দীপঙ্কর ভট্টাচার্য।
আনন্দবাজার: পুরপ্রধান হয়ে কোন বিষয়ে প্রাধান্য দেবেন?
দীপঙ্কর: বাড়ি বাড়ি আর্সেনিকমুক্ত পরিস্রুত পানীয় জল পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করব।
আনন্দবাজার: রুদ্রপুর গ্রামীণ হাসপাতালের চিকিৎসা পরিষেবা নিয়ে অনেকের ক্ষোভ আছে। এ নিয়ে কিছু ভাবছেন?
দীপঙ্কর: আগের থেকে চিকিৎসা ব্যবস্থার যথেষ্ট উন্নতি হয়েছে। আরও ভালো যাতে হয়, সেই চেষ্টা করব।
আনন্দবাজার: যানজটের সমস্যা কমানোর কথা কী ভাবছেন?
দীপঙ্কর: শহরের মধ্যে দিয়ে ট্রাক চলাচল নিয়ন্ত্রণ করেছি। আইন না মানলে জরিমানা করা হবে।
আনন্দবাজার: ইছমতী নদীর উপরে সেতুর কাজ কি শেষ হবে?
দীপঙ্কর: ইছামতী সেতুর কাজ শেষ করায় অনেক খরচ। পুরসভার পক্ষে তা সম্ভব নয়। তবে যাতে সেতুর কাজ দ্রুত শেষ হয়, সে জন্য সংশ্লিষ্ট সব দফতরের সঙ্গে কথা চালিয়ে যাব।
আনন্দবাজার: বর্ষার জল জমার হাত থেকে মুক্তি পেতে কী ব্যবস্থা নিচ্ছেন?
দীপঙ্কর: বর্ষার জমা জল কী ভাবে নদীতে ফেলা যায়, তা নিয়ে এলাকাবাসীদের সঙ্গে কথা বলে প্রযোজনীয় ব্যবস্থা নেব।
আনন্দবাজার: সাংস্কৃতিক চর্চার জন্য নির্দিষ্ট সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের প্রয়োজন। মানুষের সেই ইচ্ছাপূরণ করবেন কী ভাবে হবে ভাবছেন?
দীপঙ্কর: সাংস্কৃতিক চর্চা যাঁরা করেন, তাঁদের সঙ্গে কথা বলে কী ভাবে এ বিষয়ে এগোনো যায়, তা দেখা হবে।
আনন্দবাজার: প্লাস্টিকদূষণ বন্ধ করতে কি কোনও ব্যবস্থা নেবেন?
দীপঙ্কর: বাজারে বাজারে প্রচার চালিয়ে যাওয়া হবে। তাতেও কাজ না হলে আইনের ব্যবস্থা নিতে হবে।
আনন্দবাজার: শব্দদূষণ কমানোর কথা কিছু ভাবছেন?
দীপঙ্কর: শব্দদূষণ বন্ধ করতে মানুষের সঙ্গে আলোচনা করে পদক্ষেপ ঠিক করা হবে।
আনন্দবাজার: আবর্জনা সাফাই আটকাতে কী পরিকল্পনা?
দীপঙ্কর: শহর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা হবে আমার অন্যতম প্রধান কাজ।
আনন্দবাজার: এ ছাড়া উন্নয়ন নিয়ে অন্য ভাবনা?
দীপঙ্কর: পুরো এলাকার মাঝ দিয়ে বয়ে যাওয়া নদীবাঁধ মজবুত করা হবে। যে কোনও উন্নয়নের স্বার্থে সকলের মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া হবে আমার লক্ষ্য।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy