Advertisement
E-Paper

মন্দিরে উঠতে চাওয়ায় কি ‘একঘরে’

প্রশাসন সূত্রের খবর, এ দিন সন্ধ্যায় প্রশাসনিক কর্তাদের বৈঠকে ঠিক হয়েছে, কারও সাংবিধানিক অধিকারে হস্তক্ষেপ করা যাবে না। মঙ্গলবার কাটোয়ায় একটি বৈঠকে গ্রামের দু’পক্ষকে ডাকা হবে।

—প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১১ মার্চ ২০২৫ ০৬:৪৭
Share
Save

রীতি পাল্টে মন্দিরে উঠে পুজো করার অনুমতি চেয়ে দরবার করেছেন তাঁরা। তা নিয়ে গ্রাম তেতে ওঠায়, পুলিশ মোতায়েন রয়েছে পাঁচ দিন। পূর্ব বর্ধমানের কাটোয়ার গিধগ্রামে নতুন করে অশান্তি না হলেও, মন্দিরে উঠতে চাওয়ার ‘অপরাধে’ তাঁদের কার্যত ‘একঘরে’ করে রাখার প্রক্রিয়া চলছে বলে অভিযোগগ্রামের দাস সম্প্রদায়ের বাসিন্দাদের।মঙ্গলকোটের তৃণমূল বিধায়ক অপূর্ব চৌধুরী সোমবার বলেন, “কোনও কারণেই কাউকে সামাজিক ভাবে বয়কট করা উচিত নয়। খোঁজ নিচ্ছি।’’

প্রশাসন সূত্রের খবর, এ দিন সন্ধ্যায় প্রশাসনিক কর্তাদের বৈঠকে ঠিক হয়েছে, কারও সাংবিধানিক অধিকারে হস্তক্ষেপ করা যাবে না। আজ,মঙ্গলবার কাটোয়ায় একটি বৈঠকে গ্রামের দু’পক্ষকে ডাকা হবে। পূর্ব বর্ধমানের জেলাশাসক আয়েষা রানি বলেন, ‘‘ওই বৈঠকের পরে প্রশাসনের যা বক্তব্য, তা জানানো হবে।’’

গ্রামের কিছু বাসিন্দাকে নিয়ে এ দিন বৈঠক হলেও সমাধানসূত্র মেলেনি।সন্ধ্যায় প্রশাসনের কর্তারা ফের গ্রামে পরিস্থিতি দেখতে যান। গিধগ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান তৃণমূলের পুলক কোনার বলেন, “সুরাহা হবেই।” মহকুমাশাসক (কাটোয়া) অহিংসা জৈন, এসডিপিও (কাটোয়া) কাশীনাথ মিস্ত্রিদের বক্তব্য, “বিষয়টি সুষ্ঠু ভাবে মেটাতে সবাই চেষ্টা করছি।’’

(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)

Bardhaman

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:

Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy

{-- Slick slider script --}}