচটা গ্লাভসের মতো নয়! এর সঙ্গে নিবিঢ় ভাবে জড়িয়ে আছে জনির পারিবারিক স্পর্শ। গ্লাভসটি জনির বাবা ডেভিড বেয়ারস্টোর। ইংল্যান্ডের হয়ে ১৯৭৯ থেকে ১৯৮১ সালের মধ্যে মোট চারটি টেস্ট খেলেছিলেন ডেভিড।
জনির হাতে তাঁর বাবার গ্লাভস তুলে দেওয়া ওই অজি সমর্থক এবিসি রেডিওকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেন, “গত ৩৯ বছর ধরে ওই গ্লাভস জোড়া আমি নিজের কাছে রেখেছিলাম। ছোটবেলায় এক বার আমার বাবা-মা অ্যাডিলেডের একটি শপিং মলে আমায় নিয়ে গিয়েছিলেন। সেখানে উপস্থিত ছিল সেই সময় অস্ট্রেলিয়া সফরে থাকা ইংল্যান্ড দল। আর সেখানেই ওই গ্লাভস আমায় উপহার দেন ডেভিড।”
ডেভিডের হাত থেকে তাঁর সই করা গ্লাভস নেওয়ার নেপথ্যের কাহিনিও এ দিন জানান ওই সমর্থক। তিনি বলেন, “ওখানে একটা কুইজ করছিল ইংল্যান্ড দল। আমিও সেই প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিলাম। ওরা প্রশ্ন করে ওই সফরে ইংল্যান্ডের রিজার্ভ উইকেটরক্ষকের নাম কী? জবাবে আমি ডেভিড বেয়ারস্টোরের নাম বলি। সঠিক উত্তর দেওয়ায় বেয়ারস্টোরের সই করা গ্লাভস আমার হাতে তুলে দেন ওঁরা।”
৩৯ বছর পর বাবার গ্লাভস হাতে পেয়ে এ দিন আবেগ আপ্লুত হয়ে পড়েন জনি। তিনি বলেন, “বাবাকে অনেক ছোটবেলাতে হারিয়েছি। ওই গ্লাভস জোড়া আমার কাছে খুবই মূল্যবান। যেখানে গিয়েছি সেখানেই বাবা সম্পর্কে কোনও না কোনও গল্প শুনেছি।”
১৯৭৯ থেকে ১৯৮৪ পর্যন্ত ইংল্যান্ড দলের সদস্য ছিলেন ডেভিড। ইংল্যান্ডের জার্সি পরে ৪টি টেস্ট এবং ২১টি ওডিআই ম্যাচ খেলেছেন তিনি। ১৯৯৮ সালে মানসিক অবসাদের কারণে আত্মহত্যা করেছিলেন এই ক্রিকেটার।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy