জয়প্রকাশ মজুমদার।
করিমপুর বিধানসভায় উপনির্বাচনের দিন ওই কেন্দ্রের প্রার্থী তথা দলের রাজ্য সহ সভাপতি জয়প্রকাশ মজুমদার নিগৃহীত হওয়ার পর দিন মঙ্গলবার আর এ নিয়ে মুখ খুলল না বিজেপি। তবে মেঘালয়ের রাজভবনে বসে সেখানকার রাজ্যপাল তথাগত রায় টুইট করেন, ‘‘গতকাল পশ্চিমবঙ্গের নদিয়ায় করিমপুরে উপনির্বাচন চলাকালীন আমার বন্ধু জয়প্রকাশ মজুমদারের উপরে হামলায় আমি ব্যথিত।’’
জয়প্রকাশবাবুর উপর হামলার ঘটনা নিয়ে বিজেপির এ দিনের নীরবতাকে ‘রহস্যজনক’ বলে মনে করছে রাজনৈতিক শিবিরের একাংশ। তাদের প্রশ্ন, যে ঘটনা নিয়ে ২৪ ঘণ্টা আগে দিনভর ভোটের ময়দান উত্তপ্ত করে রাখল বিজেপি, পরের দিনই আর তাদের মুখে তা নিয়ে কোনও শব্দ নেই কেন? তা হলে কি জয়প্রকাশবাবুর হেনস্থার ঘটনা ‘সাজানো’ হয়েছিল ভোটারদের সহানুভূতি আকর্ষণের উদ্দেশ্যে? নাকি করিমপুরের উপনির্বাচনে বিজেপি প্রার্থী জয়প্রকাশবাবুর উপর হামলা দলেরই গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের ফল? রাজ্য বিজেপির সাধারণ সম্পাদক সায়ন্তন বসুর অবশ্য ব্যাখ্যা, ‘‘জয়প্রকাশবাবুর উপর হামলার প্রতিবাদে আজ বিভিন্ন জেলায় বিচ্ছিন্ন ভাবে বিক্ষোভ হয়েছে। দলে সাংগঠনিক নির্বাচন এবং সংসদে অধিবেশন চলছে। এগুলো মিটলে আরও ভাল করে পথে নামা হবে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy