সন্দেশখালি ও নন্দীগ্রামের ঘটনাকে এক করে দেখার চেষ্টার বিরুদ্ধে সরব হলেন বামফ্রন্টের চেয়ারম্যান বিমান বসু। প্রবীণ সিপিএম নেতার মতে, “সন্দেশখালিতে মানুষ বলছেন, আমার জমি নিয়ে নোনা জল ঢুকিয়ে ভেড়ি করা হয়েছে। নন্দীগ্রামে কেমিক্যাল হাব তৈরির জন্য জমি নির্দিষ্টকরণের কথা আলোচিত হয়েছিল।” তাঁর সংযোজন, “প্রথম সোনাচূড়ায় নোটিস দিয়েছিল স্বাধীন সংস্থা হলদিয়া ডেভেলপমন্ট অথরিটি। তারা জমি নিতে পারবে না। সরকার দায়িত্ব দিলে, তা হলে তারা জমি নিতে পারবে। নন্দীগ্রামে এক ছটাক জমি তখন নেওয়া হয়নি।” প্রসঙ্গত, সন্দেশখালির ঘটনা সামনে আসার পরে থেকে নন্দীগ্রামের সঙ্গে তুলনা টেনে ময়দানে নেমেছে বিজেপি।
সাংবাদিক সুমিত বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্মরণে শনিবার কলকাতার একটি সভাগৃহে আয়োজিত ‘সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা, সততা ও নিরপেক্ষতা কি বিপন্ন’ শীর্ষক আলোচনাসভায় যোগ দিয়ে ওই মন্তব্য করেন বিমান। এই সূত্রেই তিনি সংবাদমাধ্যমের সংবাদ পরিবেশন, খবর নির্বাচনে ‘শাসকগোষ্ঠীর আধিপত্য’ নিয়েও সরব হন। মনে করিয়ে দেন, এমন পরিস্থিতির মধ্যেও যে সংবাদমাধ্যম-সাংবাদিকেরা ‘ব্যতিক্রমী ধারা’ বা ‘শুচিতা’ রক্ষার চেষ্টা করছেন, তাঁরা কী ভাবে সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন।
এই খবরটি পড়ার জন্য সাবস্ক্রাইব করুন
5,148
1,999
429
169
(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)