E-Paper

কলকাতার কড়চা: ‘আমি’ ঘিরে সবার উৎসব

কেসিসি-তে ছিল শ্যাম বেনেগালের রেট্রোস্পেক্টিভ, তাঁর সিনেমা নিয়ে আলোচনায় রজিত কপূর সচিন খেড়কর দিব্যা দত্তরা।

নিজস্ব প্রতিবেদন

শেষ আপডেট: ২২ নভেম্বর ২০২৫ ০৮:১৮
‘আমি আর্টস ফেস্টিভ্যাল ২০২৫’-এর প্রদর্শনী।

‘আমি আর্টস ফেস্টিভ্যাল ২০২৫’-এর প্রদর্শনী।

কলকাতা সেন্টার ফর ক্রিয়েটিভিটি (কেসিসি)-র আয়োজনে শুরু হল ‘আমি আর্টস ফেস্টিভ্যাল ২০২৫’। ভারতীয় শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতির নানা দিক তুলে ধরে এই বার্ষিক উদ্‌যাপন, এ বার ছ’বছরে পা। শিল্পসৃষ্টির প্রক্রিয়া যেমন শিল্পীর ব্যক্তিগত আমি-কে অতিক্রম করে ছুঁতে চায় বৃহত্তর আমি-কে, এই আয়োজনও একত্রে আনে বহুস্বর, মিলিয়ে দেয় এক বিন্দুতে। আলোচনা, কর্মশালা, প্রদর্শনী, চলচ্চিত্র, নাটক, নৃত্য, সঙ্গীতে সাজানো উৎসবে উপমহাদেশের জীবন, সংস্কৃতির মূলে ফেরার উদ্যোগ, সঙ্গে স্থানিক ‘আমি’র সঙ্গে বিশ্বের যোগাযোগও। ২১ ডিসেম্বর পর্যন্ত উৎসবের হরেক বিভাগ কেসিসি ছাড়াও ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল হল, জি ডি বিড়লা সভাঘর, জ্ঞান মঞ্চ, ইন্ডিয়ান মিউজ়িয়মের পরিসরে।

উৎসবের উদ্বোধন হল গতকাল, ২১ নভেম্বর। ইন্ডিয়ান মিউজ়িয়মে প্রদর্শনী ‘ব্রিদিং উইথ হিস্ট্রি: সেলিব্রেটিং রুরাল হেরিটেজ স্টোরিজ়’, গ্রামীণ বাংলার চারু-কারুশিল্পের ঐতিহ্য ঘিরে, ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত। কেসিসি-তে ছিল শ্যাম বেনেগালের রেট্রোস্পেক্টিভ, তাঁর সিনেমা নিয়ে আলোচনায় রজিত কপূর সচিন খেড়কর দিব্যা দত্তরা। আজ সন্ধে ৬টায়, কেসিসি-তে ‘রিক্লেমিং দ্য রিপাবলিক’ বিষয়ে এ বছরের ‘চিদানন্দ দাশগুপ্ত স্মারক বক্তৃতা’য় যোগেন্দ্র যাদব। নারী ও লিঙ্গ রাজনীতি, নোবেলজয়ী মেক্সিকান লেখক অক্তাভিয়ো পাজ়-এর ভারত-যোগ’সহ নানা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা, বক্তৃতা, বইপ্রকাশ গোটা উৎসব জুড়েই: গোপালকৃষ্ণ গান্ধী শমীক বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ গুণিজনেরা থাকবেন।

ফারসি শব্দ দস্তানগোই-এর অর্থ গল্প বলা। ২৫ তারিখ সন্ধে ৬টায় কেসিসি-তে প্রাচীন এই ঐতিহ্যের সঙ্গে কলকাতার পরিচয় করাবেন মাহমুদ ফারুকি পুনম গিরধানি, পরদিন সকাল ১১টা থেকে আছে দস্তানগোই মাস্টারক্লাসও। নাট্যপ্রেমীদের জন্য একগুচ্ছ নাটক, একক নাটকে মকরন্দ দেশপান্ডে, জ্যোতি ডোগরা। ফোটোগ্রাফি অনুরাগীরা নাজেস আফরোজের প্রদর্শনীতে খুঁজে পাবেন দৈনন্দিন জীবনের বহুমুখ: ২২-৩০ নভেম্বর, কেসিসি-তে। ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল প্রাঙ্গণে ১২-২৫ বছর বয়সিদের একক ও দলগত নাচগান, কবিতাপাঠের আসর। মনোবিকাশ কেন্দ্রের শিশুদের উপস্থাপনা ‘তাল তরঙ্গ’ দিয়ে ৪ ডিসেম্বর শুভ সূচনা। কলাধ্বনি আর্টস ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগ ‘মধুবনী মিথিলা’: লোকশিল্প ঘিরে শিল্পীদের কাজের সম্ভার।

বাংলা-সহ দেশের নানা প্রান্তের শিল্পীদের অনুষ্ঠান: সাঁওতালি পুতুলনাচ চদর বদর, শাস্ত্রীয় সঙ্গীত, আবার বাংলা-ইংরেজি ব্যান্ডের গানও। ২৮ নভেম্বর জি ডি বিড়লা সভাঘরে হিন্দুস্তানি লোকসঙ্গীতে মালিনী অবস্থী, ১৮ ডিসেম্বর ‘সংস অব মাইগ্রেশন’-এ ছিন্নমূল পরিযায়ী জীবনের গানে দেবজ্যোতি মিশ্র। ‘টেলস অব ফ্রেন্ডশিপ’ কর্মশালায় শ্রমিকদের সন্তান, যৌনকর্মীদের জন্য গল্পের আসর; অন্য দিকে খেজুরপাতার চাটাই, শোলা, আলপনার কর্মশালা, পেপার কুইলিং-এর খুঁটিনাটি, পটচিত্র, তালপাতা দিয়ে পুতুল তৈরির কলাকৌশল। ‘আর্ট উইথ এ হার্ট’— মনোবিকাশ কেন্দ্রের শিক্ষার্থীদের তৈরি হরেকরকমবা। উৎসবের বিশদ সূচি রয়েছে কেসিসি-র ওয়েবসাইটে। ছবিতে গত বছরের উৎসবে শিল্পসম্ভার।

জীবনের সুর

২০১২ সাল থেকে এ শহরে শুরু হয়েছে ‘জ্যোতিরিন্দ্র মৈত্র স্মারক বক্তৃতা’, ‘নবজীবনের গান’-এর স্রষ্টার জীবন ও সাঙ্গীতিক-সাংস্কৃতিক অবদান স্মরণে। প্রতিবাদ-প্রতিরোধের গানের জ্যোতিরিন্দ্র মৈত্র (ছবি) ছিলেন আবেগী রূপকার, আবার সুগভীর ছিল তাঁর রবীন্দ্রবোধও; তার পাশাপাশি শাস্ত্রীয় সঙ্গীতেও ছিলেন প্রশিক্ষিত— তাঁর গায়নশৈলীকে প্রভাবিত করেছিল তা। ঋত্বিককুমার ঘটকের ছবি মেঘে ঢাকা তারা বা কোমল গান্ধার-ই প্রমাণ, জ্যোতিরিন্দ্রের সঙ্গীত পরিচালনা কী করে নানা সঙ্গীতধারার সম্মিলনে তৈরি করেছিল ছায়াচিত্রের পর্দা-অতিক্রমী মহাজীবনের অনুভব। গত তেরো বছরে বলেছেন শিল্প-সংস্কৃতি পরিসরের নানা গুণিজন, চতুর্দশ স্মারক বক্তৃতায় এ বছরের বক্তা সঙ্গীতশিল্পী-অধ্যাপিকা রাজ্যশ্রী ঘোষ; সঙ্গীত সহযোগে আলোচনা করবেন ‘গান ভাঙা রবীন্দ্রসঙ্গীত: হিন্দুস্তানি শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের প্রভাব ও প্রতিফলন’ বিষয়ে। অনুষ্ঠান আজ ২২ নভেম্বর শনিবার সন্ধ্যা ৬টায়, কালীঘাট পার্কের টেগোর রিসার্চ ইনস্টিটিউট-এ।

মনে রেখে

১৮৬৩-তে বঙ্গদেশে প্রথম ছাত্রবৃত্তি পরীক্ষা শুরুর পিছনে ছিল রেভারেন্ড কৃষ্ণমোহন বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রয়াস। উনিশ শতকের এই শিক্ষাব্রতীর স্মৃতিরক্ষায় কাজ করছে তাঁর নামাঙ্কিত ‘এনডাওমেন্ট ফান্ড’। তাদের উদ্যোগে কৃষ্ণমোহন স্মরণে বিশেষ বক্তৃতাও হল গত ১৬ নভেম্বর বিশপ’স কলেজে, বাংলার নবজাগরণ ও কৃষ্ণমোহনের সময়কে ধর্মতত্ত্বের আঙ্গিকে তুলে ধরলেন স্বরূপ বর; তৎকালীন সমাজে-সাহিত্যে তাঁর ভূমিকা নিয়ে বললেন সুরঞ্জন মিদ্দে— তাঁর সম্পাদনায় প্রকাশ পেল বাংলা গদ্যসাহিত্যের সূচনাপর্বের বিরল বইগুচ্ছ (প্রকা: নান্দনিক)— রামরাম বসুর প্রতাপাদিত্য চরিত্র, উইলিয়াম কেরির কথোপকথন, মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কারের বত্রিশ সিংহাসন ও গোলোকনাথ শর্মার হিতোপদেশ।

ইরাক থেকে

সাদ্দাম হুসেনের জমানায় ছাড়তে হয় দেশ। জর্ডন, পরে সুইৎজ়ারল্যান্ডে উচ্চশিক্ষা, গবেষণার বিষয় সাম্প্রতিক আরব-মেয়েদের কবিতা৷ পরে স্বদেশ ইরাকে ফিরে আসেন আলি আল-শালাহ্‌, নির্বাচনে জিতে সংস্কৃতিমন্ত্রীও হন৷ এই সময়ের আরব সংস্কৃতি-জগতের খ্যাত মুখ তিনি, ব্যাবিলন উৎসবেরও পুরোধা৷ লিখেছেন এগারোটি কবিতার বই, তাঁর কবিতা অনূদিত হয়েছে রুশ, চিনা, ফারসি, বাংলাতেও। এ বার আসছেন কলকাতায়, ২৭ নভেম্বর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টায় রাজা বসন্ত রায় রোডে কলকাতা ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশন ফর আর্ট লিটারেচার অ্যান্ড কালচার-এ (কেআইএফএএলসি) কবিতা পড়বেন, এই সময়ের ইরাক ও আরব দেশগুলির মেয়েদের কবিতা নিয়ে বলবেনও সেই সঙ্গে৷

ভয় কেন...

উৎসবের মাস দুয়েক আগেই বাঁশ ফেলে রাস্তা বন্ধ। পাড়া থরহরিকম্প ডিজে-র আওয়াজে, রাত যত গভীর, দাপাদাপি তত। ইস্কুলে প্রশ্ন করার অভ্যাস অঙ্কুরেই বিনষ্ট; কর্মক্ষেত্রেও— এই বুঝি ধরাল নোটিস! প্রতিবাদ করতে গিয়ে বেঘোরে জান-মান দিতে কে চায়! ভয় গ্রাস করেছে জীবনকে, ভয় দেখানোর সিলেবাসে রোজ যোগ হচ্ছে নতুন পরিচ্ছেদ। মানুষকে বিজ্ঞানমনস্ক, সামাজিক অন্যায়ের বিরুদ্ধে আপসহীন প্রতিবাদী করে তোলার ব্রত নিয়েছিলেন অশোক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো মানুষেরা, উৎস মানুষ পত্রিকাও ব্রতী সে কাজে। ২০০৮-এ প্রয়াত সম্পাদকের স্মরণে কর্তৃপক্ষ প্রতি বছর আয়োজন করেন স্মারক বক্তৃতা, আজ বিকেল ৫.১৫-য় বেঙ্গল থিয়োসফিক্যাল সোসাইটি সভাঘরে বলবেন মনঃসমাজকর্মী মোহিত রণদীপ, ‘থ্রেট কালচার’ নিয়ে।

ইতিহাস-উৎসব

২০১৭-য় মুর্শিদাবাদে শুরু হয় ‘মুর্শিদাবাদ ইতিহাস উৎসব’। ইতিহাসের নানা বিষয় ঘিরে প্রদর্শনী, বইমেলা, তথ্যচিত্র, বিষয়ভিত্তিক আলোচনা-সহ নানা আয়োজন থাকে উৎসবে; থাকে এএসআই, পশ্চিমবঙ্গ হেরিটেজ কমিশন, বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষৎ, মুর্শিদাবাদ জেলা পর্যটন দফতরের স্টল; ধারাবাহিক ভাবে প্রকাশিত হয় সঙ্কলনগ্রন্থ মুর্শিদাবাদ অনুসন্ধান। মুর্শিদাবাদ জেলা ইতিহাস ও সংস্কৃতি চর্চা কেন্দ্র আয়োজিত এই উৎসব এ বার দশম বর্ষে, আগামী বছর ২৬ জানুয়ারি থেকে বহরমপুরে। সেই উপলক্ষে এই প্রথম কলকাতায় কর্তৃপক্ষ আয়োজন করেছেন ‘প্রস্তুতি কার্নিভাল’, আগামী কাল ২৩ নভেম্বর দুপুর ১টা থেকে বিকাল ৫টা, শ্যামবাজার জগৎ মুখার্জি পার্কে। এ শহরের ইতিহাসপ্রেমীদের সঙ্গে ভাবনা বিনিময় ও আলোচনা হবে, থাকবে উৎসব নিয়ে ছোট প্রদর্শনীও।

দুই ঋতু

দুই ঋতু, শীত ও গ্রীষ্ম। প্রদর্শনীর শিরোনামেও তারাই, ‘আ উইন্টার সামার’। আলোকচিত্রী ক্যামেরাবন্দি করেছেন ভারতের দুই ভিন্ন জায়গার, দুই আলাদা ঋতুর মেজাজকে: তুষারাবৃত কাশ্মীর, আর গরমে পুড়তে থাকা মধ্যপ্রদেশের বড়ওয়ানীকে। প্রথম আলোকচিত্রমালা ‘স্নো’, আর দ্বিতীয়টি ‘দ্য সং অব স্প্যারোজ় ইন আ হানড্রেড ডেজ় অব সামার’— দুইয়ে মিলে জন্ম দিয়েছে দু’টি বিপরীত রসের সহাবস্থান ‘আ উইন্টার সামার’: নিসর্গচিত্রের আয়নায় ধরা পড়েছে মূলগত ভাবে আলাদা দুই আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক ভূ-চিত্র (ছবি)। চুঁচুড়ার ভূমিপুত্র, অর্থনীতি নিয়ে পড়াশোনা দিল্লি স্কুল অব ইকনমিক্স-এ, সোহরাব হুরা থিতু হয়েছেন আলোকচিত্রেই; বিশ্বখ্যাত ‘ম্যাগনাম ফোটোজ়’-এর সদস্য তিনি। এক্সপেরিমেন্টার গ্যালারি ও আলিপুর মিউজ়িয়মের যৌথ উদ্যোগে, আলিপুর মিউজ়িয়মের ‘ওল্ড আর্ট গ্যালারি’তে চলছে প্রদর্শনীটি, ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত।

অমূল্য

সত্যজিৎ-অনুসন্ধিৎসু কেউ যদি ভাবেন পরিচালকের প্রথম সাক্ষাৎকার পড়বেন, কিংবা সর্বশেষ সাক্ষাৎকারটি— উপায় কী? এখন সত্যজিৎ পত্রিকা (সম্পা: সোমনাথ রায়) বছর কয়েক আগে প্রকাশ করেছিল সত্যজিৎ রায়ের পঞ্চাশের কাছাকাছি সাক্ষাৎকার নিয়ে দু’টি সংখ্যা, সদ্যপ্রকাশিত ‘সাক্ষাৎকার ৩’ সংখ্যায় রয়েছে “আরও ১৫-১৬টি সাক্ষাৎকার যা এখনও অবধি গ্রন্থাকারে অপ্রকাশিত,” জানাচ্ছেন সম্পাদক। সাক্ষাৎকারগুলি কবে কোন পত্রপত্রিকায় বেরিয়েছিল, সেই উৎস-নির্দেশ তো রয়েছেই, সঙ্গে পথের পাঁচালী ছবিমুক্তির সত্তর বছর পূর্তিতে নতুন ও পুরনো কয়েকটি লেখা। আর বড় প্রাপ্তি অপুর সংসার ছবির ‘সেন্সর স্ক্রিপ্ট’, শট ডিভিশন-সম্বলিত যে চিত্রনাট্য সত্যজিৎ জমা দিয়েছিলেন সেন্সর বোর্ডের কাছে— তার মুদ্রিত রূপ; দুষ্প্রাপ্য কিছু ছবি-সহ। অমূল্য ধন, নিঃসন্দেহে। ছবিতে অপুর সংসার-এর ফিল্ম-বুকলেট।

সব রং

কোভিডকালেই বোঝা গিয়েছিল, সমাজের প্রান্তবাসীরা জীবনের পাশাপাশি জীবিকা নির্বাহেও কতটা বঞ্চিত। সেই সত্যই ‘স্যাফো ফর ইকুয়ালিটি’কে ভাবিয়েছিল, এ রাজ্যের ট্রান্স-কুইয়র-ডিসএবলড ও সিঙ্গল-উওম্যান’দের কর্মোদ্যোগ নিয়ে যদি কিছু করা যায়। আজ ও আগামী কাল, ২২-২৩ নভেম্বর যাদবপুর ইইডিএফ-সংলগ্ন তালতলা মাঠে স্যাফো-র আয়োজনে হবে ‘রংধনু মেলা’, ১২টা-৯টা। ৪৬ জন কুইয়র, ট্রান্সজেন্ডার, ডিসএবলড ও সিঙ্গল-উওম্যান উদ্যোগকর্মী-ব্যবসায়ী একত্র হবেন, ‘ফ্লি মার্কেট’-এর মডেলে তাঁদের তৈরি পণ্য, শিল্পসামগ্রী, খাবার নিয়ে। সুন্দরবন থেকে দার্জিলিং, থাকবে সারা বাংলা। উৎসবের আবহ ঘন হবে ২৭ জনেরও বেশি শিল্পী ও পারফর্মারের উপস্থিতিতে— লোপামুদ্রা মিত্র, ‘আলোর অপেরা’, ‘অদম্য’, হিপ-হপ কালেক্টিভ ‘ওয়াইল্ড ওয়াইল্ড উইমেন’-এর পরিবেশনা, ধ্রুপদী ও সমকালীন নৃত্য, স্ট্যান্ড-আপ কমেডি থেকে বেলি ডান্স, ড্র্যাগ পারফরমেন্স-শিল্পীরাও।

(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)

Kolkata Center For Creativity festival

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy