Advertisement
২৪ এপ্রিল ২০২৪
agriculture

agriculture: বারবার দুর্যোগ, ‘ভয়ে’ আগ্রহ বাড়ছে বিমায়

জেলা কৃষি দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, গত বছর শস্যবিমার আওতায় আসা চাষিরা বিভিন্ন ফসলে প্রায় ৬৪ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পেয়েছিলেন।

প্রতীকী ছবি।

প্রতীকী ছবি।

নিজস্ব সংবাদদাতা
কালনা শেষ আপডেট: ১৭ জানুয়ারি ২০২২ ০৭:৪১
Share: Save:

দুর্যোগে শুরুতেই ধাক্কা খেয়েছিল আলু চাষ। বহু জমিতে আলুবীজ পচে নষ্ট হয়ে যায়। ধাক্কা থেকে চাষিদের বাঁচাতে ফসলবিমার আওতায় আনার জন্য জোরকদমে প্রচার শুরু করে কৃষি দফতর। প্রত্যন্ত এলাকায় প্রচুর শিবিরও করা হয়। জেলা কৃষি দফতরের দাবি, গত বারের চেয়ে দ্বিগুণেরও বেশি আলু চাষিকে বিমার আওতায় আনা গিয়েছে। অন্য ফসলেও বিমার আওতায় আসা চাষিদের সংখ্যা বেড়েছে।

কৃষিকর্তারা জানান, প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে ফসলের রক্ষাকবচ একমাত্র বিমা। আলু এবং আখের ক্ষেত্রে চাষিদের বিমার টাকার একাংশ দিতে হয়। বাকি সমস্ত ফসলের বিমার খরচ মেটায় রাজ্য সরকার। আলুর ক্ষেত্রে বিমার টাকার ৪.৮৫ শতাংশ দিতে হয় চাষিদের। সেই হিসাবে এ বার প্রতি শতকে চাষিদের দিতে হয়েছে ৩৬.১৪ পয়সা। সরকারকে দিতে হয় ৪৩ টাকা। এ বার বিমার জন্য আলু চাষিদের আবেদন নেওয়ার তারিখ প্রথমে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ছিল। পরে তা বাড়িয়ে করা হয় ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত।

জেলা কৃষি দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, গত বছর শস্যবিমার আওতায় আসা চাষিরা বিভিন্ন ফসলে প্রায় ৬৪ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পেয়েছিলেন। এ বা জেলা জুড়ে প্রচার চালানোর ফলে চাষিরা আরও উৎসাহী হন, দাবি কৃষি দফতরের।

দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, ১৩ জানুয়ারি আলু, বোরো ধান, সর্ষে, তিল-সহ বিভিন্ন ফসল মিলিয়ে বিমার জন্য আবেদন করেন ৪,৫২,৪২৮ জন চাষি। যার আওতায় জমি রয়েছে ১,৬২,৯৪৪ হেক্টর। এই মরসুমে আলু চাষের জন্য বিমার আওতায় এসেছেন ৪৫,৪৯৭ চাষি। জমির পরিমাণ ২০,৫২৩ হেক্টর। গত বছর প্রায় সাড়ে ১১ হাজার হেক্টর জমি বিমার আওতায় এসেছিল। জেলার এক কৃষি আধিকারিক বলেন, ‘‘বৃহস্পতি এবং শুক্রবার

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

agriculture
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE