Advertisement
E-Paper

কমানো হল দায়িত্ব

এ বিষয়ে জেলাশাসক অন্তরা আচার্য মঙ্গলবার বলেন, ‘‘ডব্লিউবিসিএস পরীক্ষার দায়িত্ব পড়েছে এমন স্কুলগুলিকে নির্বাচন পরিচালনার কাজে যেতে হবে না।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১০ জানুয়ারি ২০১৮ ০১:১৩

পরপর দু’দিনে ডব্লিউবিসিএস পরীক্ষা এবং নোয়াপাড়া বিধানসভা উপনির্বাচন পরিচালনার দায়িত্ব ছিল উত্তর ২৪ পরগনার কিছু স্কুলের। একই সঙ্গে দু’টি দায়িত্ব সামলানো কার্যত অসম্ভব বলে তা নিয়ে সমস্যায় পড়েছিলেন শিক্ষকেরা। সমস্যার প্রেক্ষিতে নির্বাচন কমিশন জানিয়ে দিয়েছে, যে সব স্কুলে ডব্লিউবিসিএস পরীক্ষার কেন্দ্র হয়েছে সে সব স্কুলের শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীদের এই উপনির্বাচন পরিচালনার দায়িত্ব থেকে ছাড় দেওয়া হল।

এ বিষয়ে জেলাশাসক অন্তরা আচার্য মঙ্গলবার বলেন, ‘‘ডব্লিউবিসিএস পরীক্ষার দায়িত্ব পড়েছে এমন স্কুলগুলিকে নির্বাচন পরিচালনার কাজে যেতে হবে না। তা নিয়ে সরকারি নির্দেশও জারি করা হয়েছে।’’ মঙ্গলবার থেকেই ওই সব স্কুলে নতুন নির্দেশিকা পাঠিয়ে দেওয়া শুরু করেছে জেলা প্রশাসন। সঙ্গে সঙ্গে এটাও জানানো হয়েছে, ওই স্কুলগুলির শিক্ষক-শিক্ষাকর্মীদের মধ্যে যাঁদের নির্বাচন পরিচালনার জন্য দু’দিন প্রশিক্ষণে ডাকা হয়েছিল, তা-ও বাতিল করা হচ্ছে।

চলতি মাসের ২৮ তারিখ ডব্লিউবিসিএস পরীক্ষা। পরের দিনই নোয়াপাড়া বিধানসভার উপনির্বাচন। দেখা যায়, বেশ কিছু স্কুলে পরীক্ষা ও নির্বাচন পরিচালনার দু’টি দায়িত্বই দেওয়া হয়েছে। আবার কিছু স্কুলে কোনও দায়িত্বই পড়েনি। দু’টি দায়িত্ব পড়েছে, এমন সব স্কুলের কর্মীরা প্রশাসনের দ্বারস্থ হন।

প্রথমে জানিয়ে দেওয়া হয়, দু’টি দায়িত্বই পালন করতে হবে। এমনিতেই নির্বাচনের আগের দিন সকালেই ডিস্ট্রিউবিশন সেন্টারে গিয়ে, তার পর ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে গিয়ে কাজ করতে হয় কর্মীদের। ফলে পরীক্ষার দিনেই নির্বাচনের দায়িত্বও কী ভাবে সামলাবেন তা নিয়ে আতান্তরে পড়েন শিক্ষককেরা। এর পরেই বিষয়টি নিয়ে আলোচনার পরে ওইসব স্কুলগুলিকে নির্বাচন পরিচালনা থেকে অব্যহতি দেওয়া হয়।

schools election
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy