E-Paper

গোঘাটে রাস্তার কাজে গতি নেই, অভিযোগ

পূর্ত দফতর এবং স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দু’দিকে দুই রাজ্য সড়কের সঙ্গে সংযোগকারী অতীতের গ্রামীণ রাস্তাটি ২০১৯ সালে ৩ মিটার থেকে ৫ মিটার চওড়া করা হয়।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ০৯:৩২
মধুবাটি -বেঙ্গাই রোডের হাল এমনই।

মধুবাটি -বেঙ্গাই রোডের হাল এমনই। —নিজস্ব চিত্র।

গত মে মাস নাগাদ গোঘাটের কামারপুকুর চটি থেকে বেঙ্গাই পর্যন্ত ৫.৮ কিলোমিটার রাস্তাটির সংস্কারের কাজ শুরু হয়েছিল। কাজ ঢিমেতালে চলছে বলে অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় মানুষের ক্ষোভ, পূর্ত দফতরের উদাসীনতাতেই দুই মেদিনীপুর, বাঁকুড়া এবং গোঘাটের সঙ্গে পূর্ব বর্ধমান জেলার সংযোগকারী গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাটির কাজে গতি নেই। অধিকাংশ দিন কাজ বন্ধ থাকে। ফলে অনেক ঘুরপথে যাতায়াত করতে হচ্ছে।

উদাসীনতার অভিযোগ অস্বীকার করে মহকুমা পূর্ত দফতরের (সড়ক) সহকারী বাস্তুকার মঞ্জুর হোসেন বলন, “কাজ বন্ধ নেই। রাস্তার সব থেকে নীচের স্তরের কাজটি চলছে। তবে প্রায় প্রতি দিনই বৃষ্টির কারণে কাজে গতি আনা যাচ্ছে না। তা ছাড়া, রাস্তাটি টেঁকসই করার লক্ষ্যে নীচের স্তরের কাজটি নির্দিষ্ট সময় দিয়ে সম্পূর্ণ করতে হয়।” বৃষ্টি কমলেই রাস্তার কাজ দ্রুত শেষ করা হবে বলে তাঁর আশ্বাস।

পূর্ত দফতর এবং স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দু’দিকে দুই রাজ্য সড়কের সঙ্গে সংযোগকারী
অতীতের গ্রামীণ রাস্তাটি ২০১৯ সালে ৩ মিটার থেকে ৫ মিটার চওড়া করা হয়। রাস্তার মাঝামাঝি কংসাবতী খালের উপর সেতুটি মজবুত করার পরই হলদিয়া বা দুই মেদিনীপুর থেকে যাবতীয় ভারী মালবাহী গাড়ি আরামবাগের ঘুরপথ ছেড়ে এই পথে কুমারগঞ্জ সংলগ্ন দ্বারকেশ্বর নদের একলাখি সেতু পেরিয়ে বর্ধমান বা দুর্গাপুর যাচ্ছে। এই পথে বর্ধমান পৌঁছতে প্রায় ১৬ কিমি রাস্তা কম হয়। আর তাতেই রাস্তাটি নির্মাণের মাস ছয়েক পরে ভাঙতে শুরু করে। এ বার রাস্তাটির চাপ অনুযায়ী ৭ মিটার
চওড়া করে আমূল সংস্কারের কাজ চলছে। বরাদ্দ হয়েছে প্রায় ১৮ কোটি টাকা টাকা।

(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)

Goghat

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy