Advertisement
E-Paper

বিকাশের জন্য একত্রে কংগ্রেস-সিপিএম

মান্নানের আবেদন, রাজ্যে গণতন্ত্র রক্ষা এবং সারদা-কাণ্ডে প্রতারিতদের জন্য সুবিচার আদায়ের লড়াইয়ে বিশেষ ভূমিকা নিয়েছেন বিকাশবাবু।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০১৯ ০১:০৯
—ফাইল চিত্র।

—ফাইল চিত্র।

শেষ পর্যন্ত সেতু হলেন আইনজীবী বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্যই। লোকসভা ভোটে রাজ্যে এ বার বাম ও কংগ্রেসের আসন সমঝোতা হয়নি। তবে কংগ্রেসের জন্য মালদহ দক্ষিণ ও বহরমপুর আসন ছেড়ে রেখেছে সিপিএম, তেমনই যাদবপুর ও বাঁকুড়ায় প্রার্থী দেয়নি কংগ্রেস। কিন্তু কোথাওই দু’দলের নেতৃত্বকে একসঙ্গে প্রচারে দেখা যায়নি। যা সোমবার প্রথম দেখা গেল যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রে।

যাদবপুরের সিপিএম প্রার্থী বিকাশবাবুকে সংসদে পাঠানোর জন্য এ দিন জনতার কাছে আবেদন করলেন বিরোধী দলনেতা আব্দুল মান্নান ও প্রদেশ কংগ্রেসের সমন্বয় কমিটির চেয়ারম্যান প্রদীপ ভট্টাচার্য। ‘সেভ ডেমোক্র্যাসি’র উদ্যোগে আয়োজিত বারুইপুরের ওই সভায় ছিলেন সিপিএমের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সুজন চক্রবর্তী। ছিলেন ‘সেভ ডেমোক্র্যাসি’র সভাপতি, প্রাক্তন বিচারপতি অশোক গঙ্গোপাধ্যায়ও। অন্যত্র প্রচার সেরে অল্প সময়ের জন্য এসেছিলেন প্রার্থী বিকাশবাবু। তবে তিনি বক্তৃতা করেননি। যাদবপুর কেন্দ্রের মধ্যে আরও অন্তত একটি এমন যৌথ সভা করার চেষ্টা চলছে।

মান্নানের আবেদন, রাজ্যে গণতন্ত্র রক্ষা এবং সারদা-কাণ্ডে প্রতারিতদের জন্য সুবিচার আদায়ের লড়াইয়ে বিশেষ ভূমিকা নিয়েছেন বিকাশবাবু। সাধারণ, গরিেবর পাশে দাঁড়িয়ে লড়েছেন। গণতন্ত্র, অধিকার রক্ষার লড়াইয়ে জেলা এবং দিল্লি দৌড়েছেন বহু বার। এমন প্রার্থীকে মানুষের স্বার্থেই জয়ী করা দরকার। প্রদীপবাবু বলেন, সংসদে আগে এ রাজ্য থেকে জ্যোতির্ময় বসু, ভূপেশ গুপ্ত, প্রিয়রঞ্জন দাশমুন্সির মতো বক্তা ছিলেন। এখন তেমন বক্তা কোথায়? সংসদে দাঁড়িয়ে যুক্তি দিয়ে সওয়াল করার জন্য বিকাশবাবুর মতো প্রার্থীই উপযুক্ত।

দিল্লি দখলের লড়াই, লোকসভা নির্বাচন ২০১৯

Lok Sabha Election 2019 Bikash Ranjan Bhattacharya Jadavpur CPM Congress
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy