গোষ্ঠী সংঘর্ষের ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ১৭ জন তৃণমূল কর্মীকে গ্রেফতার করল পুলিশ। শেখ ইশাহক মোল্লা, শেখ তোতন-সহ উভয় গোষ্ঠীর ওই ১৭ জনকে সোমবার আদালতে তোলা হলে ২ জুলাই পর্যন্ত জেল হাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়।
রবিবার সন্ধ্যায় বর্ধমান শহরের ২৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাটরাপোতা এলাকায় দু’দল তৃণমূল কর্মী-সমর্থকের মধ্যে গোলমাল বাধে। জখম হন ৮ জন। তাঁদের মধ্যে ৬ জনকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে ও শেখ রবিউল নামে এক কর্মীকে সএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।
সোমবার সংঘর্ষের ঘটনায় দু’দল পরস্পরকে দোষারোপ করেছে। এলাকায় তৃণমূল কাউন্সিলর শঙ্করী ঘোষের অনুগামী বলে পরিচিত শেখ মনসুর ও শেখ রবিউল এ দিন হাসপাতালের বেডে শুয়েই বলেন, ‘‘রবিবার দলীয় কার্যালয়ে বসে থাকার সময় আচমকা দলের অন্য একটি গোষ্ঠী অফিস দল করতে এসে আমাদের মারধর করে।’’ যদিও স্থানীয় আর এক তৃণমূল নেতা নুরুল হুদার দাবি, ‘‘এটা একেবারেই পাড়ার গোলমাল। এতে রাজনীতি নেই।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy