Advertisement
E-Paper

মৎস্যজীবীদের জালে বিরাট শঙ্কর মাছ, ওজন প্রায় ৩৪০ কেজি, কত হাজারে বিক্রি হল?

৬ জন মৎস্যজীবী বৃহস্পতিবার নৌকা নিয়ে হুগলি নদীতে মাছ ধরছিলেন। দুপুর নাগাদ তাঁদের জালে উঠে আসে বিশালাকার সেই মাছ। পরে মহিশামারি বাজারে প্রায় ২০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয় মাছটি।

মৎস্যজীবীর জালে উঠে এল দৈত্যাকৃতি একটি শঙ্কর মাছ।

মৎস্যজীবীর জালে উঠে এল দৈত্যাকৃতি একটি শঙ্কর মাছ। — নিজস্ব চিত্র।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২২ ডিসেম্বর ২০২২ ১৯:১৮
Share
Save

লক্ষ্মীবারে লক্ষ্মীলাভ। এক মৎস্যজীবীর জালে উঠে এল দৈত্যাকৃতি একটি শঙ্কর মাছ। তার ওজন প্রায় ৩৪০ কেজি! বৃহস্পতিবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার সাগরের মহিশামারি এলাকায় ধরা পড়ে মাছটি। তার পর সেটি স্থানীয় বাজারে প্রায় ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি হয়।

স্থানীয়েরা জানিয়েছেন, মহিশমারি এলাকার বাসিন্দা গুরুপদ মণ্ডল-সহ ৬ জন মৎস্যজীবী বৃহস্পতিবার নৌকা নিয়ে হুগলি নদীতে মাছ ধরছিলেন। দুপুর নাগাদ তাঁদের জালে উঠে আসে বিশালাকার সেই মাছ। পরে মহিশামারি বাজারে প্রায় ২০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয় মাছটি। ওই শঙ্কর মাছটি দেখতে বাজারে ভিড় করেন বহু মানুষ। মৎস্যজীবী গুরুপদ মণ্ডল বলেন, ‘‘শঙ্কর এমনিতেই খুব কম পাওয়া যায়। এত দিন যা পেয়েছি সব ছোট ছোট। এত বড় শঙ্কর মাছ আগে কখনও জালে ওঠেনি।’’

মৎস্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, আগে মাঝেমধ্যে সমুদ্রে শঙ্কর মাছ পাওয়া যেত। ইদানীং খুব কমই উঠছে জালে। তাই বাজারেও জোগান কম। এই বিষয়ে জেলার সহ-মৎস্য অধিকর্তা (সামুদ্রিক) পিয়াল সর্দার বলেন, ‘‘মূলত শীতকালে দু-একটি ট্রলারে শঙ্কর মাছ পাওয়া যায়। সেগুলি খুব বড়ও হয় না। অন্য সামুদ্রিক মাছের মতো শঙ্কর মাছেরও ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।’’

অন্য দিকে, সুন্দরবন সামুদ্রিক মৎস্যজীবী শ্রমিক ইউনিয়নের সম্পাদক সতীনাথ পাত্র বলেন, ‘‘বঙ্গোপসাগরে বেশ কয়েক প্রজাতির শঙ্কর মাছ রয়েছে। তবে কালেভদ্রে মৎস্যজীবীদের জালে সাধারণত দুই প্রজাতির শঙ্কর মাছ উঠে আসে। শঙ্কর মাছকে জেলায় অনেকেই মুরুলি মাছ নামে চেনেন।’’

Giant Fish sagar Fisherman
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy