বাঙালির কাছে তিনি আদি অকৃত্রিম মহানায়ক। উত্তমকুমার। ১৯২৬ সালের ৩ সেপ্টেম্বর জন্ম, অর্থাৎ এ বছর তাঁর জন্মশতবর্ষের সূচনা। পর্দায় আর মনের মণিকোঠাতেও তো তিনি আছেনই, তা বলে কি শতবর্ষ প্রারম্ভে উদ্যাপন হবে না? সেই বাদ্যি বাজিয়ে দিয়েছে শহরের সংগ্রাহক-দল ‘কলকাতা কথকতা’। গত এক দশক ধরে এই গোষ্ঠী চর্চা করে চলেছে আমাদের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির নানা বিষয় ও ব্যক্তিত্ব নিয়ে— স্বাধীনতা সংগ্রাম, অতীতের কলকাতা, সত্যজিৎ রায়, শ্রীঅরবিন্দ। মহানগর সাক্ষী থেকেছে তাদের আয়োজনে চমৎকার সব প্রদর্শনী ও অন্যান্য উদ্যোগের। মহানায়কের শতবর্ষ-সূচনায় এ বার তাদের মূল ভাবনা একটি পূর্ণাঙ্গ প্রদর্শনী— ‘শুধুই উত্তম’। ৩ সেপ্টেম্বর দুপুর ৩টেয় শুরু হতে চলেছে নেহরু চিলড্রেন’স মিউজ়িয়মে, মিউজ়িয়ম কর্তৃপক্ষেরই সহযোগিতায়।
চন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় ফাল্গুনী দত্ত রায় উজ্জ্বল সরদার অরিন্দম রাউত জয়ন্ত ঘোষ মলয় সরকার সৌভিক মুখোপাধ্যায় শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায় জ্যোতির্ময় ভট্টাচার্য প্রমুখ বিশিষ্ট সংগ্রাহকের ‘উত্তম-সংগ্রহ’ দেখতে পাবেন দর্শকেরা। কী নেই সেখানে— মহানায়ক অভিনীত পঞ্চাশটি ছবির আসল পোস্টার; বাংলা-হিন্দি মিলিয়ে দু’শোরও বেশি সিনেমার বুকলেট, শতাধিক সিনেমার লবি কার্ড দেখা যাবে; উত্তমকুমার অভিনীত বিখ্যাত নাটক শ্যামলী-র দুষ্প্রাপ্য পুস্তিকা, মুদ্রিত নাট্য-সমালোচনাও। শাপমোচন ছবির স্থিরচিত্রের নেগেটিভ, মায়ামৃগ-এর চিত্রনাট্যও বড় প্রাপ্তি। উত্তমকুমারকে নিয়ে তাঁর জীবদ্দশায় যে সব পত্রিকা প্রকাশিত হয়েছিল, যে সব পত্রিকার প্রচ্ছদচিত্রে তাঁর ছবি ব্যবহৃত হয়েছিল, তাদের নির্বাচিত সংগ্রহের পাশাপাশে দেখা যাবে মহানায়ক-প্রতিষ্ঠিত ‘শিল্পী সংসদ’-এর স্মারক পুস্তিকা ও উত্তমকুমারের প্রয়াণ-উত্তর প্রকাশিত পত্রিকা-সংখ্যা; তাঁকে নিয়ে প্রকাশিত বইয়ের সম্ভার। শুধু উত্তম-অভিনীত ছবির গানেরই নয়, তাঁর কণ্ঠের এল পি, ই পি রেকর্ডও। নজর কাড়বে উত্তমকুমারের সহশিল্পী তথা ওঁর বিখ্যাত নায়িকাদের অটোগ্রাফ-সংগ্রহ, ষাট-সত্তর দশকে উত্তমকুমারের সিনেমার বিজ্ঞাপন, যে হলগুলিতে তাঁর ছবি রমরমিয়ে চলত তাদের ছাপা টিকিটও!
বাংলা-ইংরেজিতে লেখা উত্তমকুমারের চিঠি, ক’জন দেখেছেন? গৌরীদেবীকে লেখা উত্তমের চিঠি, আবার তাঁর লেটারহেডে লেখা সুপ্রিয়া দেবীর চিঠি থাকবে প্রদর্শনীতে। মহানায়কের নাগরিক সংবর্ধনার আমন্ত্রণপত্র, তাঁর প্রযোজিত সংস্থার শেয়ার সার্টিফিকেটও। ভবানীপুরের লুনার ক্লাবের সঙ্গে জড়িয়ে ছিলেন মহানায়ক, পঞ্চাশের দশকে তার রজতজয়ন্তী বর্ষের স্মারক পুস্তিকাটি দেখা যাবে, আহ্বায়ক হিসেবে তাঁর নামটি ছাপা। ১৯৭৬-এ ‘দি ওয়েস্ট বেঙ্গল প্যারাসাইকোলজি সোসাইটি’র সদস্য হন উত্তমকুমার, থাকবে সেই নথি।
শুধুই কি স্বর্ণালি অতীত? উত্তমকুমারের প্রাক্-জন্মশতবর্ষ উদ্যাপনে কলকাতা কথকতা তৈরি করেছে চাবির রিং, বুকমার্ক, কফি মগ, উত্তম-সিনেমার বুকলেটের ছবি-সম্বলিত তাসের সেট; থাকবে সেগুলিও। এই উপলক্ষেই ‘সুলেখা’ নিয়ে আসছে নতুন কালি ‘মহানায়ক’ (মাঝের ছবি), সেও থাকবে। প্রদর্শনী-সূচনায় থাকবেন অভিনয় ও সংস্কৃতিজগতের বিশিষ্টজন, মহানায়কের সঙ্গে কাজ করেছেন এমন প্রবীণ প্রণম্যেরাও। প্রদর্শনী চলবে ৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত, রোজ দুপুর ৩টে থেকে রাত ৮টা।
হে ঈশ্বর
তিনি গর্বভরে প্রকাশ করতেন বিদ্যাসাগরের (ছবি) প্রতি তাঁর মুগ্ধতার কথা, তাঁকে অনুসরণের কথা। আপাত-নাস্তিকতার আড়ালে ছিল বিদ্যাসাগরকেই ঈশ্বরজ্ঞানে গ্রহণ। বৃক্ষ আর বিদ্যাসাগর— দুইয়ে মিলে তৈরি হয়েছিল কমল চক্রবর্তীর নিজস্ব ভুবন। পুরুলিয়ার ডাঙরজুড়ির রুক্ষ জমিতে গড়ে তোলেন ‘ভালোপাহাড়’; স্কুল, দাতব্য চিকিৎসালয়ে বিদ্যাসাগরের ভাবনার অনুরণন আর অগণিত বৃক্ষের শীতল ছায়ার প্রতিশ্রুতি সেখানে। গত বছর ঠিক এই দিনে প্রয়াত হন জামশেদপুরে, প্রথম মৃত্যুবার্ষিকীতে আজ বিকেল ৫টায় অবনীন্দ্র সভাঘরে স্মরণসন্ধ্যা আয়োজন করেছে গহন পত্রিকা, সঙ্গী অভিযান পাবলিশার্স। স্বজনবর্গের স্মৃতিচারণা, কমল চক্রবর্তীর কবিতাপাঠ ও কবিতায় সুরসংযোগে গান হবে। মূল আকর্ষণ একটি বইয়ের প্রকাশ, বিদ্যাসাগরকে ঘিরে কমল চক্রবর্তীর সব লেখালিখি নিয়ে— হে ঈশ্বর (প্রকা: অভিযান)। অপ্রকাশিত গদ্য, একটি উপন্যাস, ৪৪টি কবিতা ও একটি নাটক— এই সবই সেখানে দু’মলাটে।
ভাষার প্রশ্নে
বাংলাভাষী মানেই কি বাংলাদেশি? প্রশ্ন ঘিরে উত্তপ্ত দেশের রাজনীতি, বিচলিত নাগরিক সমাজও। গত ২২ অগস্ট প্রেসিডেন্সি প্রাক্তনী সংসদ আয়োজিত ‘সুধাংশু দাশগুপ্ত স্মারক বিতর্ক সভা’র বিষয়েও উঠে এল এই প্রশ্ন, ‘বাংলা একটি ভাষা— দেশ নয়’। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি মানুষ যে ভাষাগুলিতে কথা বলেন, সেই তালিকায় ষষ্ঠ স্থানে বাংলা, ধ্রুপদী ভাষার মর্যাদা পেয়েছে সম্প্রতি। তার অতীতগৌরব থেকে বর্তমান রাজনীতি, সঙ্কট-সম্ভাবনা উঠে এল বক্তাদের বয়ানে, সভা পরিচালনা করলেন শিবাজীপ্রতিম বসু। শেষে শ্রোতাদের রায়ে জিতল প্রস্তাবটি— ঘোষিত হল, বাংলা ভাষাকে ভূগোল বা রাজনীতির গণ্ডিতে বাঁধা যাবে না।
স্মরণে, শরণে
‘অন্য থিয়েটার’ নাট্যদলের জন্মদিন, চল্লিশ বছর পূর্ণ হবে ১ সেপ্টেম্বর, সন্ধ্যা ৬টায় অ্যাকাডেমি অব ফাইন আর্টস সভাঘরে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন তাপস সেন তৃপ্তি মিত্র বাদল সরকারকে। তাপস সেনকে নিয়ে অসিত বসু নির্দেশিত তথ্যচিত্রের সঙ্গে দেখানো হবে বাদল সরকারকে নিয়েও একটি তথ্যচিত্র, পরিচালকত্রয়: শিবানন্দ মুখোপাধ্যায় অসীম চৌধুরী দেবাশিস চক্রবর্তী। তৃপ্তি মিত্র ও বাদল সরকারকে নিয়ে বলবেন যথাক্রমে সৌমিত্র বসু ও শমীক বন্দ্যোপাধ্যায়। “আমাদের নাট্যচর্চা বাঁচিয়ে রাখতে হলে এগিয়ে আসতে হবে স্বপ্ন-দেখা শিল্পী ও সংগঠকদের,” বললেন বিভাস চক্রবর্তী, নাট্যদলের কর্ণধার। অন্য দিকে ‘থিয়েটার ওয়ার্কশপ’ নাট্যদলের ৫৯ বছর পূর্ণ হল, অ্যাকাডেমি মঞ্চে নাটককার জুলফিকার জিন্না সম্মানিত হলেন সত্যেন মিত্র পুরস্কারে, আজ সেখানেই সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় উৎপল দত্ত রচিত নাটক অগ্নিশয্যা, নির্দেশনায় অশোক মুখোপাধ্যায়।
নারীর স্বর
অগস্টে পালিত হয় ‘উইমেন ইন ট্রান্সলেশন মান্থ’, বিশ্বব্যাপী লিঙ্গবৈষম্য দূর করতে মেয়েদের লেখালিখি ও অনুবাদের চর্চা যার উদ্দেশ্য। কলকাতাও শামিল তাতে, দু’দিন ব্যাপী সম্মেলন হয়ে গেল গত ২৭-২৮ অগস্ট, ‘ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি ফর ইন্টারকালচারাল স্টাডিজ় অ্যান্ড রিসার্চ’ (ইসিসার)-এর উদ্যোগে। আন্তঃসাংস্কৃতিক সংহতি ও শান্তির লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি কাজ করছে গত চার দশক, সম্মেলনটি তারই অঙ্গ। এসেছিলেন পশ্চিমবঙ্গ অসম ওড়িশা অন্ধ্রপ্রদেশ কর্নাটক-সহ নানা রাজ্য ও ভাষার লেখকেরা। ‘অনুবাদের মাস ও নারীর স্বর’ ভাবনা ঘিরে, কবিতা গল্প নাটক স্মৃতিকথা-সহ মেয়েদের লেখা ও অনূদিত নানা বই নিয়ে আলোচনা হল; কবিতা পাঠ, গ্রন্থ প্রকাশও।
পুঁথিপ্রাণা
অধ্যাপক ভবতোষ দত্ত তাঁকে বলতেন ‘পুঁথিপ্রাণা’। ১৯৪১-এ বরিশালে জন্ম অণিমা মুখোপাধ্যায়ের, উচ্চশিক্ষা কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় ও বিশ্বভারতীতে। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে পুঁথি বিভাগে যুক্ত ছিলেন, পুঁথি নিয়ে দীর্ঘ ও গভীর গবেষণার নিদর্শন তাঁর বইগুলি: পুঁথি পাঠ ও সম্পাদনা, সতেরো শতকের রাঢ় বাংলার সমাজ ও সাহিত্য, আঠারো শতকের বাংলা পুঁথিপত্রে ইতিহাস প্রসঙ্গ, যখন ছাপা বই ছিল না ইত্যাদি। বঙ্গীয়-সাহিত্য-পরিষদের সম্মাননায় ভূষিত এই বিদুষী প্রয়াত গত জুলাইয়ে; ৩১ অগস্ট রবিবার দুপুর ২টোয় বাংলা আকাদেমির জীবনানন্দ সভাঘরে তাঁর স্মরণে আলোচনা, ‘পুঁথিবিদ অণিমা মুখোপাধ্যায় অনুরাগী সমিতি’ ও তাঁর পরিবারের উদ্যোগে। বলবেন সনৎকুমার নস্কর অনিল আচার্য অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়।
ব্যক্ত অব্যক্ত
পুরনো, স্যাঁতসেঁতে ঘরের জানলা দিয়ে রোদের প্রায়-অনধিকার প্রবেশ উষ্ণতায় ভরিয়ে দেয় এক প্রাচীন ও নবীনের অন্তরঙ্গ সংলাপকে। এ যেন সে কাল-এ কালের কথোপকথন। এই সংযোগ সহজতর করে দেয় ফোটোগ্রাফি, ক্যামেরা ও লেন্সের পিছনে আলোকচিত্রীর অন্তর্দৃষ্টি। তারই ফসল এক-একটি স্থিরচিত্রের ফ্রেম, অনুভূতিকে পৌঁছে দেয় দর্শকের দুয়ারে। কুশল রায় ফোটোগ্রাফিকে ব্যবহার করেন ব্যক্তিমুহূর্তের না-বলা কথা প্রকাশের মাধ্যম হিসাবে। তাঁর বহুল আলোচিত ‘ইন্টিম্যাসিজ়’ চিত্রমালায় ধরা পড়ে সেই প্রয়াস। দেশে-বিদেশে প্রদর্শিত এই সিরিজ়ের কিছু কাজের (ছবি) সঙ্গে তাঁর ‘লাদাখ’ সিরিজ়েরও বাছাই ছবি নিয়ে মোট ৬৫টি আলোকচিত্রের প্রদর্শনী ‘নো ওয়ান ইজ় আ স্ট্রেঞ্জার’। স্বস্তিক পালের কিউরেশনে, কলকাতা সেন্টার ফর ক্রিয়েটিভিটি (কেসিসি)-র দোতলায়, ২৯ অগস্ট থেকে ২০ সেপ্টেম্বর, রবিবার বাদে, সকাল ১১টা-৭টা।
জন্মদিনে
‘নবনৃত্য’ শব্দটির শিকড় ওঁর নৃত্যশৈলীতেই। উদয়শঙ্করের নৃত্য-নিরীক্ষার সার্থক উত্তরাধিকার বহন করেছেন মঞ্জুশ্রী চাকী সরকার (ছবি), রবীন্দ্রনৃত্যে এনেছেন নতুন ভাবনার দ্যুতি। স্তুতি বা সমালোচনাকে আমল না দিয়ে নিজের কাজটি করে গেছেন নিরলস। নটীর পূজা, নৃত্যকথা ‘মীরাবাই’, ‘অরণ্য অমৃতা’, ‘তোমারি মাটির কন্যা’, চিত্রাঙ্গদা ও আরও নানা প্রযোজনার কারিগর এই শিল্পীই আবার গড়েছেন ‘ডান্সারস’ গিল্ড’। গিল্ডের বর্তমান প্রজন্ম প্রতি বছরের মতো এ বারেও তাঁর জন্মদিন পালন করতে চলেছে, সঙ্গী ওয়েস্ট বেঙ্গল ডান্স গ্রুপ ফেডারেশন। মঞ্জুশ্রীর নৃত্য-নির্মিতি ‘পরমা প্রকৃতি’ পরিবেশনের মাধ্যমে হবে উদ্যাপন, আগামী কাল সন্ধ্যা ৬টায় সল্টলেকের ‘মৃত্তিকা’য়, মঞ্জুশ্রী সভাগৃহে। মঞ্জুশ্রী চাকী সরকারের রেখে যাওয়া নৃত্যকীর্তিগুলি যখন তৈরি হচ্ছিল, সেই সময়ের কথা বলবেন বিপ্লব মণ্ডল প্রদীপ্ত নিয়োগী জোনাকি সরকার অলক রায়চৌধুরী পার্বতী গুপ্ত প্রমুখ গুণিজন, কথা-সমন্বয়ে ঐশিকা চক্রবর্তী।
একসূত্রে
সাম্প্রতিক কালে সারা দেশ ও এই রাজ্যে রাজনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, আইনশৃঙ্খলা ও সংস্কৃতি ক্ষেত্রে যে ঘটনাগুলি ঘটে চলেছে, সাধারণ মানুষের কাছে তা একাধারে উদ্বেগ ও আতঙ্কের। এ যেন এক দুঃসময়, দুঃস্বপ্নও। এই পরিস্থিতিতে শুভবোধসম্পন্ন মানুষের ‘বেঁধে বেঁধে থাকা’র ভাবনাই বলভরসা, সেই ভাবনাকে রূপ দিতেই লেখক ও শিল্পীরা একত্র হয়ে গড়ে তুলেছেন একটি নতুন পরিসর, ‘লেখক শিল্পী সংহতি মঞ্চ’। ভাবনার বিনিময় হোক, যা কিছু অসম তার বিরুদ্ধতা উঠে আসুক— এ-ই উদ্দেশ্য। আজ বিকেল ৫টায় তপন থিয়েটারের তাপস-জ্ঞানেশ মঞ্চে আলোচনার আয়োজন করেছে এই মঞ্চ। বাংলা ভাষা ও বাঙালি, বাঙালি ও বাংলাদেশি সমস্যা, সরকারি শিক্ষাব্যবস্থা, অভয়াকাণ্ডে ন্যায়বিচার থেকে নারী সুরক্ষা— এই নিয়ে বলবেন আসফাকুল্লা নাইয়া পবিত্র সরকার জহর সরকার মীরাতুন নাহার মোনালিসা মাইতি প্রমুখ।
এই খবরটি পড়ার জন্য সাবস্ক্রাইব করুন
5,148
1,999
429
169
(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)