প্রতীকী ছবি।
বন্ধ হয়ে যাওয়া জেট এয়ারওয়েজের চেক-ইন কাউন্টার আনুষ্ঠানিক ভাবে হাতে পেল স্পাইসজেট।
সোমবার, ২০ মে থেকে টার্মিনালের দোতলায় ‘ডিপারচার’ (প্রস্থান) এলাকায় জেটের হাতে থাকা ১১টি চেক-ইন কাউন্টার থেকে কাজও শুরু করে দিল স্পাইসজেট। এ দিকে, এ ভাবেই ধীরে ধীরে বিমানবন্দর থেকে তাঁদের চিহ্ন মুছে ফেলা হচ্ছে বলে ক্ষোভ জানিয়েছেন জেট কর্মীদের একাংশ।
এ দিন কলকাতা বিমানবন্দরের অধিকর্তা কৌশিক ভট্টাচার্য জানিয়েছেন, ডিপারচারের উপরে এবং বেসমেন্টে জেট-এর দু’টি অফিস আছে। এই দু’টি অফিস নিতে চায় বলে স্পাইসজেটের সঙ্গে ইন্ডিগো এবং ভিস্তারা উড়ান সংস্থাও আবেদন জমা দিয়েছে। ফলে, কাকে এই দু’টি অফিস দেওয়া হবে, তা এখনও স্থির করা যায়নি। এমনকি, বিমান যেখানে দাঁড়ায় সেই অ্যাপ্রন এলাকায় জেট-এর যে ইঞ্জিনিয়ারিং অফিস ছিল, সেই অফিসও চেয়ে আবেদন জানিয়েছে ওই তিনটি উড়ান সংস্থা। সোমবার কৌশিকবাবু বলেন, ‘‘প্রায় ৫০০ বর্গমিটার জুড়ে বেশ বড় ওই ইঞ্জিনিয়ারিং অফিস না হয় তিন ভাগ করে তিনটি সংস্থাকে দেওয়া যেতে পারে। কিন্তু বাকি দু’টি অফিস ও ভাবে ভাগ করা যাবে না। সে ক্ষেত্রে এর আগে যে সংস্থা বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষকে নিয়মিত ভাড়া মিটিয়ে গিয়েছে, তাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।’’ কৌশিকবাবু আরও জানান, এর আগে টার্মিনালের ডিপারচার এলাকায় ‘এ’ আইল্যান্ডে এয়ার এশিয়ার সঙ্গে ৮টি কাউন্টার চালাচ্ছিল স্পাইসজেট। কিন্তু ‘ডি’ আইল্যান্ডে জেট-এর ১১টি কাউন্টার খালি হওয়ায় সেখানে চলে এসেছে স্পাইসজেট।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy