নারদ ঘুষ কেলেঙ্কারিতে নাম জড়িয়েছে রাজ্যের আইপিএস অফিসার সৈয়দ মহম্মদ হোসেন মির্জার। শুক্রবার হাইকোর্ট সরকারকে নির্দেশ দিয়েছে, তাঁকে সাসপেন্ড করে সাত দিনের মধ্যে বিভাগীয় তদন্ত শুরু করতে হবে। এ দিন নবান্নে সাংবাদিক বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘বিভাগীয় তদন্ত মনে হয় শুরু হয়ে গিয়েছে।’’
যদিও নবান্নের খবর, তদন্ত শুরুই করেনি সরকার। মির্জা এখন স্পেশাল স্ট্রাইকিং ফোর্স-এর কম্যান্ড্যান্ট। এ দিন রায় বেরোনোর পরে অফিসমুখো হননি তিনি। তবে দুপুরে ব্যারাকপুরের অফিস থেকে কিছু ফাইল নিয়ে গাড়ি গিয়েছিল এয়ারপোর্ট এলাকায় মির্জার বাড়িতে। তাঁর সই নিয়ে সে ফাইল ফিরে এসেছে। এ দিন রায় শুনে প্রাথমিক ভাবে ভেঙে পড়লেও মুখ্যমন্ত্রীর সাংবাদিক বৈঠকের পরে অনেকটাই চাঙ্গা হন মির্জা। ঘনিষ্ঠ মহলে জানানও সে কথা। মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য শুনে তাঁর মনে হয়েছে, সরকার পাশেই রয়েছে। নবান্ন সূত্র জানাচ্ছে, সাত দিনের সরকার শীর্ষ আদালতে যাবে। সেখানে স্থগিতাদেশ মিলবে, এই আশায় মির্জার বিরুদ্ধে চটজলদি পদক্ষেপ করতে চাইছে না নবান্ন। তবে স্থগিতাদেশ না মিললে হাইকোর্টের নির্দেশ মানতেই হবে।
আরও পড়ুন: কোমর বাঁধো, নির্দেশ গোয়েন্দাদের
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy