Advertisement
২৫ এপ্রিল ২০২৪
Harbhajan Singh

‘যুবরাজ, গম্ভীর, আমি ২০১৫ বিশ্বকাপে খেলতেই পারতাম’

২০১৫ বিশ্বকাপের স্কোয়াডে আগের বিশ্বকাপজয়ী দল থেকে ছিলেন শুধু মহেন্দ্র সিংহ ধোনি, বিরাট কোহালি, সুরেশ রায়না ও রবিচন্দ্রন অশ্বিন। সন্দীপ পাতিলের নেতৃত্বে নির্বাচকরা জোর দিয়েছিলেন নতুন দল গড়ার দিকে। কিন্তু বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে আয়োজক অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরে সে বার ছিটকে গিয়েছিল ভারত।

যুবি-ভাজ্জির এই ছবি ২০১৫ বিশ্বকাপে দেখা যায়নি। — ফাইল চিত্র।

যুবি-ভাজ্জির এই ছবি ২০১৫ বিশ্বকাপে দেখা যায়নি। — ফাইল চিত্র।

সংবাদ সংস্থা
নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ১৮ ডিসেম্বর ২০১৯ ১১:৫৪
Share: Save:

২০১১ বিশ্বকাপজয়ী দলের মাত্র চারজন ছিলেন চার বছর পরের বিশ্বকাপের দলে। যুবরাজ সিংহ, বীরেন্দ্র সহবাগ, গৌতম গম্ভীর, হরভজন সিংহদের জায়গা হয়নি ২০১৫ বিশ্বকাপের স্কোয়াডে। যা নিয়ে এখনও হতাশা কাটেনি হরভজনের।

রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে এসে হরভজন সিংহ বলেছেন, “২০১১ বিশ্বকাপজয়ী দলের অনেক ক্রিকেটারই খেলতে পারত পরের বিশ্বকাপ। যেমন আমি, যুবি,গম্ভীর। নিশ্চিত ভাবেই আমরা পরের বিশ্বকাপ খেলতে পারতাম। কিন্তু আমাদের বাদ দেওয়া হয়েছিল। জানি না আমাদের সবাইকে বাদ দেওয়ার নেপথ্যে কী অ্যাজেন্ডা ছিল। ব্যাপারটা এমন ছিল যে তোমাদের কাজ তো হয়ে গিয়েছে, আর থাকার দরকার নেই। একটা নতুন দল গড়ার চেষ্টা হল। কিন্তু নতুন দল গড়ার দরকার কী ছিল? যদি বর্তমান দল জিততে না পারে তখনই নতুন দল গড়ার প্রয়োজন থাকে। কিন্তু আমরা বিশ্বকাপ জিতেছিলাম। সেই দলকেই ধরে রাখা উচিত ছিল।”

২০১৫ বিশ্বকাপের স্কোয়াডে আগের বিশ্বকাপজয়ী দল থেকে ছিলেন শুধু মহেন্দ্র সিংহ ধোনি, বিরাট কোহালি, সুরেশ রায়না ও রবিচন্দ্রন অশ্বিন। সন্দীপ পাতিলের নেতৃত্বে নির্বাচকরা জোর দিয়েছিলেন নতুন দল গড়ার দিকে। কিন্তু বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে আয়োজক অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরে সে বার ছিটকে গিয়েছিল ভারত।

হরভজনের সেই আফশোস এখনও টাটকা। যা উঠে এসেছে এই কথায়। দেশের হয়ে ২৩৬ ওয়ানডে খেলেছেন তিনি, নিয়েছেন ২৬৯ উইকেট। পাশাপাশি ১০৩ টেস্ট ও ২৮ টি-টোয়েন্টিতেও খেলেছেন অফস্পিনার।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE