অসচেতন: এ ভাবেই ভিড় করেছিলেন মানুষ। নিজস্ব চিত্র।
করোনা পরিস্থিতি এখনও স্বাভাবিক হয়নি। তবুও রবিবার হাজার হাজার দর্শকের সমাগম হল ক্যানিং ডেভিড সেশুন হাইস্কুল মাঠে। চাঁদমণি দাস ও বিহারিলাল দাস স্মৃতি ফুটবল প্রতিযোগিতার ফাইনাল খেলা দেখতে অন্তত পঁচিশ হাজার মানুষ হাজির হয়েছিলেন এ দিন। বেশিরভাগ মানুষকেই মাস্ক পরতে দেখা যায়নি বলে অভিযোগ।
২০ ডিসেম্বর আট দলের এই প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছিল। রবিবার ছিল ফাইনাল ম্যাচ। শিরিষতলাকে ৮-৫ গোলে হারিয়ে জয়ী হয় মহসিন মোল্লা বধূকুলা। দর্শকদের জন্য মোটর বাইক, মোবাইল ফোন, টিভি, ফ্রিজের মতো পুরস্কার ছিল। ভিড় বাড়ার কারণ সেটাও, জানালেন অনেক দর্শক। উদ্যোক্তাদের দাবি, ক্যানিংয়ের মানুষ ফুটবলপ্রিয়। যখনই এই এলাকায় প্রতিযোগিতার আয়োজন হয়, প্রচুর দর্শকের সমাগম হয়।
করোনা পরিস্থিতির মধ্যে এত লোকের সমাগম করে ফুটবল প্রতিযোগিতা কী ভাবে করলেন উদ্যোক্তারা?
প্রধান উদ্যোক্তা পরেশরাম দাস বলেন, ‘‘প্রতি বছরই এই প্রতিযোগিতা ক্যানিংয়ে হয়। করোনা পরিস্থিতি সামলে সব কিছু যখন স্বাভাবিক ছন্দে ফিরছে, তখন ফুটবলই বা কেন বাদ থাকবে? আর ক্যানিংয়ের মানুষ ফুটবল ভালবাসেন। সেই আবেগেই এত মানুষ মাঠে এসেছিলেন।’’
এ দিন পুরস্কার বিতরণী মঞ্চে হাজির ছিলেন ক্যানিং থানার আইসি আতিবুর রহমান। তবে এ বিষয়ে তিনি মুখ খোলেননি। ক্যানিংয়ের মহকুমাশাসক রবি প্রকাশ মিনা বলেন, ‘‘বিষয়টি জানা নেই, খোঁজ নিয়ে দেখব।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy