Advertisement
E-Paper

গ্রামীণ হাটের উন্নয়নের সিদ্ধান্ত

প্রতি ব্লকে গ্রামীণ হাটের পরিকাঠামো নির্মাণ করার সিদ্ধান্ত হল জেলা পরিষদের কৃষি-সেচ স্থায়ী সমিতির বৈঠকে। সোমবার দুপুরে জেলা পরিষদের সভাকক্ষে এই বৈঠক হয়। উপস্থিত ছিলেন স্থায়ী সমিতির কর্মাধ্যক্ষ নির্মল ঘোষ-সহ অন্য সদস্যরা। আরও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তও হয়েছে। যেগুলো আগামী দিনে কার্যকর হবে। বৈঠক শেষে জেলা পরিষদের কৃষি-সেচ কর্মাধ্যক্ষ নির্মলবাবু বলেন, “বৈঠকে বেশ কিছু সিদ্ধান্ত হয়েছে। আগামী দিনে এই সব সিদ্ধান্তগুলো কার্যকর হবে। আমরা প্রতি ব্লকে গ্রামীণ হাটের পরিকাঠামো নির্মাণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০৩ জুন ২০১৪ ০০:১৩

প্রতি ব্লকে গ্রামীণ হাটের পরিকাঠামো নির্মাণ করার সিদ্ধান্ত হল জেলা পরিষদের কৃষি-সেচ স্থায়ী সমিতির বৈঠকে। সোমবার দুপুরে জেলা পরিষদের সভাকক্ষে এই বৈঠক হয়। উপস্থিত ছিলেন স্থায়ী সমিতির কর্মাধ্যক্ষ নির্মল ঘোষ-সহ অন্য সদস্যরা। আরও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তও হয়েছে। যেগুলো আগামী দিনে কার্যকর হবে। বৈঠক শেষে জেলা পরিষদের কৃষি-সেচ কর্মাধ্যক্ষ নির্মলবাবু বলেন, “বৈঠকে বেশ কিছু সিদ্ধান্ত হয়েছে। আগামী দিনে এই সব সিদ্ধান্তগুলো কার্যকর হবে। আমরা প্রতি ব্লকে গ্রামীণ হাটের পরিকাঠামো নির্মাণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এরফলে, অনেকেই উপকৃত হবেন।” তাঁর কথায়, “আমরা এই সিদ্ধান্ত এবং পরিকল্পনার কথা রাজ্য সরকারের কাছে জানাচ্ছি। রাজ্য থেকে অর্থ বরাদ্দ হলে কাজ শুরু হবে।” উদ্যান পালন দফতর থেকেই এই কাজ করা হবে বলে জেলা পরিষদ সূত্রে খবর। এক-একটি ব্লকে গ্রামীণ হাটের পরিকাঠামো নির্মাণে ব্যয় হতে পারে ১৮ লক্ষ টাকা।

বস্তুত, পশ্চিম মেদিনীপুরের বিভিন্ন ব্লকেই গ্রামীণ হাট রয়েছে। তবে, সর্বত্র প্রয়োজনীয় পরিকাঠামো নেই। এরফলে, একদিকে যেমন বিক্রেতারা সমস্যায় পড়েন, অন্য দিকে তেমন সাধারণ গ্রামবাসীরাও সমস্যায় পড়েন। হাটে এসে তাঁদের নানা সমস্যার মধ্যে পড়তে হয়। হাটে ছাউনি না থাকলে বর্ষাকালে অসুবিধে হয়। টানা বৃষ্টি হলে অনেক সময় ব্যবসাও তেমন হয় না। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেই স্থায়ী সমিতির বৈঠকে এই নিয়ে আলোচনা হয়। নির্মলবাবু বলেন, “এটা ঠিক, গ্রামীণ হাটগুলোয় প্রয়োজনীয় পরিকাঠামো নেই। বিভিন্ন হাটে নানা সমস্যা রয়েছে। এই সব সমস্যাগুলো আমাদের অজানা নয়। যেখানে যেমন পরিকাঠামো নির্মাণ প্রয়োজন, সেখানে তেমন পরিকাঠামো নির্মাণ করা হবে। এজন্য পরিকল্পনাও তৈরি করা হচ্ছে।” আর কি কি সিদ্ধান্ত হয়েছে সোমবারের এই বৈঠকে? জেলা পরিষদ সূত্রে খবর, গ্রামীণ মেলার জন্য বরাদ্দ ১০ লক্ষ টাকা জেলায় এসে পড়ে রয়েছে। বরাদ্দ টাকায় কিছু এলাকায় ফের মেলা হতে পারে। যেখানে কৃষকদের নিয়ে নানা কর্মসূচির আয়োজন থাকবে। জেলার জন্য ৭০০ কেজি পেঁয়াজ বীজ বিলির প্রস্তাবও রাজ্যে পাঠানো হয়েছে। কৃষি-সেচ ব্যবস্থা আমূল পরিবর্তন করতে পশ্চিম মেদিনীপুরের বিভিন্ন এলাকায় সবমিলিয়ে ১০০টি গভীর নলকূপ তৈরির সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ২০ কোটি টাকা। ঠিক হয়েছে, কৃষি দফতর ফের উচ্চফলনশীল বীজ বিলি করবে। প্রতি বছরের মতো এ বছরও কৃষি যন্ত্রাংশে কৃষকদের ভর্তুকি দেওয়া হবে।

gramin hat nirmal ghosh
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy