স্বাস্থ্য-পরীক্ষা চলাকালীন বাঘা যতীন উড়ালপুলের কয়েকটি জায়গায় ফাটল দেখা গিয়েছে। যদিও সে সব গুরুতর নয় বলেই দাবি করেছেন কেএমডিএ কর্তৃপক্ষ। তবে আর কোথায় কী সমস্যা রয়েছে, তা কর্তৃপক্ষ পরীক্ষা করে দেখছেন। কেএমডিএ আধিকারিকেরা জানিয়েছেন, প্রয়োজনে উড়ালপুল বন্ধ রেখে আরও পরীক্ষা করা হতে পারে। বছরখানেক আগেও বাঘা যতীন উড়ালপুলে ত্রুটি ধরা পড়েছিল। কর্তৃপক্ষ জানান, তখনই ওই উড়ালপুলের নীচ থেকে বসাবসকারীদের অনেককে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল।
কেএমডিএ-র এক আধিকারিক জানান, শহরের উড়ালপুলগুলিতে নজরদারি রাখতেই নতুন করে প্রতিটি উড়ালপুলের স্বাস্থ্য-পরীক্ষা শুরু হয়েছে। স্বাস্থ্য-পরীক্ষার জন্য সোমবার রাত ১০টা থেকে মঙ্গলবার সকাল ৬টা পর্যন্ত বাঘা যতীন উড়ালপুল বন্ধ ছিল। ফাটল পরীক্ষা ছাড়াও উড়ালপুলটি কতটা ভার বহন করতে পারে সেই পরীক্ষাও হয়।
প্রাথমিক ভাবে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, উড়ালপুলের অবস্থা কোনও ভাবেই গুরুতর নয়। তবে ফাটল কী কারণে হয়েছে, তা পরীক্ষার পরেই রিপোর্ট জমা দেওয়া হবে। এর পরেই যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আধিকারিকদের দাবি, বছরখানেক আগেই এই উড়ালপুলের বহন ক্ষমতার চেয়ে বড় কোনও গাড়ি চাপে সেখানে ফাটল দেখা গিয়েছিল।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy