Advertisement
২৪ এপ্রিল ২০২৪
India

WTC Final: সাদাম্পটনের মাঠে সবার আগে নেমে পড়লেন রবীন্দ্র জাডেজা

শোনা যাচ্ছে আগামী রবিবার অর্থাৎ ১৩ জুনের পর থেকে সবাই একসঙ্গে অনুশীলন করতে পারবেন। তবে পূজারা ও জাডেজা মাঠে নেমে পড়লেন।

বাইশ গজে হাত ঘুরিয়ে নিচ্ছেন রবীন্দ্র জাডেজা।

বাইশ গজে হাত ঘুরিয়ে নিচ্ছেন রবীন্দ্র জাডেজা। ছবি - টুইটার

নিজস্ব প্রতিবেদন
কলকাতা শেষ আপডেট: ০৬ জুন ২০২১ ১৬:৪০
Share: Save:

বিশ্ব টেস্ট ফাইনালে তাঁর প্রথম একাদশে জায়গা এখনও পাকা নয়। তবে রবীন্দ্র জাডেজার যেন আর তর সইছে না। ভারতীয় দলের প্রথম সদস্য হিসেবে সাদাম্পটনের রোজ বোল স্টেডিয়ামের মাঠে নেমে পড়লেন এই অলরাউন্ডার। সেই ছবি টুইটারেও দিয়েছেন জাড্ডু। জাডেজা হাত ঘোরানোর ছবি টুইটারে দিয়ে লিখেছেন, ‘সাদাম্পটনের মাঠে প্রথম বার পা রাখলাম’।

ভারতীয় দল কবে থেকে একজোট হয়ে অনুশীলন শুরু করতে পারবে, সেই বিষয়ে এখনও স্পষ্ট বার্তা ঋষভ পন্থ, ইশান্ত শর্মাদের কাছে আসেনি। শোনা যাচ্ছে আগামী রবিবার অর্থাৎ ১৩ জুনের পর থেকে সবাই একসঙ্গে অনুশীলন করতে পারবেন। তবে ফাইনালের কথা মাথায় রেখে টিম ইন্ডিয়াকে বিশেষ ছাড় দেওয়া হয়েছে। তিন দিন নিভৃতবাসে কাটানোর পর প্রতি ক্রিকেটার আলাদা ভাবে অনুশীলন করতে পারবেন। সেই নিয়ম মেনে চেতেশ্বর পূজারাও মাঠে নেমে গা ঘামাতে শুরু করে দিয়েছেন।

গত ৩ জুন বিলেতে পা দেওয়ার পর থেকে ৬ জুন পর্যন্ত বিরাট কোহলীর দল হোটেলের ঘরে বন্দি। এই তিন দিন সতীর্থরা আড্ডা পর্যন্ত দিতে পারবেন না। ভারতীয় দলকে মোট ১০ দিনের নিভৃতবাসে থাকতে হলেও আগামী সাত দিন মাঠে নেমে অনুশীলন করতে পারবেন যশপ্রীত বুমরা, অজিঙ্ক রহাণেরা। তবে সবার আগে জাডেজা বাইশ গজের কাছে পৌঁছে গেলেন। সেখানে গিয়ে দলের এক সহযোগীর মাধ্যমে করলেন বোলিং অনুশীলন।

গত বছরের শেষের দিকে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে সিডনি টেস্ট তাঁকে শেষ বার জাতীয় দলের হয়ে খেলতে দেখা গিয়েছিল। সেই টেস্ট চোট পেয়ে বেশ কয়েক মাস মাঠের বাইরে ছিলেন জাড্ডু। তবে এ বার তিনি পুরো সুস্থ। তাই নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে আগামী ১৮ জুন থেকে শুরু হওয়া টেস্ট ফাইনাল খেলতে মুখিয়ে আছেন।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE