Advertisement
E-Paper

খাদ্যে ভেজাল রোধে পথে মন্ত্রী-মেয়র পারিষদ

দু’জনই একই দলের। এক জন মন্ত্রী। অন্য জন মেয়র পারিষদ। উভয়ের মধ্যে ‘বনিবনা’ নিয়ে উত্তর কলকাতায় নানা মুখরোচক ‘কাহানি’ রয়েছে। তবে খাবারে ভেজাল রুখতে ওঁরা, অর্থাৎ সাধন পাণ্ডে এবং অতীন ঘোষ যৌথ ভাবে নামতে চান রাস্তায়। মানুষকে সচেতন করতে ক্রেতা সুরক্ষা দফতরের ভূমিকা দেখে দিন কয়েক আগে খাদ্য ভবনে সাধনবাবুর দফতরে যান অতীনবাবু।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২৬ মে ২০১৫ ০৩:১৮

দু’জনই একই দলের। এক জন মন্ত্রী। অন্য জন মেয়র পারিষদ। উভয়ের মধ্যে ‘বনিবনা’ নিয়ে উত্তর কলকাতায় নানা মুখরোচক ‘কাহানি’ রয়েছে। তবে খাবারে ভেজাল রুখতে ওঁরা, অর্থাৎ সাধন পাণ্ডে এবং অতীন ঘোষ যৌথ ভাবে নামতে চান রাস্তায়। মানুষকে সচেতন করতে ক্রেতা সুরক্ষা দফতরের ভূমিকা দেখে দিন কয়েক আগে খাদ্য ভবনে সাধনবাবুর দফতরে যান অতীনবাবু। ভেজাল রোধে ওই দফতরের সহযোগিতা চান। সোমবার সাধনবাবু জানান, আজ, মঙ্গলবার তাঁর দফতরের অফিসারেরা পুরভবনে গিয়ে এ নিয়ে বৈঠক করবেন।

পুরসভা সূত্রের খবর, শহরের হোটেল, রেস্তোরাঁ, মিষ্টির দোকান-সহ ফুটপাথের খাবারের দোকান, ফলের দোকানে ভেজাল মেশানো হচ্ছে কি না, তা দেখার দায়িত্ব খাদ্যে ভেজাল প্রতিরোধ দফতরের। ভেজাল খাবার নিয়ে হামেশাই অভিযোগ আসে পুরসভায়। সোমবার অতীনবাবু জানান, জুন মাস থেকে অভিযান হবে। পাঁচতারা হোটেল থেকে ছোট রেস্তোরাঁতেও খাবার পরীক্ষা করবেন পুরকর্মীরা। ওই সব দোকান বা হোটেলের লাইসেন্স আছে কি না, তা-ও দেখা হবে।

পুরসভা সূত্রের খবর, ২০১১-১২ সালে শহর জুড়ে প্রায় ৮০ হাজার লাইসেন্স দেওয়া হয়েছিল। সেই সংখ্যা এখন কমে যাওয়ায় পুরসভার আয়ও কমেছে। এক পুর-আধিকারিক জানান, নিয়মিত অভিযান না চালানোয় ভেজাল দেওয়ার প্রবণতাও বেড়ে গিয়েছে। এখন ক্রেতা সুরক্ষা দফতরের সঙ্গে একযোগে সেই কাজটাই করতে চায় পুর প্রশাসন। কিন্তু তার আগে ভেজাল খাবার পরীক্ষা করার জন্য পুর-পরীক্ষাগারটি আরও উন্নত করা প্রয়োজন বলে মনে করে পুর প্রশাসন। এ জন্য আগামী বাজেটে কয়েক লক্ষ টাকা বরাদ্দ করা হচ্ছে।

Sadhen pandey atin ghosh municipality trinamool tmc
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy