Advertisement
E-Paper

মিউটেশন সংক্রান্ত সব কাজ পুর ভবনেই

এত দিন কলকাতার সংযোজিত এলাকার গড়িয়া, যাদবপুর, তিলজলা, কসবা এবং বাঘা যতীনের বাসিন্দাদের জমি-বাড়ি মিউটেশন, জমির চরিত্র বদল ইত্যাদির জন্য যেতে হত কসবার ভূমি ও ভূমিসংস্কার অফিসে।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২৩ জানুয়ারি ২০১৯ ০২:১১
কলকাতার বাসিন্দাদের হয়রানি ঘোচাতে এই পদক্ষেপ পুরসভার। —ফাইল চিত্র।

কলকাতার বাসিন্দাদের হয়রানি ঘোচাতে এই পদক্ষেপ পুরসভার। —ফাইল চিত্র।

সংযোজিত কলকাতার ১০১ থেকে ১৪৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দাদের ঘরবাড়ি, জমি মিউটেশন, জমির চরিত্র বদলের জন্য আর পুরসভা এবং ভূমি ও ভূমিসংস্কার অফিস—দু’জায়গায় দৌড়তে হবে না। সব কাজ হবে কলকাতা পুর ভবনেই। মঙ্গলবার নবান্নে রাজ্যের ভূমি ও ভূমিসংস্কার দফতরের সচিব মনোজ পন্থের ঘরে এক বৈঠকে তেমনই আশ্বাস মিলেছে। সেখানে কলকাতা পুরসভার তরফে ওই প্রস্তাব দিয়ে বলা হয়, সংযোজিত কলকাতার বাসিন্দাদের হয়রানি ঘোচাতে এই পদক্ষেপ জরুরি।

এত দিন কলকাতার সংযোজিত এলাকার গড়িয়া, যাদবপুর, তিলজলা, কসবা এবং বাঘা যতীনের বাসিন্দাদের জমি-বাড়ি মিউটেশন, জমির চরিত্র বদল ইত্যাদির জন্য যেতে হত কসবার ভূমি ও ভূমিসংস্কার অফিসে। ঠাকুরপুকুরের অফিসে ছুটতে হত বেহালা, জোকা, ঠাকুরপুকুর ও মহেশতলার বাসিন্দাদের। পুরকর্তারা জানান, কলকাতা পুর ভবনে ওই দফতরের অফিসারেরা বসলে সেখানেই সব কাজ হবে। ভূমি ও ভূমিসংস্কার অফিসারদের বসার ব্যবস্থা রক্সি বিল্ডিংয়ে করার কথাও ভাবা হচ্ছে।

নবান্নের বৈঠকে আরও সিদ্ধান্ত হয়েছে, ২০১৬ সালের মার্চের আগে যে সব বাড়ি তৈরির অনুমোদন দিয়েছিল পুরসভা, সেগুলিও ছেড়ে দিতে পারবে পুর প্রশাসন। এ ছাড়া বাইপাসের ধারে যে সব বাড়ি বিলের উপরে তৈরি হয়েছে বলে অভিযোগ, সেখানে বিলের অস্তিত্ব না থাকলে, সেই নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা থাকবে না। তবে কলকাতা পুরসভা বা জেলা প্রশাসনের তালিকায় সেটি জলাশয় বলে চিহ্নিত থাকলে তার চরিত্র অপরিবর্তিত রাখতে হবে।

Mutation KMC
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy