ফিরহাদ হাকিম। —ফাইল চিত্র
লকডাউনের মেয়াদ যত বাড়ছে, খাদ্যসঙ্কট নিয়ে ‘টক টু মেয়র’-এ প্রশ্নও তত বাড়ছে। শনিবার মেয়র ফিরহাদ হাকিমের কাছে ১০০ নম্বর ওয়ার্ডের এক মহিলার আবেদন ছিল, ‘‘রেশন পাচ্ছি না। বাড়িতে চাল নেই। বেরোতেও পারছি না। কিছু একটা করুন।’’ মেয়র তাঁকে জানান, যে রেশন কার্ডে বিনামূল্যে চাল দেওয়া হচ্ছে, সেই তালিকায় ওই মহিলার নাম ওঠেনি। তবে বরো অফিস থেকে তাঁর বাড়িতে চাল পাঠিয়ে দেওয়া হবে। আর এক প্রবীণাকেও বাড়িতে চাল পাঠানোর আশ্বাস দেন মেয়র।
শুধু কলকাতা নয়, নদিয়া, কান্দি, বেলঘরিয়া, ঝাড়গ্রাম, বসিরহাট থেকেও রেশন কার্ড এবং রেশনের চাল না পাওয়া নিয়ে ফোন এসেছে এ দিন। প্রত্যেককেই সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসনের কাছে অভিযোগ জানাতে বলেন মেয়র।
এ দিন অধিকাংশ প্রশ্নই ছিল রেশন কার্ডের সমস্যা সম্পর্কিত। নিউ আলিপুরের ৮১ নম্বর ওয়ার্ডের এক বাসিন্দা জানান, বাড়ির সামনেই খোলা ভ্যাট। দুর্গন্ধে টিকতে পারছেন না। মেয়র তাঁকে জানান, সেখানে পুরসভার কম্প্যাক্টর স্টেশন থাকা সত্ত্বেও কয়েক জন ব্যবসায়ী ভ্যাটে জঞ্জাল ফেলছেন। এ ব্যাপারে পুরসভা কড়া ব্যবস্থা নেবে।
আরও পড়ুন: রমজানের সময়ে বিধি মানায় জোর পুলিশের
আর এক বাসিন্দা জানান, বৃষ্টিতে জল জমে মশা জন্মাচ্ছে। যা শুনে মেয়র স্বাস্থ্য দফতরকে অবিলম্বে ব্যবস্থা নিতে বলেন। করোনা মোকাবিলায় যে সোডিয়াম হাইপোক্লোরাইট স্প্রে করা হচ্ছে, তাতে মশার লার্ভা মরছে কি না, তা-ও দেখতে বলেন মেয়র।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy