Advertisement
E-Paper

চিকিৎসক নেই, ভরসা শুধু নার্স

ভবন নতুন। আধুনিক চিকিৎসার সরঞ্জামও রয়েছে। কিন্তু এক বছরেরর উপর হল কোনও চিকিৎসকই নেই। বহির্বিভাগ সামলাচ্ছেন নার্সরা। ফলে পুরশুড়ার ১০ শয্যা বিশিষ্ট ডিহিবাতপুর প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের অন্তর্বিভাগ বন্ধ হয়ে পড়ে রয়েছে।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১৩ জানুয়ারি ২০১৭ ০০:৪৩

ভবন নতুন। আধুনিক চিকিৎসার সরঞ্জামও রয়েছে। কিন্তু এক বছরেরর উপর হল কোনও চিকিৎসকই নেই। বহির্বিভাগ সামলাচ্ছেন নার্সরা। ফলে পুরশুড়ার ১০ শয্যা বিশিষ্ট ডিহিবাতপুর প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের অন্তর্বিভাগ বন্ধ হয়ে পড়ে রয়েছে।

এলাকাটি হুগলি জেলা সভাধিপতি মেহবুব রহমানের। এই স্বাস্থ্যকেন্দ্রের উপরে স্থানীয় ৭টি গ্রামের মানুষ নির্ভরশীল। স্থানীয় মানুষের ভোগান্তির কথা স্বীকার করে পুরশুড়া ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক রবিন দুবে বলেন, ‘‘চিকিৎসক চেয়ে জেলা স্বাস্থ্যদফতরে জানানো হচ্ছে এক বছর ধরেই। কিন্তু চিকিৎসক মিলছে না।’’ সভাধিপতি মেহবুব রহমান বলেন, ‘‘ডিহিবাতপুর প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে চিকিৎসক নিয়োগের বিষয়টা জেলা স্বাস্থ্য আধিকারিক-সহ রাজ্যস্তরেও জানিয়েছি। শীঘ্রই সুরাহা হবে আশা

পুরশুড়া ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র সূত্রে জানা যায়, স্থানীয় মানুষের চাহিদা ও দাবিতে ডিহিবাতপুর প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রটি ১৯৯৬ সাল নাগাদ দশ শয্যা-সহ অন্তর্বিভাগ চালু হয়। ভাঙামোড়া, বৈকুণ্ঠপুর, সোঁয়ালুক, ডিহিবাতপুর, কেলেপাড়া, কুলবাতপুর, রসুলপুর ইত্যাদি গ্রামের মানুষের ভরসাস্থল হয়ে ওঠে স্বাস্থ্যকেন্দ্রটি। ডিহিবাতপুর গ্রামের রঞ্জন মালিক, ভাঙামোড়ার সুফল সরকার, খুশিগঞ্জের ইসমাইল আলির অভিযোগ, ‘‘এক বছর আগে পর্যন্ত কিছু কিছু পরিষেবা মিলছিল। এখন অন্তর্বিভাগ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ছুটতে হচ্ছে প্রায় সাড়ে চার কিলোমিটার দূরে পুরশুড়া বা শ্রীরামপুর ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে। অনেক সময় ২২ কিলোমিটার দূরে আরামবাগ মহকুমা হাসপাতালেও যেতে হচ্ছে।’’ করছি।’’

জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক শুভ্রাংশু চক্রবর্তী বলেন, ‘‘কয়েক মাস আগে সেখানে চিকিৎসক নিয়োগ করা হয়েছিল। তিনি পড়তে চলে গিয়েছেন। ফের চিকিৎসক পেলেই সেখানে নিয়োগ করা হবে।’’

বৃদ্ধা উদ্ধার। ডোমজুড়: রাস্তা থেকে এক অজ্ঞাতপরিচয় বৃদ্ধাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করল ডোমজুড় পুলিশ। ওই বৃদ্ধাকে ডোমজুড় গ্রামীণ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তিনি আপাতত সুস্থ রয়েছেন। বৃহস্পতিবার দুপুরে টহলরত পুলিশ কর্মীরা এক বৃদ্ধাকে কলোড়া মোড়ে পড়ে থাকতে দেখেন। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, তিন দিন ধরে তিনি ওখানে পড়েছিলেন। ওই বৃদ্ধা এখন সুস্থ রয়েছেন বলে হাসপাতাল সূত্রে খবর।

Doctors Nurse Purshurah Hospital
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy