সারথি আয়োজিত দর্জিপাড়া সর্বজনীনের প্রতিমা।
হাতিবাগান সর্বজনীন: ৭৩তম বর্ষে সাবেক পুজো। ১৮ ফুটের শ্যামাকালী প্রতিমাকে লাল বেনারসি এবং সোনার গয়না পরিয়ে সাজানো হয়। আলোর মালায় সাজছে এলাকা। পুজো ঘিরে হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। পুজোর পরের দিন শোভাযাত্রা-সহ বিসর্জন হয়।
নলিন সরকার স্ট্রিট সর্বজনীন: ৮৭তম বর্ষে সাবেক পুজো। বাইরে থেকে মণ্ডপ দেখতে শিবলিঙ্গের মতো। ৫১ পীঠের বিভিন্ন ছবি দেখানো হবে মণ্ডপের ভিতরে এবং বাইরে। রীতি মেনে প্রতিমাকে পরানো হয় সোনার গয়না। ১৬ ফুটের শ্যামাকালীর সাজ আসছে কৃষ্ণনগর থেকে।
পান্নালোক শ্যামাপুজো: এ বছর পুজো দশম বর্ষে। প্রতিমা দক্ষিণেশ্বরের ভবতারিণীর আদলে। থিম শান্তির বাণী। মণ্ডপে ঢুকতেই থাকবে বুদ্ধের একটি বড় মূর্তি। অহিংসার বার্তা দিতে মণ্ডপে থাকবে পায়রা।
নলিন সরকার স্ট্রিট সর্বজনীনের প্রতিমা।
নিমতা জোনাকি সর্বজনীন: পুজোর পঞ্চম বছরের থিম শিসমহল। গাছ না কাটার প্রচার থাকছে পুজোয়। কোটরে থাকবে ১৪ ফুটের প্রতিমা।
নিমতা সর্বজনীন শ্যামাপুজো: ২৪তম বর্ষে ফিরে আসবে হারানো শৈশব। হারিয়ে যাওয়া খেলনা এবং জিনিস দিয়ে মণ্ডপ সাজছে। জালা-কুঁজো দিয়ে তৈরি হচ্ছে রাজস্থানি পুতুলের আদলে প্রতিমা।
বনহুগলি জিসিজিএস যুবক সঙ্ঘ: ৩১তম বর্ষের সাবেক পুজো। ১৭ ফুটের শ্যামাকালী প্রতিমা। কাল্পনিক মন্দিরের আদলে মণ্ডপ। পুজোর পরের দিন পাঁচশো কেজি চাল-ডাল দিয়ে অন্নকূট উৎসব হয়।
কসবা রথতলা ফ্রেন্ডস ইউনিয়ন কালীপুজো: ৫৪তম বর্ষে সাবেক পুজো। নটরাজের কাল্পনিক মন্দিরের আদলে মণ্ডপ। ১৪ ফুটের দক্ষিণাকালী।
প্রতাপ সঙ্ঘ (বীরেন রায় রোড, পশ্চিম): এ বছর পুজোর ৩৯তম বর্ষ। থিম নয়, সাবেকিয়ানাই এই পুজোর বৈশিষ্ট্য। বোম্বেটে কালী রূপে পরিচিত এই পুজো। ১৮ ফুটের প্রতিমা তৈরি করতে শিল্পী আসেন শান্তিপুর থেকে।
কেন্দুয়া শান্তি সঙ্ঘ: এ বছরের থিম মহামন্ত্র। কাঠ, বাঁশ, লোহা, কাপড় ও রঙে সেজে উঠছে ইনস্টলেশন।
—নিজস্ব চিত্র
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy