E-Paper

স্যালাইন নিয়ে বিতর্ক এ বার গঙ্গাসাগরেও

ড্রাগ কন্ট্রোল ওই সংস্থাকে যাবতীয় উৎপাদন ও সরবরাহ বন্ধ রাখতে বলেছিল। কিন্তু ওই সংস্থারই তৈরি রিঙ্গার্স ল্যাকটেট (আরএল) স্যালাইন গঙ্গাসাগরের অস্থায়ী হাসপাতালের ‘আইসোলেশন ওয়ার্ডে’ মজুত রাখা হয়েছে বলে রবিবার অভিযোগ ওঠে।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১৩ জানুয়ারি ২০২৫ ০৭:৫৩

— প্রতীকী চিত্র।

মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে প্রসূতি-মৃত্যুর ঘটনায় আঙুল উঠেছে একটি বিশেষ সংস্থার তৈরি স্যালাইনের (রিঙ্গার্স ল্যাকটেট) দিকে। সেই বিতর্ক পৌঁছে গেল গঙ্গাসাগরেও।

‘পশ্চিমবঙ্গ ফার্মাসিউটিক্যাল’-এর তৈরি কয়েকটি ব্যাচ নম্বরের স্যালাইন ব্যবহারে রোগী সঙ্কটজনক হয়ে পড়ার পরে ওই স্যালাইনের নমুনা রাজ্যের ড্রাগ কন্ট্রোল রিসার্চ ল্যাবরেটরি ও কেন্দ্রের পরীক্ষাগারে পাঠানো হয়েছিল। ড্রাগ কন্ট্রোল ওই সংস্থাকে যাবতীয় উৎপাদন ও সরবরাহ বন্ধ রাখতে বলেছিল। কিন্তু ওই সংস্থারই তৈরি রিঙ্গার্স ল্যাকটেট (আরএল) স্যালাইন গঙ্গাসাগরের অস্থায়ী হাসপাতালের ‘আইসোলেশন ওয়ার্ডে’ মজুত রাখা হয়েছে বলে রবিবার অভিযোগ ওঠে। ডায়মন্ড হারবার স্বাস্থ্য জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক জয়ন্ত সুকুল বলেন, ‘‘হাসপাতালটি চালু হয় ৩-৪ জানুয়ারি নাগাদ। ওই স্যালাইন বন্ধের নির্দেশিকা ৭ জানুয়ারি আসে। আমরা ওই স্যালাইন ব্যবহার করছি না।’’

জয়ন্ত জানান, অস্থায়ী হাসপাতালটিতে ৮ জানুয়ারি থেকে অস্ত্রোপচারের কাজ চালু করে দিতে হয়েছে। তিনি বলেন, ‘‘ওই স্যালাইন যে আইসোলেশন ওয়ার্ডে রয়েছে, সেটিকে আমরা অস্থায়ী স্টোর হিসেবে ব্যবহার করছি। ওখানে সব রকম ওষুধের সঙ্গে ওই স্যালাইনও রয়েছে। ওখানে কোনও রোগীকে রাখা হয়নি। শুধুমাত্র বিভিন্ন ধরনের ওষুধ রাখার জন্য ঘরটি ব্যবহার করা হচ্ছে। স্টোরে রাখার জন্য এগুলো নিয়ে আসা হয়েছে, কিন্তু এই স্যালাইন ব্যবহার করা হয়নি।’’

(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)

gangasagar Saline Controversy Saline

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy