দু’গোলের ব্যবধানে জিতলেই ফাইনালের টিকিট কনফার্মড হয়ে যেত দিল্লি ডায়নামোসের। আইএসএল থ্রি-র ফিরতি সেমিফাইনালে জামব্রোতার দল সেই দু’গোল করেও থেমে গেল সেমিফাইনালেই। উল্টো দিকে, টাইব্রেকারে নাটকীয় ম্যাচ জিতে ফাইনালে চলে গেল কেরল ব্লাস্টার্স। টাইব্রেকারে কেরলের জয়ের নায়ক তাদের বঙ্গসন্তান কিপার সন্দীপ নন্দী।
টাইব্রেকারে মালুদা-সহ দিল্লির তিন বিদেশি পেনাল্টি নষ্ট করেন। ব্রুনো আর মালুদার শট উড়ে যায় বারের উপর দিয়ে। আর কেরল কিপার সন্দীপ বাঁচান এমার্সনের স্পট কিক। শেষমেশ টাইব্রেকারে ৩-০ জেতে স্টিভ কপেলের কেরল ব্লাস্টার্স। এ দিন দিল্লির জন্য গলা ফাটাতে স্টেডিয়ামে হাজির ছিলেন বক্সার বিজেন্দ্র সিংহ। কিন্তু ম্যাচ শেষে তাঁকে স্টেডিয়াম ছাড়তে দেখা গেল বিষণ্ণ মুখে।
নিট ফল, প্রথম বারের মতো এ বারের আইএসএল ফাইনালেও ফের সচিন বনাম সৌরভ! রবিবার কোচিতে ফের আটলেটিকো দে কলকাতা বনাম কেরল ব্লাস্টার্স।
ঘরের মাঠ কোচিতে প্রথম সেমিফাইনালে বেলফোর্টের গোলে ১-০ এগিয়ে থাকায় এ দিন দিল্লিকে জিততে হত দু’গোলের ব্যবধানে। তাই এ দিন শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ফুটবল শুরু করেছিল জামব্রোতার দিল্লি। যার সুবাদে ২১ মিনিটে মার্সেলিনহোর গোলে এগিয়েও গিয়েছিল তারা। কিন্তু সেই লিড ধরে রাখতে পারেনি মালুদার টিম। তিন মিনিট পরেই কেরলকে সমতায় ফেরান নাজন। এর পরেই দিল্লির মিলন সিংহ মার্চিং অর্ডার পাওয়ায় দিল্লি দশ জনে হয়ে গেলেও প্রথমার্ধের শেষ দিকে ফের দিল্লিকে ২-১ এগিয়ে দেন রুবেন রোচা। যার ফলে দুই সেমিফাইনাল মিলিয়ে ম্যাচের ফল ২-২ হয়ে যাওয়ায় দিল্লিকে ফাইনালে যেতে গেলে আরও এক গোল করতে হত। কিন্তু নির্ধারিত নব্বই মিনিট আর অতিরিক্ত সময়ে কোনও গোল হয়নি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy