দুর্ঘটনাগ্রস্ত দুই গাড়ি।—নিজস্ব চিত্র।
প্রায় একই সময়ে রাতের শহরে জোড়া দুর্ঘটনা। সোমবার রাত দেড়টা নাগাদ প্রথম দুর্ঘটনাটি ঘটে ইএম বাইপাসের চিংড়িঘাটায়। ডিভাইডার ভেঙে ৫ যাত্রী নিয়ে একটি গাড়ি ভেড়িতে পড়ে যায়। ঠিক একই সময়ে, চিংড়িঘাটা থেকে ২ কিলোমিটার দূরে সল্টলেকের নবদিগন্ত সেতুর কাছে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায় আর একটি গাড়ি। ওই গাড়িতে ছিলেন ৬ যাত্রী।
এই দু’টি ঘটনায় আহত ১১ জন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে গিয়েছেন। রবিবার রাতে পাটুলি এলাকায় বাঘাযতীন উড়ালপুলের কাছে দ্রুতগতিতে গাড়ি চালাতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন এক ব্যবসায়ী। গাড়ির গতি ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার ছিল। সোমবার রাতে দু’টি দুর্ঘটনাতে গাড়িগুলির যা অবস্থা হয়েছে, তা দেখে পুলিশের অনুমান এ ক্ষেত্রেও গাড়ির গতি ছিল ১০০-র আশেপাশেই।
শীতের রাতে কুয়াশার মধ্যে বেপরোয়াভাবে গাড়ি চালানোর জন্যই দুর্ঘটনা ঘটছে বলে জানিয়েছেন পুলিশ কর্তারা। ইএম বাইপাস থেকে সল্টলেক, এমনকি উড়ালপুলগুলিতেও ‘স্পিড মিটার’ লাগানো রয়েছে। গাড়ি গতি কত থাকবে? তা-ও নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। তার পরেও হুঁশ ফিরছে না গাড়ির চালকদের। ফলে দুর্ঘটনাঘটছে বলে পুলিশের অনুমান।
আরও পড়ুন: কংগ্রেস পার্টি অফিসে বাজছে ঢোল-পুড়ছে বাজি, বিজেপির অফিস শুনশান!
আরও পড়ুন: বিজেপিকে উচিত শিক্ষা দিয়েছেন মানুষ: শিবসেনা
পুলিশ সূত্রে খবর, সোমবার রাতে সায়েন্স সিটির দিক থেকে চিংড়িঘাটার দিকে যাওয়ার সময় দুর্ঘটনাটি ঘটে। গাড়ির গতি এতটাই ছিল যে, প্রথমে রাস্তার ধারে একটি লোহার চেয়ার এবং ডিভাইডার ভেঙে যাত্রী-সহ ভেড়িতে পড়ে যায়। সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয়রা ওই পাঁচ যাত্রীকে উদ্ধার করে। খবর যায় প্রগতি ময়দান থানায়।
অন্য দিকে, ইলেক্ট্রনিক্স কমপ্লেক্স থানা এলাকার নবদিগন্ত উড়ালপুলের কাছে উল্টে যায় গাড়িটি। ঘটনাস্থলে দ্রুত পৌঁছয় পুলিশ। আহত ছ’জনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy