‘জনপ্রিয়’ শুধু বিরাট নন, সোশ্যাল মিডিয়া দু’ভাগ কুম্বলে-কোহালিতে

সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে এখন শুধুই কোহালি-কুম্বলে। কেউ ঝড় তুলছেন কোচের সপক্ষে, একহাত নিচ্ছেন অধিনায়ককে। কেউ আবার বিরাটপ্রেমেই মজে। সেলেব জগৎ থেকে সাধারণ মানুষ, চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে পাকিস্তানের কাছে হার ভুলে এখন সবাই ব্যস্ত বিরাট-অনিল বিচ্ছেদ নিয়ে আলোচনায়। কেউ কেউ তো মুণ্ডপাতই করে ফেলেছেন অধিনায়কের। আবার কুম্বলের এই হঠাৎ পদত্যাগপত্রে বিরক্ত অনেকেই। সোশ্যাল মিডিয়ার প্রভাব পড়েছে গুগল ট্রেন্ডসেও। নেট স্যাভি মানুষ এখন বিরাট কোহালি আর অনিল কুম্বলেকে নিয়ে তদন্তেই ব্যস্ত।

আরও খবর: কুম্বলের হয়েই মুখ খুললেন বিন্দ্রা-জ্বালা গাট্টা

‘তুতু ম্যায় ম্যায়’টা ড্রেসিংরুম থেকে হঠাৎই চলে এল বাইরে। তা ঢাকতে কম চেষ্টা করেনি বিসিসিআই। এমন কী চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি শেষে লন্ডন থেকে ওয়েস্ট ইন্ডিজ উড়ে যাওয়া ভারতীয় দলের ফ্লাইটে কুম্বলে না ওঠার কারণ হিসেবে আইসিসি মিটিংকেই সামনে নিয়ে এসেছিল বোর্ড। কিন্তু কুম্বলের মনোভাব বোঝাই যাচ্ছিল। তাও তাঁকে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফর পর্যন্ত রেখে দেওয়ার একটা শেষ চেষ্টা চালিয়েছিল বোর্ড। কিন্তু নিস্তব্ধতা যে ঝড়ের আগের পূর্বাভাসই ছিল তা কে জানত। কুম্বলের চিঠিই ফাঁস করে দিল সব। বুঝিয়ে দিলেন তাঁর দায়িত্ব ছেড়ে যাওয়ার নেপথ্যে অধিনায়ক বিরাট কোহালিই।

আকাশ চোপড়ার মতো প্রাক্তন ক্রিকেটার ্অবশ্য দু’জনের ভূমিকা নিয়েই প্রশ্ন তুলে দিয়েছেন। কেউ কেউ তো আবার বিরাট কোহালির তরফের মন্তব্যের দাবিতে সরব হয়েছেন। এক তরফা কুম্বলের চিঠিটাই শেষ কথা হতে পারে না বলেই দাবি বিরাটপ্রেমীদের।

গত কয়েক বছরে শুধু ক্রিকেটেই নয় সব ধরনের সেলব্রিটির তালিকাতেও একদম ওপরের দিকে থেকেছেন বিরাট। সে দিক থেকে দেখতে গেলে সেই গ্ল্যামার কোথায় কুম্বলের? গত এক বছরের গুগল ট্রেন্ডসের তুল্যমূল্য বিচার কিন্তু তা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে। গত বছরে গুগল ট্রেন্ডসে কোথাও ছিলেন না কুম্বলে। সেখানে চূড়োয় থাকা বিরাটকে রাতারাতি ছুঁয়ে ফেললেন বিদায়ী ভারত কোচ। পদত্যাগ করে যেন নজরে চলে এলেন কুম্বলে। এটা কোনও বড় ঘটনা নয়। এমনটাই হবে সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়ায় সাধারণ মানুষ থেকে সেলিব্রিটি অনেকেরই সহানুভূতির কেন্দ্রে এখন কুম্বলে। মুখ খুলেছেন অভিনব বিন্দ্রা জ্বালা গাট্টাদের মতো ভিন্ন ক্রীড়ার মানুষরাও। যার পর অনেকটাই ব্যাকফুটে বিরাট। হঠাৎই যেন ভিলেন হয়ে গেলেন বিরাট কোহালি। সৌরভচ্যাপেল কাণ্ডে ভিলেন হয়েছিলেন চ্যাপেল।

২০ থেকে ২১ জুন ২০১৭ কুম্বলেবিরাটের গুগল ট্রেন্ডস

‘তুতু ম্যায় ম্যায়’টা ড্রেসিংরুম থেকে হঠাৎই চলে এল বাইরে। তা ঢাকতে কম চেষ্টা করেনি বিসিসিআই। এমন কী চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি শেষে লন্ডন থেকে ওয়েস্ট ইন্ডিজ উড়ে যাওয়া ভারতীয় দলের ফ্লাইটে কুম্বলে না ওঠার কারণ হিসেবে আইসিসি মিটিংকেই সামনে নিয়ে এসেছিল বোর্ড। কিন্তু কুম্বলের মনোভাব বোঝাই যাচ্ছিল। তাও তাঁকে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফর পর্যন্ত রেখে দেওয়ার একটা শেষ চেষ্টা চালিয়েছিল বোর্ড। কিন্তু নিস্তব্ধতা যে ঝড়ের আগের পূর্বাভাসই ছিল তা কে জানত। কুম্বলের চিঠিই ফাঁস করে দিল সব। বুঝিয়ে দিলেন তাঁর দায়িত্ব ছেড়ে যাওয়ার নেপথ্যে অধিনায়ক বিরাট কোহালিই।

‘তুতু ম্যায় ম্যায়’টা ড্রেসিংরুম থেকে হঠাৎই চলে এল বাইরে। তা ঢাকতে কম চেষ্টা করেনি বিসিসিআই। এমন কী চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি শেষে লন্ডন থেকে ওয়েস্ট ইন্ডিজ উড়ে যাওয়া ভারতীয় দলের ফ্লাইটে কুম্বলে না ওঠার কারণ হিসেবে আইসিসি মিটিংকেই সামনে নিয়ে এসেছিল বোর্ড। কিন্তু কুম্বলের মনোভাব বোঝাই যাচ্ছিল। তাও তাঁকে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফর পর্যন্ত রেখে দেওয়ার একটা শেষ চেষ্টা চালিয়েছিল বোর্ড। কিন্তু নিস্তব্ধতা যে ঝড়ের আগের পূর্বাভাসই ছিল তা কে জানত। কুম্বলের চিঠিই ফাঁস করে দিল সব। বুঝিয়ে দিলেন তাঁর দায়িত্ব ছেড়ে যাওয়ার নেপথ্যে অধিনায়ক বিরাট কোহালিই।

আকাশ চোপড়ার মতো প্রাক্তন ক্রিকেটার ্অবশ্য দু’জনের ভূমিকা নিয়েই প্রশ্ন তুলে দিয়েছেন। কেউ কেউ তো আবার বিরাট কোহালির তরফের মন্তব্যের দাবিতে সরব হয়েছেন। এক তরফা কুম্বলের চিঠিটাই শেষ কথা হতে পারে না বলেই দাবি বিরাটপ্রেমীদের।

গত কয়েক বছরে শুধু ক্রিকেটেই নয় সব ধরনের সেলব্রিটির তালিকাতেও একদম ওপরের দিকে থেকেছেন বিরাট। সে দিক থেকে দেখতে গেলে সেই গ্ল্যামার কোথায় কুম্বলের? গত এক বছরের গুগল ট্রেন্ডসের তুল্যমূল্য বিচার কিন্তু তা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে। গত বছরে গুগল ট্রেন্ডসে কোথাও ছিলেন না কুম্বলে। সেখানে চূড়োয় থাকা বিরাটকে রাতারাতি ছুঁয়ে ফেললেন বিদায়ী ভারত কোচ। পদত্যাগ করে যেন নজরে চলে এলেন কুম্বলে। এটা কোনও বড় ঘটনা নয়। এমনটাই হবে সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়ায় সাধারণ মানুষ থেকে সেলিব্রিটি অনেকেরই সহানুভূতির কেন্দ্রে এখন কুম্বলে। মুখ খুলেছেন অভিনব বিন্দ্রা জ্বালা গাট্টাদের মতো ভিন্ন ক্রীড়ার মানুষরাও। যার পর অনেকটাই ব্যাকফুটে বিরাট। হঠাৎই যেন ভিলেন হয়ে গেলেন বিরাট কোহালি। সৌরভচ্যাপেল কাণ্ডে ভিলেন হয়েছিলেন চ্যাপেল।

২০ থেকে ২১ জুন ২০১৭ কুম্বলেবিরাটের গুগল ট্রেন্ডস

‘তুতু ম্যায় ম্যায়’টা ড্রেসিংরুম থেকে হঠাৎই চলে এল বাইরে। তা ঢাকতে কম চেষ্টা করেনি বিসিসিআই। এমন কী চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি শেষে লন্ডন থেকে ওয়েস্ট ইন্ডিজ উড়ে যাওয়া ভারতীয় দলের ফ্লাইটে কুম্বলে না ওঠার কারণ হিসেবে আইসিসি মিটিংকেই সামনে নিয়ে এসেছিল বোর্ড। কিন্তু কুম্বলের মনোভাব বোঝাই যাচ্ছিল। তাও তাঁকে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফর পর্যন্ত রেখে দেওয়ার একটা শেষ চেষ্টা চালিয়েছিল বোর্ড। কিন্তু নিস্তব্ধতা যে ঝড়ের আগের পূর্বাভাসই ছিল তা কে জানত। কুম্বলের চিঠিই ফাঁস করে দিল সব। বুঝিয়ে দিলেন তাঁর দায়িত্ব ছেড়ে যাওয়ার নেপথ্যে অধিনায়ক বিরাট কোহালিই।

আকাশ চোপড়ার মতো প্রাক্তন ক্রিকেটার ্অবশ্য দু’জনের ভূমিকা নিয়েই প্রশ্ন তুলে দিয়েছেন। কেউ কেউ তো আবার বিরাট কোহালির তরফের মন্তব্যের দাবিতে সরব হয়েছেন। এক তরফা কুম্বলের চিঠিটাই শেষ কথা হতে পারে না বলেই দাবি বিরাটপ্রেমীদের।

গত কয়েক বছরে শুধু ক্রিকেটেই নয় সব ধরনের সেলব্রিটির তালিকাতেও একদম ওপরের দিকে থেকেছেন বিরাট। সে দিক থেকে দেখতে গেলে সেই গ্ল্যামার কোথায় কুম্বলের? গত এক বছরের গুগল ট্রেন্ডসের তুল্যমূল্য বিচার কিন্তু তা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে। গত বছরে গুগল ট্রেন্ডসে কোথাও ছিলেন না কুম্বলে। সেখানে চূড়োয় থাকা বিরাটকে রাতারাতি ছুঁয়ে ফেললেন বিদায়ী ভারত কোচ। পদত্যাগ করে যেন নজরে চলে এলেন কুম্বলে। এটা কোনও বড় ঘটনা নয়। এমনটাই হবে সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়ায় সাধারণ মানুষ থেকে সেলিব্রিটি অনেকেরই সহানুভূতির কেন্দ্রে এখন কুম্বলে। মুখ খুলেছেন অভিনব বিন্দ্রা জ্বালা গাট্টাদের মতো ভিন্ন ক্রীড়ার মানুষরাও। যার পর অনেকটাই ব্যাকফুটে বিরাট। হঠাৎই যেন ভিলেন হয়ে গেলেন বিরাট কোহালি। সৌরভচ্যাপেল কাণ্ডে ভিলেন হয়েছিলেন চ্যাপেল।

২০ থেকে ২১ জুন ২০১৭ কুম্বলেবিরাটের গুগল ট্রেন্ডস

একটা সময় ধোনিকে সরিয়ে বিরাটের হাতেই দেশের ক্রিকেটের অধিনায়কত্ব তুলে দেওয়ার দাবি উঠেছিল পুরো ভারতে। তার পর প্রথমে টেস্ট অধিনায়কত্ব এবং গত বছরই এসেছে সব ফর্ম্যাটের ক্রিকেটের অধিনায়কের দায়িত্ব। এমন অবস্থায় সাফল্যও এসেছে পর পর। দেশের মাটিতে সব টেস্ট সিরিজ জয় তো রয়েছেই। সঙ্গে ব্যাট হাতেও সফল ছিলেন। সেই সাফল্য দেশের। তাতে ভূমিকা রয়েছে কুম্বলেরও।

গত এক বছরের গুগল ট্রেন্ডে কোথাও ছিলেন না অনিল কুম্বলে।

কুম্বলের প্রস্থানে উঠে আসে বিরাট কোহালি-রবি শাস্ত্রীর মধ্যে সুসম্পর্কের কথা। উপদেষ্টা কমিটির বিচারে শাস্ত্রীকে সরিয়ে ভারতীয় ক্রিকেট দলের কোচ করা হয়েছিল কুম্বলেকে। তা নিয়েও কম জলঘোলা করেননি স্বয়ং শাস্ত্রী। কিন্তু তখন মুখ খোলেননি বিরাট। বরং মেনে নিয়েছিলেন। এর পর বিরাটের সাফল্যের সঙ্গে সঙ্গে এসেছে কোচ কুম্বলের সাফল্যও। তাঁর কোচিংয়েই দারুণ সফল ভারতের বোলিং। সে পেসার হোক বা স্পিনার বল হাতে সফল সকলেই। সেই কুম্বলেকে সরে যেতে হচ্ছে কোহালির জন্যই। এটা মেনে নিতে পারছে না একটা বড় অংশ।

কে তুললেন কার দিকে আঙুল। কে চাইলেন কাকে?

তবে কুম্বলে এপিসোডই প্রথম নয়। এর আগেও অস্ট্রেলিয়া-ভারত টেস্ট সিরিজে বিরাটের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল। শেষ টেস্টের শেষ দিন স্টিভ স্মিথের অনবদ্য ভূমিকার পর বিরাটের আবারও সেই অ্যাগ্রেসিভ কোট নিয়ে প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়েছিল। যেখানে বিরাট বলেছিলেন, অস্ট্রেলিয়ার কেউ আর বন্ধু নন। সেই থেকেই শুরু। অতিআক্রমণাত্মক মনোভাবই না তাঁর শত্রু হয়ে যায়?