Advertisement
E-Paper

ছাত্রীর মৃত্যুতে অভিযুক্ত অধরাই

গত বুধবার এন্টালির হাজরাবাগান রেল ক্রসিংয়ে ট্রেনের ধাক্কায় মৃত্যু হয় প্রিয়াঙ্কার (১৮)। সেই সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন প্রিয়াঙ্কার ঘনিষ্ঠ বন্ধু আইনের পড়ুয়া পীযূষ। পরে তরুণীকে তাঁর মায়ের সঙ্গে নীলরতন সরকার মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করিয়ে ফেরার হয়ে যান তিনি।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০১ সেপ্টেম্বর ২০১৮ ০১:৫৪
প্রিয়াঙ্কা দাস

প্রিয়াঙ্কা দাস

আটচল্লিশ ঘণ্টা পরেও হোলি চাইল্ড স্কুলের ছাত্রী প্রিয়াঙ্কা দাসের মৃত্যু-রহস্যের সমাধান হল না। শুক্রবার রাত পর্যন্ত মূল অভিযুক্ত পীযূষ সাউকেও গ্রেফতার করা যায়নি। তবে তদন্ত যতই এগোচ্ছে সম্পর্কের জটিলতাই এই মৃত্যুর কারণ হিসেবে উঠে আসছে বলে দাবি তদন্তকারীদের।

গত বুধবার এন্টালির হাজরাবাগান রেল ক্রসিংয়ে ট্রেনের ধাক্কায় মৃত্যু হয় প্রিয়াঙ্কার (১৮)। সেই সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন প্রিয়াঙ্কার ঘনিষ্ঠ বন্ধু আইনের পড়ুয়া পীযূষ। পরে তরুণীকে তাঁর মায়ের সঙ্গে নীলরতন সরকার মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করিয়ে ফেরার হয়ে যান তিনি। প্রিয়াঙ্কার মায়ের দাবি, মেয়ের ফোনও সঙ্গে নিয়ে গিয়েছেন পীযূষ। ঘটনার পর থেকে ফেরার পীযূষের পরিবারও। পুলিশের একটি সূত্রের দাবি, রাগের মাথায় পীযূষই প্রিয়াঙ্কাকে ধাক্কা মেরে ট্রেনের সামনে ফেলে দেন। প্রমাণ লোপাট করতে ফোন নিয়ে পালিয়েছেন।

এ দিন তরুণীর স্কুলের বন্ধুদের সঙ্গে কথা বলেছেন তদন্তকারীরা। তাঁরা জানিয়েছেন, সম্প্রতি পীযূষের সঙ্গে সম্পর্কে টানাপড়েন চলছিল প্রিয়াঙ্কার। কয়েক মাস আগে অন্য একটি মেয়ের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি হয় পীযূষের। অবসাদ থেকে প্রি-টেস্ট পরীক্ষায় না বসারও সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন প্রিয়াঙ্কা। তাঁর মা রীতাদেবী বলেন, ‘‘আমাদের কিছুই বলেনি। বললে, এই ঘটনা ঘটত না।’’

Arrest Accuse Death Priyanka Das
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy