Advertisement
১৯ এপ্রিল ২০২৪

কলকাতার কড়চা: আনন্দযজ্ঞে সবার নিমন্ত্রণ

কে জানে, হয়তো কোনও এক ইদের দিন গোটা কলকাতা শহরই সাদা পাজামা-পাঞ্জাবিতে সেজে আনন্দের ভাগ নিতে বেরোবে রাস্তায়। ধর্মের হিসেব না করে, অপরিচয় ভুলে। আনন্দের ধর্ম নেই।

শেষ আপডেট: ১২ অগস্ট ২০১৯ ০০:২৪
Share: Save:

বড়দিন যে অর্থে সর্বজনীন, বা দুর্গাপূজা যে ভাবে সব মানুষের উৎসব, এই কলকাতায় কি ইদ হতে পেরেছে তেমন ভাবে সবার উৎসব? এই প্রশ্ন অনেককেই অস্বস্তিতে ফেলবে, হয়তো অনেককে বিরক্তও করবে। বক্‌র-ইদ নিয়ে অস্বস্তি বা বিরক্তির কারণটা অনুমান করাও সহজ। তবে কলকাতা শহরের ইতিহাসে যখন শতকাধিক বছর ধরে এমন একটা উৎসব পালিত হয়ে আসছে, ভাবতে ইচ্ছে করে, অমুসলিমদের বিরক্তি বা অস্বস্তির মধ্যে কোথাও ফাঁক থেকে গেল না তো? যাঁরা কখনও ইদের নিমন্ত্রণ পেয়েছেন, তাঁরা জানাবেন, আনন্দের গায়ে ধর্মের রং থাকে না। ভিন্ ধর্মের কারও সঙ্গে উৎসবের ওম ভাগ করে নিতে আপত্তি থাকে না কারও। বিশেষ করে যেখানে অধিকাংশ মুসলিম পরিবারই আসলে ছাগলের মাংসে ইদের খাওয়ার ব্যবস্থা করে, কারণ সেটাই সহজপ্রাপ্য, সেটাই সুবিধাজনক। ইদের আগের দিন কলকাতার বড় বাজারগুলোয় গেলেও টের পাওয়া সম্ভব যে, বহু মুসলিম পরিবারে আগে থেকেই খাসির মাংস কেনার ধূম পড়ে যায়। আর মুসলিমদের যে কোনও উৎসবই তো আসলে খাওয়ার উৎসব। সকালবেলা নমাজের পর বাকি দিনে আর যা ঘটে, তা হল খাওয়া আর খাওয়ানো। তাতে আপন-পর, আত্মীয়-অনাত্মীয় ভেদ নেই। বস্তুত দান না থাকলে ইদপালন সম্পূর্ণ হওয়ার জো নেই। ত্যাগ, দান এবং ভাগ করে নেওয়া— এই তো ইদের ধর্মীয় অনুশাসন।

কে জানে, হয়তো কোনও এক ইদের দিন গোটা কলকাতা শহরই সাদা পাজামা-পাঞ্জাবিতে সেজে আনন্দের ভাগ নিতে বেরোবে রাস্তায়। ধর্মের হিসেব না করে, অপরিচয় ভুলে। আনন্দের ধর্ম নেই।

দুই কবি

দশ বছর বয়সে রবীন্দ্রনাথের ‘গোরা’ পড়ে থমকে গিয়েছিল এক কিশোর মন। বদলে গিয়েছিল জীবনকে দেখার চোখ— ‘‘দেখিয়ে, টেগোর কিতনে খামোশ সওয়াল করতে হ্যায় জিন্দেগি সে...’’। রবীন্দ্রনাথ পড়বেন বলে বাংলা শিখেছিলেন। ‘‘শুধু কি তাই? বিয়েও তো করেছি বাঙালিকে।’’ ১৯৩৪ সালে অবিভক্ত ভারতের পঞ্জাবে জন্ম। পিতৃদত্ত নাম সম্পুরন সিংহ কালরা। দেশ ভাগের পরে গুলজ়ারের পরিবার চলে আসে অমৃতসরে। গুল‌জ়ার নিজে বম্বেতে। কাজ করতেন গ্যারাজে। অবসরে সাহিত্যচর্চা। তাঁর জন্মদিন (১৮ অগস্ট) উপলক্ষে ১৬ অগস্ট জ্ঞান মঞ্চে সন্ধে ৬টায় ‘দুই কবি’ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে দ্য ড্রিমার্স। সুদীপ্ত চন্দের ভাবনা ও অংশুমান ভট্টাচার্যের স্ক্রিপ্টে দুই কবির জীবনদর্শন শোনাবেন সুদর্শন চক্রবর্তী ও রূপসা দাশগুপ্ত। গানে রূপঙ্কর বাগচী, চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য, শ্রাবণী সেন।

স্বপ্ন ও স্বপ্নভঙ্গ

১৯২৫-২০১০, এই পর্বের নির্বাচিত ছ’টি রুশ ছবির প্রদর্শনী ‘ফ্রেমস অব ফ্রিডম’। ছবির ভিতর দিয়ে ফিরে দেখা সেই সোভিয়েট রাশিয়ার ইতিহাস, যা একদা দুনিয়াকে নতুন ভাবে বাঁচার স্বপ্ন দেখিয়েছিল— ‘হানড্রেড ইয়ার্স অব সোভিয়েট ড্রিম’। স্ট্রাইক, দ্য ক্রেনস আর ফ্লাইং, অর্ডিনারি ফ্যাসিজ়ম, টেল অব টেলস, ব্লকেড, মাই পেরেস্ত্রৈকা... ছবিগুলির মধ্যে একই সঙ্গে নিহিত স্বাধীনতার স্বপ্ন ও নিরানন্দ সময়ের বিভ্রান্তি, আশাবাদ ও তিক্ততা। ‘‘যে রুশ প্রজন্ম গড়ে-ওঠা স্বপ্নের ভেঙে-পড়া দেখেছে, তাদের সঙ্গে আমাদের নব উদারবাদী রাষ্ট্রে বেড়ে-ওঠা প্রজন্মের মিল অনেক জায়গায়, তাদের কাছে পৌঁছতে ও চার পাশে স্বাধীন স্বর হরণের বিরুদ্ধে দাঁড়াতেই এ-আয়োজন।’’ জানালেন পিপলস ফিল্ম কালেক্টিভ-এর পক্ষে কস্তুরী বসু। ১৫ অগস্ট যোগেশ মাইম অ্যাকাডেমিতে, ১১-৯টা।

কৃষ্ণগহ্বর

তাঁকে বলা হয় ব্ল্যাক হোলের ‘অনিচ্ছুক পিতা’। আলবার্ট আইনস্টাইন। ১৯৩৯-এ তিনি এক প্রবন্ধে প্রমাণ করলেন ব্ল্যাক হোল বাস্তবে থাকতে পারে না। ওই বছরেই রবার্ট ওপেনহাইমার ও তাঁর ছাত্র হার্টল্যান্ড স্নাইডার আর এক প্রবন্ধে দাবি করলেন, নক্ষত্রের অন্তিম দশা ব্ল্যাক হোল, এবং তা বাস্তবে থাকতে পারে। তাঁরাই ঠিক। মজার ব্যাপার, ওঁরা ওঁদের দাবি প্রতিষ্ঠায় আইনস্টাইনের জেনারেল থিয়োরি অব রিলেটিভিটি-ই ব্যবহার করেন। ব্ল্যাক হোল জ্যোতির্পদার্থবিদ্যায় এক বিচিত্র আইডিয়া, তার জন্মবৃত্তান্তও বিচিত্র। ১৪ অগস্ট বিকেল ৫টায় যদুনাথ ভবন মিউজ়িয়াম আয়োজিত বার্ষিক বিচিত্রা পাঠশালা বক্তৃতা ‘হু ইজ় অ্যাফ্রেড অব ব্ল্যাক হোল’ শীর্ষকে বলবেন সত্যেন্দ্রনাথ বসু ন্যাশনাল সেন্টার ফর বেসিক সায়েন্সেসের প্রাক্তন অধ্যাপক পার্থ ঘোষ।

আড়াল থেকে

সুলিখিত/ সুসম্পাদিত, সুদৃশ্য ও সুমুদ্রিত বই বা পত্রিকা হাতে নিলে পাঠকের যে আনন্দ হয়, তার পিছনে তো বহু ব্যক্তিমানুষের উদ্যোগ জড়িয়ে থাকে— যাঁরা আড়ালেই থেকে যান। এ বার এক লিটল ম্যাগাজ়িনের পক্ষ থেকেই এই গড্ডলিকা প্রবাহে ব্যতিক্রম ঘটানো হচ্ছে। ‘আদম’ পত্রিকা ও প্রকাশনার সঙ্গে যাঁরা নেপথ্যে যুক্ত তাঁদের প্রত্যেককে সম্মান জানানো হবে ১৭ অগস্ট সন্ধে ৬টায় মহাবোধি সোসাইটি হলে। যেমন কমলেশ প্রসাদ— তাঁর হাতে-টানা রিকশাতেই ‘আদম’ পত্রিকা ও প্রকাশনার ফর্মা কাগজের দোকান থেকে ছাপাখানা হয়ে বাঁধাইখানায় যায়। কমলেশ ছাড়াও থাকবেন অক্ষর-সংস্থাপক, মুদ্রণ-উপদেষ্টা, বাঁধাইশিল্পী, ল্যামিনেশন-কারিগর প্রমুখ।

গায়ক রবি

‘‘গলা এককালে ছিল বটে। গাইতেও পারতুম গর্ব করবার মতন।... যখন গাইতুম তখন গান লিখতে শুরু করিনি তেমন, আর যখন গান লিখলুম তখন গলা নেই।” জীবনের উপান্তে ঘনিষ্ঠ মহলে রবীন্দ্রনাথ এমনই আক্ষেপ করেছিলেন। গায়ক রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে আলোচনা কমই হয়। তাঁর কণ্ঠের গান, আবৃত্তি, বক্তৃতার সংরক্ষণ তেমন ভাবে হয়নি। রবীন্দ্রনাথের ৭৮তম প্রয়াণবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত রবীন্দ্রতীর্থের অনুষ্ঠানমালায় কবির এই স্বল্পশ্রুত গায়করূপটির পরিচয় মিলবে ১৭ অগস্ট সন্ধ্যায়। ‘আমার কণ্ঠ হতে গান কে নিল’ এই গীতি-আলেখ্যে গানে ও পাঠে রাজশ্রী ভট্টাচার্য, অনিরুদ্ধ সিংহ, সঙ্গীতা মজুমদার-সহ পীতম সেনগুপ্ত ও সুচিরা সরকার। ভাবনা-সঙ্কলন-বিন্যাসে পীতম সেনগুপ্ত।

শিল্পে শিব

ব্রহ্মা, বিষ্ণু, মহেশ্বর— এই ত্রয়ীর মধ্যে শিব আমজনতার কাছের জন। ভারতের লৌকিক পরিমণ্ডলে শিবের গুরুত্ব কম নয়। কৈলাসবাসী এই যোগী মাত্র একটি বেলপাতাতেই তুষ্ট হন। নটরাজ শিবকে ‘কসমিক ডান্সার’ হিসেবেও উল্লেখ করা হয়। নৃত্য-নাট্য প্রভৃতি রসকলার স্রষ্টাও তিনি। স্ত্রী পার্বতী এবং পুত্র কার্তিক-গণেশকে নিয়ে ওঁর সংসার। কন্যা হিসেবে লক্ষ্মী-সরস্বতী যুক্ত হয়েছেন অনেক পরে। ভারতীয় চিত্রকলায় নানা রূপে এসেছেন তিনি। এই বাংলাতেও শিববন্দনার সূত্র মেলে শিল্পের নানান ধারায়। বাংলার প্রাচীন চিত্রকলা থেকে কালীঘাট পট, লৌকিক শিল্প বা যামিনী রায় (সঙ্গের ছবি)— নানা নিদর্শন মিলিয়ে ১২ অগস্ট থেকে চিত্রকূট আর্ট গ্যালারিতে শুরু হচ্ছে ‘ওম নমঃ শিবায়, শিব ইন বেঙ্গল আর্ট’ প্রদর্শনী, চলবে ৩১ অগস্ট পর্যন্ত, ৩-৮টা।

জন্মদিনে

স্বাধীনতা দিবসেই জন্ম তার। ১৯৫৭-র ১৫ অগস্ট মনোজ মিত্র, পার্থপ্রতিম চৌধুরী, অতনু সর্বাধিকারী, প্রশান্ত ভট্টাচার্য গড়লেন নাট্যদল ‘সুন্দরম’। শ্যামবাজার মোড়ে বাজারের উপরে চিলতে ঘরে আস্তানা। প্রথম প্রযোজনা বিশ্বরূপায় ‘পথের পাঁচালী’, নাট্যরূপ পার্থপ্রতিমের। প্রথম ও একমাত্র শো-র পর অর্থাভাবে চলেনি। দ্বিতীয় অতনু সর্বাধিকারীর লেখা ‘সিঁড়ি’, আর তৃতীয় মনোজ মিত্রের ‘মৃত্যুর চোখে জল’, সেটাই তাঁর লেখা প্রথম নাটকও। ৬২ বছরের যাত্রায় দর্শকধন্য সুন্দরম, ‘সাজানো বাগান’ থেকে ‘পরবাস’ মানুষের মুখে ফেরে আজও। এই ১৫ অগস্ট সুন্দরম আমন্ত্রণ জানিয়েছে জেলার তিন দলকে। অ্যাকাডেমি মঞ্চে দুপুর ৩টে ও সন্ধে সাড়ে ৬টায় তিনটি অভিনয়, শান্তিপুর সাংস্কৃতিক-এর ‘গন্ধজালে’, বসিরহাট সাত্ত্বিক-এর ‘রঙের হাট’ ও ষড়ভুজ মেদিনীপুর-এর ‘ভেলায় ভাসে সীতা’। তিনটিই মনোজ মিত্রের লেখা।

কাটি-সাঁটি

শিল্পী পিতার পরিচয়ে তিনি বড় হতে চাননি। বরং কাগজ-কাটাই নকশার অনবদ্যতায় নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে তুলেছিলেন। নিজে তার নাম দিয়েছিলেন ‘কাটি-সাঁটি’ (উপরে তারই একটি)। জাপান থেকে এসেছিল সেই কাজের স্বীকৃতি। প্রদর্শনী হয়েছিল এই শহরেও। তিনি শিল্পী চণ্ডী লাহিড়ীর কন্যা তৃণা। ‘তুলি’ ডাকনামেই বেশি চেনা। বৌবাজার লরেটো, পরে প্রেসিডেন্সি থেকে ইতিহাসে স্নাতক। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতা এবং গণজ্ঞাপনে স্নাতকোত্তর। সামাজিক নানা কাজে যুক্ত থাকতেন। কর্কট রোগে আক্রান্ত হয়েও চালিয়ে গিয়েছিলেন নিজের কাজ। ছোটদের সঙ্গে পরিবেশের সম্পর্ক নিয়ে লিখেছিলেন ‘চারপি দ্য বার্ড’ বইটি। প্রাণবন্ত এই শিল্পী ২ অগস্ট বড় অসময়ে চলে গেলেন।

এগারোয় পা

১৯ অগস্ট ‘প্রাচ্য’ নাট্যগোষ্ঠী পা দিচ্ছে এগারোতে। মঞ্চস্থ হবে নতুন নির্বাক প্রযোজনা ‘কনডেমড সেল’, এমন নাট্যনির্মাণ এই প্রথম। রচনা ভৈকম মহম্মদ বশির-এর, পাশাপাশি দুই সেলে বন্দি দুই কয়েদির অপূর্ণ প্রেমের গল্প। রূপান্তরে ‘প্রাচ্য’-র কর্ণধার বিপ্লব বন্দ্যোপাধ্যায়, নির্দেশনা দেবকুমার পাল। জন্মদিনে অ্যাকাডেমিতে সন্ধে ৬টায় এর সঙ্গে নাট্যব্যক্তিত্ব প্রবীর গুহকে সম্মাননা। আছে দেবাশিস দাশগুপ্তের নাটকের গান, গাইবেন দেবপ্রতিম দাশগুপ্ত দেবশ্রী বন্দ্যোপাধ্যায় সুদীপ্ত ঘোষ; তাঁকে নিয়ে বলবেন বিভাস চক্রবর্তী। ২৭ অগস্ট সন্ধে সাড়ে ৬টায় শিশির মঞ্চে প্রাচ্য-র শিশু ও কিশোর বিভাগ ‘খেলতে খেলতে নাটক শিখি’-র নতুন প্রযোজনা সত্যজিতের ‘সুজন হরবোলা’। উত্তরপাড়ার ‘মৃত্তিকা’ নাট্যসংস্থার উদ্যোগে ১৯ অগস্ট সন্ধে সাড়ে ৬টায় তৃপ্তি মিত্র নাট্যগৃহে দু’টি বিপন্ন সময়ের নাটক। ‘মৃত্তিকা’র একাঙ্ক ‘তৃতীয় সূত্র’ (পরিচালনা তপন দাস)। ‘কোন্নগর আরঞ্জক নাট্যচর্চা কেন্দ্র’-এর অমৃতাভ বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশনায় নাটক ‘ডাইনি’।

কবির ভাবনা

উন্নয়নের যে পথ আমরা একদা বেছে নিয়েছিলাম, তার কুফল ফলতে শুরু করেছে। শিল্পায়ন, বিশ্বায়ন, নগরায়ণ, মুক্ত বাজার বাড়িয়ে তুলেছে দারিদ্র ও অসাম্য, বিপন্ন হয়েছে পরিবেশ। শিক্ষা, কৃষকের অধিকার, লিঙ্গসাম্য, বনসৃজন, গ্রামীণ স্বনির্ভর অর্থনীতি বিষয়ে রবীন্দ্রনাথের দূরদর্শী ভাবনা আজ তাই অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল অ্যান্ড কালচারাল স্টাডিজ়ের আয়োজনে ‘টেগোর অ্যান্ড সাসটেনেবল ডেভেলপমেন্ট’ বিষয়ে ১৬ অগস্ট সন্ধে ৬টায় অ্যাকাডেমি অব ফাইন আর্টসের সম্মেলন কক্ষে আলোচনা করবেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আতিউর রহমান।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE