Advertisement
E-Paper

রাজ্যের তিন কেন্দ্রের উপনির্বাচনে ১৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী

রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর সূত্রে খবর, ২৫ নভেম্বর খড়্গপুর, করিমপুর ও কালিয়াগঞ্জ বিধানসভায় উপনির্বাচন।ওই উপনির্বাচনের জন্য আসছে ১৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১১ নভেম্বর ২০১৯ ২০:১২
রাজ্যের তিন কেন্দ্রের উপনির্বাচনে টহল দেবে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা। ফাইল চিত্র।

রাজ্যের তিন কেন্দ্রের উপনির্বাচনে টহল দেবে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা। ফাইল চিত্র।

উপনির্বাচনেও রাজ্য পুলিশের উপরে ‘ভরসা’ রাখছে না নির্বাচন কমিশন। আগামী ২৫ নভেম্বর রাজ্যের তিনটি বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন। ওই নির্বাচনেকেন্দ্রীয় বাহিনীর সংখ্যা বাড়়ানো হচ্ছে বলে সূত্রের খবর। শুধু তাই নয়, তিন কেন্দ্রেই পুলিশ পর্যবেক্ষক নিয়োগ করা হয়েছে। তাঁদের তত্ত্বাবধানে তিন কেন্দ্রে টহল দেবে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা। ভোটের দিন কোন বুথে কত বাহিনী থাকবে, তা ঠিক হবে পুলিশ পর্যবেক্ষকের পরামর্শে।
রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর সূত্রে খবর, ২৫ নভেম্বর খড়্গপুর, করিমপুর ও কালিয়াগঞ্জ বিধানসভায় উপনির্বাচন।ওই উপনির্বাচনের জন্য আসছে ১৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। প্রতি কেন্দ্রে ৫ কোম্পানি করে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হবে।উপনির্বাচন হলেও, তৃণমূল ও বিজেপি তিনটি আসনই নিজেদের দখলে রাখতে মরিয়া। সিপিএম-কংগ্রেস জোটও জোর টক্কর দিতে নিজেদের মধ্যে সমঝোতা করেছে।
কালিয়াগঞ্জের প্রয়াত কংগ্রেস বিধায়ক প্রমথ নাথ রায়ের অকাল মৃত্যুর কারণে এই আসনে উপনির্বাচন হচ্ছে। অন্যদিকে, তৃণমূলের মহুয়া মৈত্র এবং বিজেপির দিলীপ ঘোষ সাংসদ হিসেবে নির্বাচিত হওয়ায় করিমপুর এবং খড়্গপুর আসন দু’টি খালি হয়েছে।

আরও পড়ুন-ডেউচা-পাচামিতে ‘প্রতিরোধ’ গড়ার তোড়জোড়ে বিজেপি, সামনে রাখা হচ্ছে জনজাতি সাংসদদের

আরও পড়ুন-সমুদ্রে এখনও বুলবুল-এর রেশ, দিঘায় নতুন করে জলে নামতে নিষেধ পর্যটকদের

ইতিমধ্যেই এই তিন কেন্দ্রের ঘোষণা করেছে সব দল। কালিয়াগঞ্জ কংগ্রেসের দখলে ছিল। খড়গপুর আসনটিও দীর্ঘ দিন কংগ্রেসের দখলে থাকলেও, গত বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ সেখানে জেতেন। খড়্গপুর আসনটি নিয়ে টানটান লড়াইয়ের সম্ভাবনা রয়েছে বলে রাজনৈতিক মহলের ধারণা। তৃণমূলের হেভিওয়েট নেতা পরিবহণমন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারি মাঠে নেমেছেন তৃণমূল প্রার্থী প্রদীপ সরকারকে জেতাতে। ওই আসনে বিজেপির প্রার্থী প্রেমচাঁদ ঝা। তবে আসনটি নিজেদের দখলে রাখতে আশাবাদী বাম সমর্থিত কংগ্রেস প্রার্থী চিত্তরঞ্জন মণ্ডল।
ইতিমধ্যেই ভোটের পারদ চড়তে শুরু করেছে। ভোটের দিনে কোনও রকম নিরাপত্তায় ফাঁক রাখতে চাইছে না নির্বাচন কমিশন। সে কারণেই কেন্দ্রীয় বাহিনীর সংখ্যা বাড়ানো হচ্ছে। তার সঙ্গে রাজ্যের সশস্ত্র বাহিনী, লাঠিধারী পুলিশ থাকলেও, তাদের কি ভাবে কাজে লাগানো হবে, তা ঠিক করা হবে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর থেকে।

Central force By Election CRPF Mahua Moitra Dilip Ghosh
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy