একটু এগিয়ে গেলেই রয়েছে তন্দুরি কাবাবের স্টল। সেই কাবাবের মশলার গন্ধ আর ধোঁয়া নাকে আসছে খাদ্যমেলায় ঢুকলেই। যে ধোঁয়া খিদেকে কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিচ্ছে।
৬ / ১০
বিরিয়ানি প্রিয় বাঙালির জন্য রয়েছে বিরিয়ানির বন্দোবস্তও। এই বছরে খাদ্যমেলার অন্যতম আকর্ষণ আরসালান। যদিও নজর কেড়েছে বাঁশ পোড়া বিরিয়ানি।
৭ / ১০
চাইনিজ, পাস্তা, তো রয়েছেই, তবে এবারের খাদ্যমেলায় ইন্দোনেশিয়া থেকে এসেছে এগ পপ আপ-তৈরির মেশিন। ডিম, চিকেন বা সবজি সহযোগে ঠিক যেন আইসক্রিমের মতো দেখতে। আর খেতেও তেমন সুস্বাদু।
৮ / ১০
বাঙালির প্রিয় খাদ্য উৎসব এবং মিষ্টি থাকবে না তা হয়। এ বছরেও বহু নাম করা মিষ্টির দোকান স্টল দিয়েছে খাদ্যমেলায়। রয়েছে বিভিন্ন ফ্লেভারের রসগোল্লা থেকে জলভরা সন্দেশ, গুড়ের পায়েস সহ রকমারি মিষ্টি।
৯ / ১০
এ বছর মিষ্টির দোকানগুলির মধ্যে সব থেকে নজর কেড়েছে চন্দন নগরের সূর্য মোদক। এছাড়াও রয়েছে নবীন চন্দ্র দাস, ব্যাতাই ইত্যাদি। রয়েছে হরেক রকম ডিজাইনের চকোলেটের দোকানও।
১০ / ১০
গত ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে খাদ্যমেলা। মেলা চলবে ২৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। মেলার প্রতিটা দিন রয়েছে কোনও না কোনও চমক। শহরের বড় ফুড ভ্লগারদের সম্মান জানানো থেকে শুরু করে পাঞ্চালি দত্তের সঙ্গে রান্নার প্রতিযোগীতা, কলেজ পড়ুয়াদের সঙ্গে কথোপকথন থেকে সেরা রেস্তরাঁর হাতে সম্মান তুলে দেওয়া, এই সব থাকছে এবারের খাই খাই খাদ্যমেলায়। তা হলে আর দেরি কেন। পছন্দসই খাদ্য উদরস্থ করতে আজই চলে আসুন গড়িয়াহাট ট্রায়াঙ্গুলার পার্কে অনুষ্ঠিত খাই খাই খাদ্যমেলায়।