Advertisement
E-Paper

প্রথম ড্রোনের পিছু পিছু এল আরও তিন! মধ্যরাতে তাসের ঘরের মতো ভাঙল লশকরঘাঁটি, জানালেন প্রত্যক্ষদর্শী

অটারী-ওয়াঘা সীমান্ত থেকে মাত্র ২৫-৩০ কিলোমিটার অদূরে রয়েছে মুরিদকের জঙ্গিঘাঁটি মারকাজ় ত্যায়বা। সেখানে মঙ্গলবার রাতে চলে ড্রোন হামলা। ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় লশকর-ই-ত্যায়বার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশিক্ষণকেন্দ্রটি।

আনন্দবাজার ডট কম ডেস্ক

শেষ আপডেট: ০৭ মে ২০২৫ ১৮:৪৫
A man has described the sequence of India’s Operation Sindoor

ছবি: সংগৃহীত।

প্রথমে একটি ড্রোন, তার পর তাকে অনুসরণ করে উড়ে এল তিনটি ড্রোন। রাত পৌনে একটা নাগাদ চারটি ড্রোনের আঘাতে চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে গেল পাকিস্তানের মুরিদকের জঙ্গিঘাঁটি মারকাজ় ত্যায়বা। ভারতীয় সেনার ড্রোন হামলার এক প্রত্যক্ষদর্শীর ভিডিয়ো সম্প্রতি ভাইরাল হয়েছে সমাজমাধ্যমে। পাক সীমান্তবর্তী অঞ্চলে অপারেশন সিঁদুরের ভয়াবহ ঘটনাবলির বর্ণনা দিয়েছেন ওই তরুণ। মুরিদকের বাসিন্দা এক তরুণ জানিয়েছেন, মধ্যরাতের ঠিক পরেই একটি মসজিদে ড্রোন হামলা চালানো হয়। হামলায় চোখের নিমেষে সব কিছু শেষ হয়ে যায় বলে জানিয়েছেন তরুণ।

অটারী-ওয়াঘা সীমান্ত থেকে মাত্র ২৫-৩০ কিলোমিটার দূরে রয়েছে এই মারকাজ় ত্যায়বার প্রশিক্ষণকেন্দ্রটি। লশকর-ই-ত্যায়বার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশিক্ষণকেন্দ্র এটি। শোনা যায়, আজমল কসব-সহ ২৬/১১ মুম্বই হামলায় জড়িত সকল জঙ্গিরাই এই কেন্দ্রে ‘দৌরা-ই-রিব্বাফ’ (গোয়েন্দা প্রশিক্ষণ) পেয়েছিলেন। হামলার মূল ষড়যন্ত্রকারী ডেভিড কোলম্যান হেডলি, তাহাব্বুর হোসেন রানাও লশকরের এক কমান্ডার জাকি-উর-রেহমান লাখভির নির্দেশে মুরিদকে গিয়েছিলেন। পাকিস্তানের পঞ্জাব প্রদেশের শহর মুরিদকে হল লশকর-ই- ত্যায়বার ‘মুলুক’। ২০০৮ সালে মুম্বই হামলায় মূলচক্রী হাফিজ় সইদ মুরিদকেরই বাসিন্দা ছিলেন।

ভাইরাল এই ভিডিয়োটি সংবাদ সংস্থা এএনআইয়ের এক্স হ্যান্ডল থেকে পোস্ট করা হয়েছে। ভিডিয়োটি রয়টার্সের থেকে নেওয়া হয়েছে। ভিডিয়োটি ইতিমধ্যেই সাত লক্ষেরও বেশি বার দেখা হয়েছে। প্রচুর মানুষ ভিডিয়োয় লাইক ও কমেন্ট করেছেন।

Operation Sindoor
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy